আজ: শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ইং, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

১২ অগাস্ট ২০১৫, বুধবার |

kidarkar

১৩ কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি

BSECশেয়ারবাজার রিপোর্ট: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১২ কোম্পানি শেয়ারদর অস্বাভাবিকহারে বাড়ছে এবং এক কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। আর এদের অধিকাংশই স্বল্পমূলধনী ও জুন ক্লোজিং হওয়ায় শেয়ার দরে অস্বাভাবিক পরিবর্তনের পেছনে কারসাজি হচ্ছে বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্ভিল্যান্স বিভাগ। তাই এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য শিগগিরই তদন্ত শুরু হচ্ছে।

বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সি ফুডের শেয়ার দর ৯০ শতাংশ, জাহিন স্পিনিং এর শেয়ার দর ৪৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের শেয়ার দর ২২ দশমিক ৩৯ শতাংশ, জাহিন টেক্সটাইলের শেয়ার দর ২৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ, আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৪৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের শেয়ার দর ২৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিং এর শেয়ার দর ৩৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ, রেনউইক যজ্ঞেস্বরের শেয়ার দর ২০ দশমিক ৮৫ শতাংশ, কাশেম ড্রাইসেলের শেয়ার দর ২৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং এর শেয়ার দর ৩৫ শতাংশ, বিচ হ্যাচারির শেয়ার দর ২৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং মুন্নু জুট স্টাফলারের শেয়ার দর ২৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। অপরদিকে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছে।

বিএসইসি’র সার্ভিল্যান্স বিভাগের এক ঊর্ধতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে শেয়ারবাজারনিউজ ডটকমকে বলেন, ডিএসই-তে তালিকাভুক্ত সাম্প্রতিক সময়ে যেসব কোম্পানির শেয়ার দরে অস্বাভাবিক হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটছে সেগুলো আমাদের নজরদারিতে আছে। কারসাজির কোন ঘটনা ঘটেছে কিনা সে বিষয়ে তদন্ত চলছে। কারসাজি প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, চলতি আগস্ট মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে এ কোম্পানিগুলোর কাছে শেয়ার দরে অস্বাভাবিক পরিবর্তনের কারণ জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু শেয়ার দরের অস্বাভাবিক পরিবর্তনের পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য পাওয়া যায়নি।

জাহিন স্পিনিং: বস্ত্র খাতের ডিসেম্বর ক্লোজিং ৭৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ছিল ২০ দশমিক ৫০ টাকা।  ১০ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ৩০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৪৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৫ দশমিক ৬৮। ২০১৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। ২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। ক্রেডিট রেটিং প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ‘বিবিবি২’ অবস্থানে রয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটির দায় পরিশোধের ক্ষমতা মধ্যম পর্যায়ে রয়েছে।

ফার কেমিক্যাল: ওষধ ও রসায়ন খাতের জুন ক্লোজিং ১০৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ার দর জুলাই মাসের ১৩ তারিখে ছিল ৪৬ টাকা।  ১০ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ার দর হয়েছে ৫৬ দশমিক ৩০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১৬ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৭ দশমিক ৫৪। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ২৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কিন্তু কোম্পানিটি গত কয়েক বছর ধরে ক্রেডিট রেটিং করেনি। এর আগে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে কোম্পানিটিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছিল বিএসইসি।

জাহিন টেক্সটাইল: বস্ত্র খাতের জুন ক্লোজিং ৬২ কোটি ৬২ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ১৩ তারিখে ছিল ১৬ দশমিক ২০ টাকা।  ১০ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ২০ দশমিক ৭০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১৬ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৫ দশমিক ০৭। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।

আল-হাজ্ব টেক্সটাইল: বস্ত্র খাতের জুন ক্লোজিং ১৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ১২ তারিখে ছিল ৯০ টাকা।  ১১ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ১৩১ দশমিক ৮০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১৮ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৪৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১২১ দশমিক ৪১। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে এক কোটি ২২ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কোম্পানিটি গত কয়েক বছর ধরে ক্রেডিট রেটিং করেনি।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জুন ক্লোজিং ১৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ৩০ তারিখে ছিল ৩৪৮ টাকা।  ১১ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ৪৪৮ দশমিক ৪০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৮ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৬৫ দশমিক ০৫। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ১০ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। বর্তমানে কোম্পানিটি ৫ কোটি ১০ লাখ টাকা পুঞ্জিভুত লোকসানে রয়েছে। কিন্তু কোম্পানিটি ক্রেডিট রেটিং করেনি।

এর আগে চলতি বছরের শুরুতে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার ঘটনা তদন্তে কমিটি করেছিল বিএসইসি। সেজন্য বেশকিছু প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীকে জরিমানার সম্মুখীন হতে হয়েছে।

বিডি ওয়েলডিং: প্রকৌশল খাতের ডিসেম্বর ক্লোজিং ৪২ কোটি ৯২ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ১২ তারিখে ছিল ১৯ দশমিক ৫০ টাকা।  ৯ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ২৭ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১৭ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ।  ২০১৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি লোকসানে রয়েছে। ২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। গত দুই বছর ধরে কোম্পানিটি ক্রেডিট রেটিং করছে না।

জেমিনি সি ফুড: খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের সেপ্টেম্বর ক্লোজিং এক কোটি ১০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ছিল ২৫০ টাকা।  ১০ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ৪৭৫ দশমিক ৪০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৯০ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৪০ দশমিক ০৩। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৯৭ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সাড়ে ৭ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।

রেনউইক যজ্ঞেস্বর: প্রকৌশল খাতের জুন ক্লোজিং ২ কোটি টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ২৯ তারিখে ছিল ২৪২ দশমিক ৬০ টাকা।  ১১ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ২৯৩ দশমিক ২০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৯ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২০ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৭৫ দশমিক ০৫। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৫৮ লাখ টাকা। ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ২২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কিন্তু কোম্পানিটি গত কয়েক বছর ধরে ক্রেডিট রেটিং করেনি।

মুন্নু জুট স্টাফলার: পাট খাতের ডিসেম্বর ক্লোজিং ৪০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর আগস্ট মাসের ২ তারিখে ছিল ২৩৫ টাকা।  ১১ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ২৯৩ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৭ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৪১৪ দশমিক ৭১। ২০১৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা। ২০১৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কিন্তু কোম্পানিটি গত কয়েক বছর ধরে ক্রেডিট রেটিং করেনি।

বিচ হ্যাচারি: খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ডিসেম্বর ক্লোজিং ৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর আগস্ট মাসের ২ তারিখে ছিল ১৮ টাকা।  ৫ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ২৩ দশমিক ১০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৩ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১৬ দশমিক ৩৯। ২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। ২০১৪ অর্থবছরের বোর্ড সভা এখনো করতে পারেনি কোম্পানিটি।

কাশেম ড্রাইসেলস: প্রকৌশল খাতের  ডিসেম্বর ক্লোজিং ৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ১২ তারিখে ছিল ৫২ দশমিক ৬ টাকা।  ৬ আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানিটির শেয়ারদর হয়েছে ৬৭ দশমিক ৮০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৩৪ দশমিক ৯১। ২০১৪-১৫  অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৯০ হাজার  টাকা। ২০১৪ অর্থ বছরে কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ১০ শতাংশ  স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: প্রকৌশল  খাতের জুন ক্লোজিং ১৩ কোটি ২০ লাখ টাকা মূলধনী এ কোম্পানিটির শেয়ারদর জুলাই মাসের ১৩ তারিখে ছিল ৩৮ দশমিক ২০  টাকা।  ৮  আগস্ট লেনদেন শেষে এ কোম্পানির শেয়ারদর হয়েছে ৩৮ দশমিক ২০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ১৪ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৭৫ দশমিক ৮৮। ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা হয়েছে ৬৭ লাখ ২০ হাজার টাকা। ২০১৪ অর্থবছরে কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের ৭.৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।

 

শেয়ারবাজারনিউজ/অা.ও/মু

 

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.