শাটডাউনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার আভাস
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: গত বছর করোনা সংক্রমণের পর ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি আর ৫ এপ্রিল থেকে চলমান বিধিনিষেধেও বন্ধ না থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নতুন আলোচনা শাটডাউনেও খোলা রাখার আভাস মিলেছে।
দেশের পশ্চিম সীমান্তে করোনায় ভারতীয় ধরন ছড়িয়ে পড়া, রাজধানীকে নিরাপদ রাখতে আশপাশের চার জেলায় গণপরিবহন বন্ধ রেখে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার পর এবার সরকার আবার কঠোর বিধিনিষেধের কথা বলছে।
এবার সরকারের পক্ষ থেকে ‘শাটডাউন’ শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে। এর বিধিনিষেধ কেমন হবে, সে বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত কোনো ধারণা দেয়া হয়নি।
তবে সারা দেশে কখনো ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘটনা এর আগে ঘটেনি। ২০২০ সালের মার্চে করোনা সংক্রমণ দেখা দেয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার পর যেসব প্রতিষ্ঠান খোলা ছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল ব্যাংক।
গত ৫ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ লকডাউন দেয়ার পরও সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকে। আর ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউন দেয়ার পর প্রথমে ব্যাংক বন্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত জানালেও পরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্টো ব্যাংকের সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়।
তখন থেকে ধাপে ধাপে লকডাউনের মেয়াদ বাড়াতে থাকলে ব্যাংকে লেনদেনের সময়সীমা আরও বাড়িয়ে প্রায় স্বাভাবিক সময়ে নিয়ে আসা হয়।
করোনার আগে ব্যাংকে লেনদেন চলত সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এখন চলে সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে চলার পরিপ্রেক্ষিতে বিধিনিষেধ আবার কঠোর করে যেকোনো সময় ‘শাটডাউন’ ঘোষণার কথা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বৃহস্পতিবার।
এই ঘোষণার পরই শুক্রবারের সাপ্তাহিক ছুটি শুরু হয়ে যাওয়া এবং পরদিন শনিবারও সরকারি অফিস বন্ধ থাকায় এ বিষয়ে সরকার আসলে কী ভাবছে, তা নিয়ে স্পষ্ট হওয়া যাবে রোববার।
তবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ইঙ্গিত দিয়েছেন, জরুরি সেবা ছাড়া অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যানবাহন বন্ধ রাখা হতে পারে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ যেন ঘরের বাইরে না আসে, সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হবে।
ব্যাংককে সাধারণত জরুরি সেবা হিসেবেই ধরা হয়। তাই কঠোর শাটডাউনেও প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে কি না, এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা আছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশে যদি শাটডাউন হয়, তাহলে ব্যাংকিং কার্যক্রমের বিষয়ে নতুন করে নির্দেশনা দেয়া হবে। তবে করোনার পর এখন পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। সীমিত করা হয়েছে। সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে তার সঙ্গে সমন্বয় করেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
‘জরুরি সেবার আওতায় ব্যাংক খোলা থাকলে সেটা কি চলতি নির্দেশনা অনুযায়ী চলবে, নাকি আবার নতুন করে নির্দেশনা জারি হবে সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’
এবার লকডাউন এর সময় কিস্তির চাপ দিলে আত্রহত্যা করা ছারা কোন উপায় নেই
আংশিক ভাবে ব্যাংক ও শেয়ার বাজার খোলা থাকুক।
Actually it is pressure to the poverty families..government will provide food to the poor people’s..
যে সকল ব্যাবসায় জনসমাগম বেশি সে-সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হোক ব্যাংক কিংবা আরথিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখাই যৌক্তিক কারন তারা সাস্থ সচেতন হয়ে কারজক্রম চালিয়ে যায়।
ব্যাংক ও আথি’ক প্রতিষ্টান খোলা রাখা
দরকার। মানুষের প্রয়োজনীয় টাকা পয়সার জন্য। এবং আমদানি রপ্তানির কথা চিন্তা করে
ব্যাংক,বীমা, শেয়ার বাজার, খোলা রাখা দরকার।
যে লাউ সে কদু। দেখা যাবে যানবাহন ও দোকান ছাড়া সব খোলা।
সোম আর বুধবার -এই দুই দিন খোলা রাখেন
Sob khola Rakhar dorkar.
bank and share bazaar shimito somoyer jonno holeyo orthonoitik sharthe open rakha essential.
Lock down is not necessary but MASK is essential for all people.
Lock down/shut down would not require if the people used mask. So in my opinion people invited Lock own/shut down.