পেনশনার সঞ্চয়পত্র ইস্যুতে ব্যাংকগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
ব্যাংক প্রতিবেদক: পেনশনার সঞ্চয়পত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের ইস্যু অফিসসমূহকে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্তৃক সরকারি সংস্থাসমূহের নামের তালিকা সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর থেকে জারি করা হয়। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী সকল তফসিলি ব্যাংকগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ১৫ নভেম্বর রাতে পুনরায় সার্কুলার জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এতে বলা হয়েছে, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর এর ১৭/১০/২০২১ তারিখের পত্র নং- ০৮.০৪,০০০০.০১২.২২.০৩১.১৪ -১৯৩০ আপনাদের অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা হলো।
সঞ্চয় অধিদপ্তরের চালু ৪টি জনপ্রিয় সঞ্চয়পত্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করা যায় পেনশনার সঞ্চয়পত্রে। এ সঞ্চয়পত্র থেকে মুনাফাও পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি। তবে শুধু অবসরপ্রাপ্ত সরকারি এবং আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত কর্মচারীরাই এতে বিনিয়োগ করতে পারেন। কিন্তু আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান চিহ্নিতকরণে সমস্যায় পড়তে হয় ইস্যু অফিস সমূহকে। যে কারণে গত ১৭ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে পেনশনার সঞ্চয়পত্রের আওতায় পড়া সকল প্রতিষ্ঠানের নাম সংযুক্ত করা হয়। যা সার্কুলার আকারে জারি করে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর।
এই নির্দেশনায় বলা হয়, পেনশনার সঞ্চয়পত্র নীতিমালা-২০০৪ (সংশোধিত-২০১৫) এর অনুচ্ছেদ ২(চ) “পেনশনার বলতে সরকারী, আধাসরকারী, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের এলপিআর ভোগরত/অবসরপ্রাপ্ত চাকুরিজীবী, সুপ্রীম কোর্টের এলপিআর ভোগরত/অবসরপ্রাপ্ত মাননীয় বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর এলপিআর ভোগরত/অবসরপ্রাপ্ত সদস্য এবং মৃত চাকুরিজীবীর পারিবারিক পেনশনার সুবিধাভোগী স্বামী/স্ত্রী/সন্তানকে বুঝাবে। কিন্তু আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান চিহ্নিতকরণে সমস্যায় পড়তে হয় ইস্যু অফিস সমূহকে।
এ জন্য কারা এই সঞ্চয়পত্র ক্রয় করতে পারবেন সে সমস্যা নিরসনকল্পে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রণীত সরকারি সংস্থাসমূহের নামের তালিকা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে যুক্ত করা হয়।
সরকারের নিকট বিনীত অনুরোধ দীর্ঘদিন প্রবাসে কর্মরত প্রবাসীদের ও এ সুযোগের আওতাভুক্ত করা হোক।
সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের পেনশন স্কিমের সাথে এটা করা ঠিক হবে না۔প্রবাসী ভাইয়েরা রেমিট্যান্স যোদ্ধা সে হেতু তাদের আলাদা সুবিধা দেয়া যাই۔
পেনশন ভোগীর আয়ের একমাত্র উৎস পেনশন সঞ্চয় পত্র। কিন্তু গততে মাননীয় অর্থ মন্ত্রী মহোদয় সকল সঞ্চয় পত্রের সুদের হার কমিয়েছেন। এতে করে পেনশনভোগীদের সংসার চালানো কষ্টকর হয়েছে। মাননীয় অর্থ মন্ত্রীকে বিষয়টি পূর্ণঃ বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করছি।
আাপনারাই সব খান। অসুবিধা টুকু সকল বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম’রত সকল শ্রমিক কম’চারিধের উন্মুক্ত রাখলে োোোের কতউপকার হতো।এই শ্রমিক কর্মচারিদের শ্রমের বিনিময়ে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়,প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আর দেশের অথনৈতিক উন্নয়ন ঘটে।কিন্তু এ উন্নয়নের ফসল সরকারি কর্ম চারিরাাই চাকুরিতে থাকা অবস্থায় তো ভোগ করেন খাবার অবসর কালিন সময়ে অনেক শুবিধা প্রাপ্ত হোন কিন্ত খেটে খাওয়া মানুষগুলো কিছুই পায়না।
বিষয় টা ভেবে দেখার এটাই প্রকৃষ্ট সময়।
বে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই পলিসির সুযোগ দেওয়া উচিত কেননা এই জাতীয় মানুষগুলো সরকারকে ট্যাক্স দেয় তাহলে কেন দুইরকম নিয়ম থাকবে সরকারি কর্মচারী এবং বেসরকারি কর্মচারীদের মধ্যে
আমার মতে সণ্চয় পত্রের সুদের হার পুবের মত রাখা এবং ট্যাক্স মুক্ত রাখাা।একজন পেনশন ভোগগীর একমাত্র আয় সন্চয় পত্রের সুদ।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী মহোদয় এর নিকট আবেদন।
অনেক পেনশনারের এ ছাড়া আর কোন আয় নেই,তাই এই খাতে মুনাফা বৃদ্ধির জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
আমরা দী্র্ঘদিন দেশের জন্য কাজ করে এসেছি।পেনশন আসার সময় যে কয়টা টাকা পেয়েছি তা দিয়ে পরিবারের সবার মুখে অন্ন তুলে দিই।কিনতু সরকার বারবার আমাদের রিজিকের উপর হাত বসাই। বর্তমানে আমরা খুব কষ্টের মধ্যে আছি।মাননীয় অ্রর্থমন্এীর নিকট আকুল আবেদন আমাদের বিষয় টা একটু মাথায় রাখবেন।
Right decision
আয় থেকে সরকারকে ট্যাক্স দিয়ে সকল ধরনের সাধারণ কর্মচারী যতটুকু সন্চয় করে তার থেকেও ক্রয়কৃত সন্চয়পত্রের সুদ থেকে ট্যাক্স দেয়া লাগে তাহলে তো এটা কষ্টেরই ব্যাপার । সাধারণ জনগনই ঘাটে ঘাটে ট্যাক্স দিয়ে থাকেন। বিষয়টি চিন্তা করা প্রয়োজন।
গ্রাচুইটি ফান্ড থেকে প্রাপ্ত অবসর সুবিধার টাকা যা আয়কর মুক্ত তা দিয়ে পেনশনার সন্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা হয়। এ বিনিয়োগের উপর প্রাপ্ত মুনাফাও কর মুক্ত করা হোক।
পেনশনার সঞ্চয় পত্রের উপর ট্যাক্স বিলুপ্ত করা হোক
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন এই যে,
এই খাতে মুনাফা বৃদ্ধি করার জন্য।।।
পবিত্র কোরআন শরীফে সুদকে সুস্পষ্ট হারাম করা হয়েছে। অথচ আমরা জেনে শুনে সুদ শব্দ ব্যবহার করেই তা খাচ্ছি। সরকারও এই সুদীর্ঘ থেকে বের হওয়ার কোন পথ দেখাচ্ছেনা। আমি সুপারিশ করছি প্রথম ধাপে আমরা সুদ শব্দটা ব্যবহার পরিহার করি। তারপর কিভাবে সরকার আমাদেরকে সুদ না দিয়ে মুনাফা দিতে পারে তা নিয়ে গভীরভাবে ভাবার জন্য অনুরোধ করছি।
প্রজাতন্ত্রের একজন চাকুরিজীবি জীবন সায়াহ্নে তার প্রাপ্ত অর্থ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করে থাকেন এবং ঐ বিনিয়োগকৃত অর্থের মুনাফার টাকায় তিনি তার বাকি জীবন নির্বাহ করে থাকেন। কিন্তু সরকার তার লাভের টাকার উপরেও ভাগ বসায় এ যে কত বড় নির্মম নির্দয় অমানবিক ও লজ্জার তা বলার অপেক্ষা রাখে না। উন্নত বিশ্বে সমাজের সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য সরকার নানারকম নানামুখি সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে অথচ আমাদের দেশে তার মুখের গ্রাস ট্যাক্সের নামে কেড়ে নেয়া হয়। অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা কত দিনই বা বেঁচে থাকেন? দেশ গঠনে অবদান রাখা অবসরে যাওয়া চাকুরিজীবিরা বাকি জীবনটা একটু স্বস্তিতে কাটাবেন সে উপায় আর রাখা হয় নাই। আশাকরি সরকার বিষয়টি মানবিক ও নৈতিক দৃষ্টিতে বিবেচনা করে সঞ্চয়পত্রে ট্যাক্সের নামে অর্থ কর্তন বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।
সকলের প্রায়ই একই অভিমত ও অভিযোগ । অতএব সরকার মহাদয়কে বিষয়টি বিবেচনা করে দ্রুত ব্যবস্হা নিয়ে দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার পথে অগ্রণী ভূমিকা রাখা এই সৈনিকদের বৃদ্ধ বয়সে দুর্চিন্তা দুর করা উচিত বলে আমি মনে করি। আশা করি সরকার মহাদয় এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।
পেনশনারদের জন্য মুনাফার হার অপরিবর্তিত রেখে ট্যাক্সফ্রি আয় নিশ্চিত করা দরকার কেননা এই আয় দিয়েই অনেকের চিকিৎসা খরচ চলে তাই সদাশয় সরকারকে এই ব্যাপারে আরো নমনীয় হলে ভালো হবে
পেনশনারদের জন্য মুনাফার হার অপরিবর্তিত রেখে ট্যাক্সফ্রি আয় নিশ্চিত করা দরকার কেননা এই আয় দিয়েই অনেকের চিকিৎসা ও সংসার অন্যন খরচ চলে তাই সদাশয় সরকারকে এই ব্যাপারে আরো নমনীয় হলে ভালো হবে
বিদেশ ফেরত প্রবাসীদেরকে এর আওতায় আনা হউক
আমরা যারা বিদেশে কর্মরত অবসর গ্রহণ পর দেশে ফিরব। আমাদের জন্য পেনশন সঞ্চযপত্রে , বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
সরকারী সৎ, অবৈধভাবে উপার্জনকারী ১%
থাকতে পারে।যদি তার পরিবারের সবাই বেকার হয।বাড়ী,গাড়ী,জমিজমা হীন,সৎ সরকারী কর্মকর্তা যদি মাত্র ৫০ লক্ষ টাকা পেনশনার সঞ্চযপত্রের থেকে লাভ পেযে
৫জনের পরিবার চালায তার কি অবস্থা হয ,
ভাড়া বাসায ঢাকা থেকে সন্তানদের লেখাপড়া
চালাযে বুড়াদের চিকিৎসা দিযে।ভাবা দরকার।তাই ১০০% সৎ,শুধু বেতন পেযে
সারাজীবন চাকুরী করা লোকদের বাঁচার
কোন উপায নেই।সরকারকে দেখতে হবে
পেনশন ভোগীর পরিবারের লোকজন কেহ
আয করে কিনা।স্ত্রীর,পুত্র,কন্যা দের নামে
কত সম্পদ তার আছে।যদি থাকে তবে ব্যাবস্থা নিতে হবে।অবসরপ্রাপ্ত শুধুমাত্র ৫০ লক্ষ টাকার পেনশনার স্কিমের সুদ বাড়াযে
দিতে হবে।কমানো কিছুতেই যাবে না মনে করি(যদি সেই পেনশনারের পরিবারের ৫০ লক্ষ টাকার বেশী টাকা কোথাও না থাকে,বিভিনন নামে অন্য কোথাও।)যাদের পরিবারের আয নাই এমন বৃদ্ধ পেনশনারদের সুদ কমানো চরম অমানবিকতা বলে মনে করি।আমার পৈতৃক
ভিটাবাড়ীঘর জবরদখলের কারনে পরিবারকে রোহিঙ্গা দের মত শহরের চাকুরীরর জাযগায থাকতে হযেছে জীবনের
ভযে।কেস লড়তে ঢাকা থেকে পটুযাখালী জর্জ কোটে ৩০ বছর যাতাযাত করতে হচ্ছে।
সন্তানেরা পৈতৃক ভিটার স্বাদ পায নি।তারা কি আর ওখানে যেতে পারবে বা চাইবে আমি
মারা গেলে।তাদের তো ভালো স্কুলে, কলেজে
পড়ার শখ থাকতে পারেই।সন্তানের যখন দেখে তাঁদের পিতার সমকক্ষ বা নিচের সরকারী লোকদের বাড়ী,গাড়ী আছে, তাদের
বাসায যা আছে তাহার আংশিক তাঁর পিতার নাই।যখন তার পিতাকে পেনশনের টাকার জন্য বিভিন্ন কাজে ঘুষ দিতে হয তখন সততার মূল্য কি হবে?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নিকট সবিনয়ে নিবেদন——-
পেনশনভোগীদের সঞ্চয় পত্রের ওপর থেকে ট্যাক্স প্রত্যাহার করা হোউক ।
স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান চিহ্নিতকরণের জন্য প্রতিষ্টানেের নাম উল্লেখ পূর্বক তালিকা দেয়া যায় কিনা।
Government should include private job holders in this scheme with all senior citizen of our country. Which is mentioned in our constitution.
মাননীয় অর্থমন্ত্রী মহোদয় পেনশনাদের জন্য দুটো কথা বলুন- বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রতি এমন একটি চপেটাঘাত করতে পারেন না তা হলে পরিবার সঞ্চয়পত্রের মাসিক মুনাফা দিয়ে আমাদের যে কত উপকার করেছেন তা ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। তিনমাস পর পেনশনারদের মুনাফা প্রদান করলে দোকানী কি তিন মাস পর আমাকে বাকীতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রবাদি দেয় না, ঘরভাড়া বাড়ি ওয়ালা কি তিন মাস অপেক্ষা করে চতুর্থ মাসে ঘর ভাড়া নিবে? কোন দিন নিবেনা।এটাও কি মাননীয় অর্থ মন্ত্রী জানে ন না?
আমার সরকারের নিকট আকুল আাবেদন পেনশনাদের দয়া করে পূর্বে হে হারে পেনশনার সঞ্চয় পত্রের মুনাফা দিতেন সেই হারে পূনরায় প্রতি মাসে মাসে পরিবার সঞ্চয়পত্রের মত মুনাফা আমাদের ও দেয়া হলে আমরা বিশেষ ভাবে উপকৃত হব এবং
সদাশয় সরকার বার বার ক্ষমতায় আসেন যেন আল্লাহ পাক যিনি ক্ষমতায় আাসীন করার একমাত্র তার নিকট দোয়া করব এবং আমরা পরিবার পরিবার পরিজন নিয়ে আজীবন সরকারের প্রতি আনুগত্য থাকব ইনশাআল্লাহ।
লেখার কিছুই আমরা মরলে কারকি আসে যায় মরতে একদিন হবে কেউ রিজেকের মালিক না সঞ্চয় পএ রিজেকের মলিক নয়
বেসরকারি চাকুরী জীবীরা কি আমাদের দেশের নিম্ন জাতির অন্তর্গত? সরকারি ও বেসরকারি কি দুটি জাতের জনগোষ্ঠী? সরকারি সুবিধাভোগী গোষ্ঠী দেশের মোট আয়ের কত অংশ আয় করে এবং কত অংশ নিজেরা ভোগ করে?
মাননীয় সরকার কি বেসরকারি নাগরিকদেরকেও সরকারি কর্মচারীর মত সুবিধা দেবেন?
আমাদের দেশ কি এমন নাগরিক বৈষম্য তৈরি করার জন্য সাধীন হয়েছিল? মহান সরকার এবং সরকারি কর্মরত সবার নিকট নিবেদন এই দেশে নাগরিক বৈষম্য তৈরি করবেন না। একটু ভেবে দেখুন বেসরকারি কর্মজীবীর অবসরজীবন কেমন হয়। দেশের উন্নয়নে এদের কি কোনই অবদান নেই?
Tax mukt pensioner Sanjay
Patra chai