এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড-এর ভার্চুয়াল ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
শেয়ারবাজার ডেস্ক : কর্মীদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি ও ঈদ পরবর্তী কুশল বিনিময় করতে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড গত ২৪ জুলাই জুমে ‘এনার্জেটিক ফ্যামিলি ভার্চুয়াল ঈদ গ্রিটিং ইভেন্ট’ শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল ঈদ পুনর্মিলনীর আয়োজন করে।
এই পুনর্মিলনীতে হুমায়ুন রশীদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড, স্ট্র্যাটেজিক বিজনেস ব্যবস্থাপনা প্রধান এবং এনার্জিপ্যাকে কর্মরত সকল কর্মী উপস্থিত ছিলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে কর্মীরা পরস্পরের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার দেশব্যাপী কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে এবং গণজমায়েত হয় এমন যেকোনো ধরণের অনুষ্ঠান বা সভার আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তাই কর্মীরা যাতে এই কঠিন সময়ে সংযুক্ত থাকতে পারেন এবং একইভাবে নিরাপদে সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে পারেন, সে লক্ষ্যে ভার্চুয়াল এই ঈদ পুনর্মিলনীর আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড:
১৯৯৫ সাল থেকে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) সব সময় ‘এনার্জি ওয়ার্কস ওয়ান্ডার্সে’ বিশ্বাস করে। তাই, বাজারের সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সাহায্যে মানুষের জীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইপিজিএল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার ঘাটতি দূর করতে এবং তাদের কর্মীদের জীবনমান উন্নীতকরণের পাশাপাশি এর গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে। এ প্রতিষ্ঠানটি কেবলমাত্র গুণগতমানের পণ্যগুলোর মাধ্যমেই নয় বরং এর পরিষেবাগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের লক্ষ্য অর্জনে সচেষ্ট।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, ইপিজিএল তার গ্রাহক এবং অংশীদার উভয়কেই পুরোপুরি পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং সমাধান সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যাত্রা শুরুর পর থেকেই, ইপিজিএল বাংলাদেশের বৃহত্তম পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে সুপরিচিত উভয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছে। বর্তমানে, ইপিজিএল ইজি উইলসন, পারকিনস, জেসিবি, জ্যাক, গ্ল্যাড, স্টিলপ্যাক, জি-গ্যাস, জন ডিয়ার, সিমেন্স এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছে।
ইপিজিএলের দুটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে – এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড এবং ইপিভি চট্টগ্রাম লিমিটেড।