বড় পতন শেয়ারবাজারে : ডিএসইতে সাত মাসে সর্বনিম্ন লেনদেন

শেয়ারবাজার ডেস্ক : দেশের উভয় শেয়ারবাজারে আজ সোমবার পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে লেনদেন। এদিন শেয়ারবাজারের বড় পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বড় পতনের সাথে লেনদেনও কমে সাত মাসের মধ্যে সবনিম্ন পর্যায়ে চলে এসেছে।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯০.৭৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৮৫.২১ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২০.৪৫ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ৪৮.২০ পয়েন্ট এবং সিডিএসইটি ২৪.২৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২২২.০৩ পয়েন্টে, ২০৫৭.৩৬ পয়েন্টে এবং ১১৪৫.০৯ পয়েন্টে।
আজ ডিএসই ৪৬৭ কোটি ৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে আজকের লেনদেন ছয় মাস ২৩ দিন বা ১৪০ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে আগের বছরের ২৯ জুলাই আজকের চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল। ওই দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৯৯ কোটি ৫২ লাখ টাকার।
ডিএসইতে আজ ৩৪৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৩টির বা ৬.৭০ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ২১৯টির বা ৬৩.৮৫ শতাংশের এবং ১০১টির বা ২৯.৪৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫৬.২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৬৪.৯৯ পয়েন্টে। সিএসইতে আজ ১৮৬টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১২২টির আর ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৪১ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
মাকের্টের এই রকম পতন আরো কতকাল দেখতে হবে জানি না
অভিভাবক বিহীন পুঁজিবাজার।
এই শেয়ারবাজারে কেউ অভিভাবক আছে বলে মনেই হয় না । নতুন নতুন আইপিও এনে মার্কেট থেকে টাকাগুলো উঠিয়ে নিয়ে বাজারের আরো বড় ধরনের ক্ষতি করছে । পৃথিবীর অন্য কোথাও এমন অসুস্থ প্রতিযোগিতা আছে কিনা আমার জানা নাই ।
এ বাজার এক সময় স্তিতিশীল হবে।যখন সাধারণ বিনিয়োগকারী নিঃস্ব হয়ে চোখের পানি ফেলে বাড়ি চলে যাবে।
বড় বিপদ সামনে।
আপিও এর মাধ্যমে নতুন নতুন মিউচুুয়াল ফান্ড গঠন করুন, আইসিবির সক্ষমতা বৃদ্ধি করুন, যাতে বাজারকে সাপোর্ট দিতে পারে, তবেই শেয়ার বাজারের উন্নয়ন সম্ভব।
ATO IPO KANO BAZARE ASCHE AMAR BUJA ASCHE NA.
IPO ANA BONDHO KORUN, PLEASE.
কিলিখবো এই পোরাকোপাললা বাজারের ব্যাপারে। ঘরের বৌর কথা না শুনে টাকা খড়ী এই অসম্ভব বাজারে ইনভেস্ট করে দশ বছরে পথের ফকির হলাম
অনিয়ম আছে থাকবে। আশার আলোর যে জ্বালে তিনি নিজেই পিছনে অন্ধকার ছড়ান। এটা প্রতিরোধ বা প্রতিকার করার ক্ষমতা আমার আপনার কারো নেই।
স্বাভাবিকভাবেই চলছে—–
এইভাবে বাজারের পতন এটা কারসাজির রহস্য কারণ বাজার স্বাভাবিক ওঠানামা করলে এভাবে পতন হত না তাতে সবাই লাভবান হতো এখন যেটা হবে তা হচ্ছে এক পক্ষ হাই প্রাইজে সেল করেছে তারা এখন বসে আছে এবং তাদেরই একটি গ্রুপ এখন বাজারে পতন ঘটাচ্ছে এবং কম দামে শেয়ার কেনার জন্য. এইভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট কখনো স্থিতিশীল হবে না এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ফকির হতেই থাকবে ধন্যবাদ
কিছু বহুরুপি শ্রেণির মানুষ সেয়ার বাজার থেকে না সরলে বাজার ঠিক হবে না।
Er por idur sear market e asbe
Enough research work is necessary before implementing any new rule or modification of rules. International standards must be consider while doing research works.
মাত্র দশ বছরের মাথায় ইউনাইটেড এয়ার এর শেয়ার দশ টাকা থেকে নব্বই টাকা হলো আবার নব্বই টাকা থেকে এক টাকার কাছাকাছি চলে আসল। তারপর যখনই আবার একটু দাম বাড়লো তখনই মুল মার্কেট থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো।এর আগে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কোথায় ছিলো আর কি করল ? এখন কতৃপক্ষের কাছে সাধারণ বিনিয়োগ কারির একটাই দাবি,আমাদের শেয়ার আমাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হউক।নতুবা পরিশোধিত মুলধন থেকে ফেইসভ্যালু মূল্যে বিনিয়োগকারির একাউন্টে টাকা জমা দেওয়া হউক।অন্যথায় এই মার্কেটের উপর আর মানুষের আস্তা থাকবে না।।