শেয়ারবাজার নিয়ে গুজব: বিএসইসির তদন্ত কমিটি গঠন
শেয়ারবাজার ডেস্ক: ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পুঁজিবাজারে গুজব ছড়ানোর বড় হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠি শেয়ারের দাম হ্রাস-বৃদ্ধি ও কথিত সংবেদনশীল তথ্যসহ নানা বিষয়ে বাজারে গুজব ছড়িয়ে হীন স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছে। এতে একদিকে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, অন্যদিকে বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট হচ্ছে। এ অবস্থায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুঁজিবাজার নিয়ে গুজব রটনাকারী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সোমবার (২৫ মে) এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
চার সদস্যের এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিএসইসির পরিচালক রাজীব আহমেদকে। কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আলোচিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন শেয়ার ও বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) অ্যাপ্লিকেশনের সাপোর্টের প্রধান মঈনুল হক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) উপ-মহাব্যবস্থাপক আবু নুর মোহাম্মদ হাসানুল করিম ও সার্ভিল্যান্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মাহফুজুর রহমান।
তদন্ত কমিটি গঠন সংক্রান্ত বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, লিংকড-ইন, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার নিয়ে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ ধরনের গুজব ছড়ানোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা জরুরি। তাই জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
জানা গেছে, গুজব ছড়ানোর জন্য সামাজিক যোআযোগ মাধ্যমকে নানাভাবে কাজে লাগাচ্ছে কিছু দুষ্কৃতিকারী। এরা নিজেদের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে যেমন এসব গুজব ছড়াচ্ছে, তেমনই ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের নানা গ্রুপের মাধ্যমেও এসব অপকর্ম করে চলেছে। বিশেষ করে ছদ্ম নামে অ্যাকাউন্ট খুলে বাজারের উত্থান-পতন, বিভিন্ন কোম্পানি সম্পর্কে নানা বানানো তথ্য, সুনির্দিষ্ট শেয়ারের দামের সম্ভাব্য হ্রাস-বৃদ্ধির কথিত পূর্বাভাস দিয়ে যাচ্ছে তারা। সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী গুজব ছড়ানো শাস্তিযোগ্য অপরাধ।বিএসইসি গুজব ছড়ানোর সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনার লক্ষ্যে এই কমিটিগঠন করেছে।
অনেকদিন পর একটি কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে চলেছে বিএসইসি। ধন্যবাদ বিএসইসিকে।
Salute the Committee. Shoud l write more now to onwards. One Greece philosopher said – the first Qs is to be or not to, sorrows come in billions
Omni
”সোমবার (২৫ মে) এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে”।
আদপে বোধহয় ২৪মে হবে।
Bsec নিজেই তো একটা গুজব।মার্কেটে ডেকে এনে বাঁশ দেয়। আইপিও শুধু একতরফা লোকজন পাচ্ছে। ২০০০০ নয়, ১ লাখের কম কোন বিনিয়োগ কারী আইপিও সুবিধা পাবে না- এমন ঘোষনা আসলে মার্কেট আরও উন্নত এবং স্থিতিশীল হতো।
BSEC কেন ডিএসইর মোবাইল এ্যাপ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, কাজের সময় এ্যাপ কাজ করে না।লগ ইন হয় না।এটাও ষড়যন্ত্রের অংশ।
United air কে মূল মার্কেটে ফিরিয়ে আনছে না কেন? তবে কেন নতুন পরিচালনা কমিটির প্রয়োজন? বিনিয়োগ কারীর স্বার্থে হয় ফেসভ্যালুর সমপরিমাণ টাকা ফেরত দিয়ে কোম্পানিগুলোর অবসান ঘটান অথবা শেয়ার প্রতি সম্পদের বিনিময়ে টাকা দিক।টালবাহানা কেন?Family Text, United Air এ কোম্পানিগুলো যেহেতু চলছে না, তাই অতি সত্তর অবসান ঘটানোর ব্যবস্থা করেন,ফেসভ্যালু/সম্পদের সমপরিমাণ টাকা ফেরত দিয়ে। তা না হলে শিবলী সাহেবের কোন কথাতেই মানুষ আর বিশ্বাস করতে পারছে না।১ টা দিয়ে শুরু করেন, বাকি কোম্পানিগুলো এমনিতেই লাভের মুখ দেখতে শুরু করবে।
শিবলী সাহেব আপনি একটা বিষয় চিন্তা করেন যে দিন থেকে ইউনাইটেড এয়ার মূল বাজার থেকে বের হয়ে গেছে সেই দিন থেকে লেনদেন কমেগেছে, এয়ার কে মূল বাজারে নিয়ে আসেন, মানুষ আপনাদের উপর অছতা ফিরে পাবে শিবলী সাহেব।
দয়া করে এয়ার কে মূল বাজারে নিয়ে আসেন