৩০০ কোম্পানির দর পতনের দিনে ডিএসইএক্স কমেছে ৭৭ পয়েন্ট
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার মূল্য সূচকের ব্যাপক পতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসইতে) লেনদেন করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩০০ কোম্পানি দর হারিয়েছে। প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে সাত হাজার ১৪০ পয়েন্টে।
অবশ্য টাকার অংকে লেনদেন সামান্য বেড়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
জানা গেছে, টানা আট কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার সূচক কিছুটা কমে। গতকাল সোমবার ফের উত্থানে ফেরে বাজার। কিন্তু সেই উত্থান আর স্থায়ী হলো না। স্বল্প মূলধনি আর লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদরের ঢালাও পতনে সূচকেরও বড় পতন হলো।
সূচকের এই পতন গত ৪৬ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ২৭ জুন ১০০ পয়েন্ট পড়েছিল সূচক।
বিপুল সংখ্যক কোম্পানির দর হারানোর দিন কোনো একক খাতে স্বস্তি ছিল না। ব্যাংক, বীমা, প্রকৌশল, বস্ত্র, ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক, জ্বালানি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড-সব খাতেই হাতে গোনা দুই একটি কোম্পানি বাদে সবগুলোর দর কমেছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে ২ হাজার ৯৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৫৬ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার।
এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে।
অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ২৩ পয়েন্ট কমেছে এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২২ পয়েন্ট কমেছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে মোট ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, দর কমেছে ৩০০টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক ১৭৪ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার।
সূচক কত পয়েন্ট কমলে বুঝবো যে এটা কারেকশন আর কত পয়েন্ট কমলে বুঝবো যে, এটা পতন।
ব্যাপক হারে অলাভজনক কম্পানি গুলো মূল্য বৃদ্ধি একটি অশনিসংকেত। আমার মতে যে ভাবে শেয়ার বাজার উর্দ্ধ গতিতে ছুটছে ঠিক একই ভাবে নীচে নামলেও ধীরে ধীরে নামে আসাটাই সময়ের অপেক্ষা মাত্র। কোনো যুক্তিই নাই এই বৃদ্ধির পিছনে। সর্বস্তর হতে বার বার সতর্ক করা হচ্ছে তারপরও এই অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির জন্য কেউই সাবধানতা অবলম্বন করছেনা। যে কোনো দিন বাজার নিন্ম গতিতে যেতে পারে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নাই।
ব্যাপক হারে অলাভজনক কম্পানি গুলো মূল্য বৃদ্ধি একটি অশনিসংকেত। আমার মতে যে ভাবে শেয়ার বাজার উর্দ্ধ গতিতে ছুটছে ঠিক একই ভাবে নীচে না নামলেও ধীরে ধীরে নামে আসাটাই সময়ের অপেক্ষা মাত্র। কোনো যুক্তিই নাই এই বৃদ্ধির পিছনে। সর্বস্তর হতে বার বার সতর্ক করা হচ্ছে তারপরও এই অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির জন্য কেউই সাবধানতা অবলম্বন করছেনা। যে কোনো দিন বাজার নিন্ম গতিতে যেতে পারে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নাই।
This is natural!
However investors should stay calm and think of long term investment instead of short term profit realization.
Chairman BSEC, immediately should show his reaction to the verdict of the Bangladesh Bank on Capital Market Stabilization Fund.
BSEC Chairman in several occasions told about the formation of the Capital Market Stabilization Fund with undistributed divided by the companies.
Why did not the BB at that time react to it?
Dr Majibar Rahman
People should not be afraid in this situation. Just keep patience..