আজ: শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ইং, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৭ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০৫ নভেম্বর ২০১৬, শনিবার |

kidarkar

সপ্তাহজুড়ে ৮০ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

Arthik Protibadon Reportশেয়ারবাজার রিপোর্ট: সপ্তাহজুড়ে ৩০  সেপ্টেম্বর, সমাপ্ত সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৮০ কোম্পানি। তৃতীয় প্রান্তিক (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬)  ও প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিগুলো। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

 

বাটা সু:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) বাটা সুর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭.৮৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪০.৯০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৫৪.১১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪২.৬৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১৬.০০ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ২১৯.৫১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৫.২৪ টাকা বা ১২.২৯ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২.০৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ২২.৫০ টাকা।

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৭ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৮.৫৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৮ টাকা বা ৮৬.৩৬ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৯ টাকা।

ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৬০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৭.৮৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৮৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.০৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ৩৭.৯১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা বা ৫.৯৮ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪৬ টাকা।

জিবিবি পাওয়ার:

প্রথম প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) জিবিবি পাওয়ারের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২০.৭১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.২৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০০ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ২০.৬৪ টাকা।

সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংকের মুনাফায় কোন পরিবর্তন আসেনি। তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩১ টাকা। এর আগের সবছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩১ টাকা। দেখা যাচ্ছে ব্যাংকটির মুনাফায় প্রবৃদ্ধি ঘটেনি।

এদিকে, চলতি হিসাব বছরের ৯ মাসে সমন্বিত ইপিএস ১.০৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬৪ টাকা। দেখা যাচ্ছে আলোচিত সময়ে ইপিএস ৬২ শতাংশ বেড়েছে।

এছাড়া শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৭.১৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (০.২২) টাকা।

আরএকে সিরামিক:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) আরএকে সিরামিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৭৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০১ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫৩ টাকা।

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১৭.৫৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.০১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার লোকসান ছিল ১.৩০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৪৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১২.২১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির লোকসানের পরিমাণ কমেছে ১.১০ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৯৪ টাকা।

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২০ টাকা। এ সময় কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাড়িয়েছে ১১.২৮ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৬ টাকা।

বিডি ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) বিডি ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৪৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৮০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৯ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৫.৬০ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৯ টাকা।

ফারইস্ট ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ফারইস্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.২৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৩৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১২.৯৬ টাকা।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৮১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৬৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৮৩ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৭.৬০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩৯ টাকা বা ২৩.৬৪ শতাংশ।

ইউনিয়ন ক্যাপিটাল:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ইউনিয়ন ক্যাপিটালের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৭৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৮৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৮৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৬.৯২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২২ টাকা বা ৩০.৯৯ শতাংশ।

ফাস ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) ফাস ফাইন্যান্সের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৬ টাকা।

একই সময়ে কোম্পানির সমন্বিত নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১০.৬১ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল সমন্বিত ৮.৩২ টাকা (নেগেটিভ)। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদমূল্য দাড়িয়েছে ১৩.৬৪ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরে যা ছিল ১৪.৭০ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১২ টাকা।

প্রিমিয়ার ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৯ টাকা।

একই সময়ে কোম্পানির সমন্বিত নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১.৩৬ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল সমন্বিত ১.২১ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদমূল্য দাড়িয়েছে ১৫.৮৩ টাকা এবং আগের বছরে যা ছিল ১৫.৫৮ টাকা।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.২১ টাকা।

সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স:

চলতি বছরের নয় মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.২৩ টাকা। দেখা যাচ্ছে আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে।

এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৪৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৪ টাকা। এছাড়া আলোচিত ৯ মাসে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৬.১৭ টাকা।

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স:

চলতি বছরের নয় মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১৮ টাকা। দেখা যাচ্ছে আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে।
এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.১৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৬ টাকা।
এছাড়া আলোচিত ৯ মাসে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৩.০২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.১৫ টাকা।

ব্যাংক এশিয়া:

চলতি বছরের নয় মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৫৭ টাকা। দেখা যাচ্ছে আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৫০ শতাংশ কমেছে।এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৪৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৩ টাকা। দেখা যাচ্ছে তিন মাসে ইপিএস ৩৬ শতাংশ কমেছে।
এছাড়া আলোচিত ৯ মাসে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০.৩৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (৬.০৯) টাকা।

ট্রাস্ট ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.১৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.৮১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে  ০.৩৬ টাকা বা ১২.৮১ শতাংশ কমেছে।

এছাড়া আলোচিত সময়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২১.৯১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৩.০১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল যথাক্রমে ২০.৬৯ টাকা এবং ১৮.৫৮ টাকা।

আরগন ডেনিমসে

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) আরগন ডেনিমসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭.৯৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ২৪.৭৭ টাকা।

এক্সিম ব্যাংক

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-সেপ্টেম্বর’১৬) এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৪ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৮.২১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৫৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৮৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৬.৫৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৬৩ টাকা বা ২০৩.২৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.০৮ টাকা।

কেডিএস এক্সেসরিজ

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬)  কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৫ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৬৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ছিল যথাক্রমে ২৪.৯৯ টাকা এবং ৩.৭৩ টাকা (নেগেটিভ)।

সেন্টাল ইন্স্যুরেন্স

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-সেপ্টেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৪ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৫২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৬৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.০১টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল যথাক্রমে ২২.০৮ টাকা এবং ১.২০ টাকা।

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স

জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩০ টাকা। দেখা যাচ্ছে বছরের ব্যবধানে ইপিএস বেড়েছে।

এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৫৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫৩ টাকা।

এছাড়া ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৪৮ টাকা।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নয় মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.২৭ টাকা। দেখা যাচ্ছে বছরের ব্যবধানে ইপিএস বেড়েছে।

এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৪১ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা।

এছাড়া ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা।

লাফার্জ  সুরমা সিমেন্ট

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি১৬-সেপ্টেম্বর১৬) লাফার্জ সুরমার সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৩ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৬৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.০১ টাকা।

যা গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ১.৪৮ টাকা, ১.২৪ টাকা এবং ১১.৮৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস  কমেছে।

প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি১৬-সেপ্টেম্বর১৬) প্রিমিয়াম লিজিংয়ের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.১২ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৮২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ০.২৩ টাকা, ১৯.৮৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং ১১.৫৯ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬)এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১১ টাকা, এনএভিপিএস ০.১১ টাকা এবং এনওসিএফপিএস হয়েছে ৮.৬০ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ০.০৯ টাকা, ০.০৮ টাকা এবং ৮.৪৯ টাকা (নেগেটিভ)।

জিএসপি ফাইন্যান্স

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-সেপ্টেম্বর১৬) জিএসপি ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৫ টাকা, শেয়ার  প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৬.৪৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৭৯ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৮৭ টাকা, এনএভি ছিল ১৬.৪৫ টাকা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ১.৩০ টাকা (নেগেটিভ)।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টম্বর’১৬) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩২ টাকা।

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি১৬-সেপ্টেম্বর১৬)  ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৫ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.১৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৬৯ টাকা।

আরামিট সিমেন্ট

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬) আরামিট সিমেন্টের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৭ টাকা, শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৪০ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৪ টাকা, এনএভি ছিল  ১৪.৩৩ টাকা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৪৮ টাকা (নেগেটিভ)।

ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়িারি-সেপ্টেম্বর’১৬) ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের  শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.১০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৯ টাকা বা ৪.৪৮ শতাংশ।

এছাড়া ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭.৯৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় যথাক্রমে ছিল ০.২১ টাকা এবং ২৬.৬২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টম্বর’১৬) ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৯ টাকা, যা আগের বছর একই সময় যথাক্রমে ছিল ০.৬৪ টাকা।

প্রাইম ব্যাংক

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’১৬) প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২.৩৮ টাকা। সে হিসেবে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ২.১৫ টাকা।

এছাড়া ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২২.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫.৫৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় যথাক্রমে ছিল ২৫.৫৪ টাকা এবং ২.৩৬ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (জুলাই–সেপ্টম্বর’১৬) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৮টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৭ টাকা।

 

সাউথইস্ট ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে সাউথইস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৪৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১৪.৭৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৯.৪৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৫৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৫৬ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ২৮.৭১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা বা ২.৭৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.৭৪ টাকা।

প্রগতি ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৩৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৭.৮৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৬২ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ৫১.৮৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৫ টাকা বা ৬.১০ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১১ টাকা।

নিটল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৫৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৯২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.১৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৬২ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ২৩.৪৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৬২ টাকা বা ২৯.১১ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬১ টাকা।

ন্যাশনাল ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৩১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৮১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৬.২৭ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৭.৯০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৬ টাকা বা ৫৮.৯৭ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.২১ টাকা।

রূপালী ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জানু ১৬- সেপ্টেম্বর-১৬) আর্থিক প্রতিবেদনে রেকর্ড পরিমাণ লোকসান দেখিয়েছে কোম্পানিটি। চলতি ৩ মাসে লোকসানের পরিমান বেড়েছে ৩৮৮০ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

উল্লেখ্য, অর্ধবার্ষিকে প্রথমে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দেখিয়েছিল ৮.৬৭ টাকা। পরবর্তীতে সেটি আবার সংশোধন করেছে ইপিএস দেখিয়েছে ০.১১ টাকা।

এদিকে তৃতীয় প্রান্তিকে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান দেখিয়েছে ৮.৭৬ টাকা যা  আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত লোকসান ছিল ০.২৫ টাকা।  সে হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে ৯.৭০ টাকা বা ৩৮৮০ শতাংশ।

এতো বিপুল পরিমাণ লোকসান দেখানো নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। পুরো প্রতিবেদনটি প্রশ্নবিদ্ধ বলেও জানান তারা। উল্লেখ্য, তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩৫.৪৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৯.৫৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২৬.১৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ৪৬.৫০ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ৯.৯৫ টাকা।

ন্যাশানাল হাউজিং:

 

তৃতীয় প্রান্তিকে ন্যাশানাল হাউজিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪.৩৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৮১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৬০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৫৩ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৪.৭২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা বা ৬.৮৮ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪৮ টাকা।

বিজিআইসি:

তৃতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৬ টাকা, শেয়ার  প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯.৬২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.০১ টাকা । যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৭৮ টাকা, এনএভিপিএস (৩১ ডিসেম্বর ২০১৫) ছিল ১৯.৬২ টাকা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭২ টাকা ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই’১৬-সেপ্টম্বর’১৬) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৮ টাকা।

এবি ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৪ টাকা, সমন্বিত শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪৪.৪৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৫.৯৯ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৪০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৭.৭০ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ৩১.৫৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৪ টাকা বা ৩১.৪৩ শতাংশ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.১৫ টাকা।

প্রাইম ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে প্রাইম ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ২.৯৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৬৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০.৭২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় লোকসান ছিল ০.৮৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৮২ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৩.৬৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে ২.০৮ টাকা বা ২৩৩.৭১ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ০.৭৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত লোকসান ছিল ০.০৩ টাকা।

ওয়ান ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৯ টাকা, সমন্বিত শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৯.৬৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.০৮ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৭৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১১.৮৪ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১৬.৪০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৬ টাকা বা ১৫ শতাংশ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.৯৩ টাকা।

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৩৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৭৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৫৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯১ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৬.৫০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৫ টাকা বা ৩.২৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭০ টাকা।

এশিয়া ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৮৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৭৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.২৮ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৬.৪৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৫ টাকা বা ১১.৩৬ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭২ টাকা।

এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.২৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৭৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.১৩ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৭.২০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.১২ টাকা বা ৬.৮০ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬২ টাকা।

তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৬) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ২২ শতাংশ কমেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের। চলতি হিসাব বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৮১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.০৪ টাকা। দেখা যাচ্ছে  কোম্পানিটির আয় গত বছরের তুলনায় ২২ শতাংশ কমেছে।

এদিকে আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৫.৯১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা।

আরামিট

প্রথম প্রান্তিকে আরামিট শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৮.৭৬ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪৭.৩৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৫৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৪২ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৪৩.১০ টাকা।

প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড:

তৃতীয় প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ০.৪২ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৮৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় ছিলো ০.৩১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.০৪৫ টাকা (নেগেটিভ)। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিইউ বেড়েছে ০.১১ টাকা বা ৩৫.৪৮ শতাংশ।

আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৪৩ টাকা যা ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত ছিলো ১০.৩৯ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১৬.২৫ টাকা যা ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত ছিলো ১৬.৩৩ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ০.০৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিলো ০.০৫ টাকা।

পিপলস লিজিং:

তৃতীয় প্রান্তিকে পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার প্রতি লোকাসান হয়েছে ২.৭৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৮.১০ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০.২০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৭২ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৫.৯৯ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৫ টাকা।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৪.৫৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৮ টাকা বা ৬.০৬ শতাংশ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪২ টাকা।

সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স:

চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমান ৭২ কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা কমে দাড়িয়েছে ৮৩৩ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে লাইফ ফান্ড বেড়েছিল ৩ কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং মোট লাইফ ফান্ডের আকার দাড়িয়েছিল ৯০৫ কোটি ৭৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

এছাড়া, সর্বশেষ প্রান্তিকে (জুলাই১৬ থেকে সেপ্টেম্বর১৬) সন্ধানী লাইফের রেভিনিউ আয়ের পরিমান কমেছে ১০ কোটি ১৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে বেড়েছিল ১৪ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স:

চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমান ১২ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা বেড়ে দাড়িয়েছে ৩৭৯ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। যা আগের বছর ছিল যথাক্রমে ৫ কোটি ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং ৩৪২ কোটি ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। সেই হিসেবে আগের বছর একই সময়ের তুলনায় কোম্পানির লাইফ ফান্ড বেড়েছে ৭ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ১৪৪ শতাংশ।

অন্যদিকে, সর্বশেষ প্রান্তিকে (জুলাই১৬ থেকে সেপ্টেম্বর১৬) রুপালী লাইফের রেভিনিউ আয়ের পরিমান হয়েছে ৫ কোটি ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা ছিল।

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৭ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৮.৫৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৮ টাকা বা ৮৬.৩৬ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৯ টাকা।

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭১ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৬.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.৩৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.০৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৬.১২ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৭.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৬২ টাকা বা ৫৬.৮৮ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.৩৮ টাকা।

উত্তরা ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে উত্তরা ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬.৭৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২৪.৮০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৫.৬০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬.৪৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১৫.৪৭ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ৪১.৮৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৪ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ২.২৪ টাকা।

জেএমআই সিরিঞ্জ:

প্রথম প্রান্তিকে জেএমআই সিরিঞ্জের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৭১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬২.৮৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৬৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ৫০.৪১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩৭ টাকা বা ৩১.৬২ শতাংশ।

ইভেন্স টেক্সটাইল:

প্রথম প্রান্তিকে ইভেন্স টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৪ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.০১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৭.৫৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫৩ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১৭.১৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৬ টাকা বা ১২.০০ শতাংশ।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭.৬৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮.৮১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১.১৭ টাকা।

একই সময়ে কোম্পানির নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফ) হয়েছে ৮৭.৫৬ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১০৮.২১ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাড়িয়েছে ৮৭.০৩ টাকা এবং যা আগের বছর ছিল ৭৭.২৮ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ৩.২৪ টাকা।

শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে শাহজালাল ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৬.১৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৯৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.১৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৬.১১ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৬.৩৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৯ টাকা বা ৭.৩২ শতাংশ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৩৬ টাকা।

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৪১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৪ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১২.৭৩ টাকা।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১১ টাকা।

বিআইএফসি:

প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারী-মার্চ’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২১ টাকা।  এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যগরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.৭৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩.৭৬ টাকা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-জুন’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৮৯ টাকা।  এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যগরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩.৮২ টাকা (নেগেটিভ)।

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারী-সেপ্টেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪.৯০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ৩.৯৭ টাকা। এছাড়া কোম্পানির  শেয়ার প্রতি কার্যগরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.৪৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৪.১১ টাকা (নেগেটিভ)।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক:

তৃতীয় প্রান্তিকে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.২০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.০১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৫৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিলো ১৫.৪৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০১ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত লোকসান ছিল ০.৪৫ টাকা।

প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.১৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৯ টাকা এবং যা আগের বছর এনএভিপিএস ছিল ১৫.৭২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৩ টাকা বা ২.২৪ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫৮ টাকা।

প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৬৬ টাকা। একই সময়ে কোম্পানির নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফ) হয়েছে ০.৬৭ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.১৭ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩.৬৪ টাকা এবং যা আগের বছর ছিল ১২.৩৩ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.২১ টাকা।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.০৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৯৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৫৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৭.৪২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা বা ৭.৪৫ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৪ টাকা।

আইএফআইসি:

তৃতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.১০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৭২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৮ টাকা।

একই সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৯.৪১ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮ টাকা। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩.৯৮ টাকা। এছাড়া ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২১.৯৪ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৪৫ টাকা।

রেকিট বেনকিজার:

তৃতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬.৩৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৯০.৮৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৪.৮৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৯.৮১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১০৫.৭৭ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিলো ২৪.৫৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ৩.৪২ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২.৩০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০.৭২ টাকা।

ফার্স্ট ফাইন্যান্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে ফার্স্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৩০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৪১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৭৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৬.১২ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৩.০৭ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৯ টাকা।

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৬৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৮৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.০৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৩৭ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১১.৬৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা বা ৬.৮৬ শতাংশ।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬২ টাকা।

ফিনিক্স ফাইন্যান্স:

 

জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩০ টাকা। দেখা যাচ্ছে বছরের ব্যবধানে ইপিএস বেড়েছে।

এদিকে জুলাই থেকে সেপ্টম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৫৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫৩ টাকা।

এছাড়া ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৪৮ টাকা।

ঢাকা ইন্স্যুরেন্স:

তৃতীয় প্রান্তিকে ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৩২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৫০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৮৮ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১৭.৩৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩০ টাকা বা ২০.০০ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫০ টাকা।

গ্রিণ ডেল্টা ফান্ড:

প্রথম প্রান্তিকে গ্রিণ ডেল্টা ফান্ডের ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৩ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.০৯ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছরে একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ০.৫০ টাকা, এনওসিএফপিইউ ছিল ০.০২ টাকা (নেগেটিভ)।

আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৩৪ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৬৬ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী  ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১০.০০ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৬৩ টাকা।

উসমানিয়া গ্লাস শীট ফ্যাক্টরী:

প্রথম প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৬৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১.৪৭ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪.৭২ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ছিল যথাক্রমে ২৩.৭৮ টাকা এবং ৪.৬০ টাকা (নেগেটিভ)।

কাশেম ড্রাইসেল:

প্রথম প্রান্তিকে কাশেম ড্রাইসেলসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৬৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৮.৩০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৪৩ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৫০.৬৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৪ টাকা বা ২০.২৯ শতাংশ।

ইসলামী ইন্স্যুরেন্স

তৃতীয় প্রান্তিকে ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৯৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.১৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪১ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ১২.১৭ টাকা।

গত তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৭ টাকা।

 

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড:

প্রথম প্রান্তিকে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ইউনিট প্রতি আ্য় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১০ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.০৭ টাকা।

আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.১৭ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৩২ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী  ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১০.২২ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৩২ টাকা।

পেনিনসুলা চিটাগং:

প্রথম প্রান্তিকে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১.৬৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.১৮ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৩১.১৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১২ টাকা বা ৩১.৫৮ শতাংশ।

রহিম টেক্সটাইল:

প্রথম প্রান্তিকে রহিম টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪৯.৯৪ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৯২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৯.৭৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৪৮.২৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২৩ টাকা বা ১১.৯৮ শতাংশ।

মালেক স্পিনিং:

প্রথম প্রান্তিকে মালেক স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.০৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪৫.৩৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৯০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৪৫.১৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.১২ টাকা বা ৩৭.৫০ শতাংশ।

ন্যাশনাল টিউবস:

প্রথম প্রান্তিকে ন্যাশনাল টিউবসের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৪৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪.৪৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৩৮.২১ টাকা।। যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.৭১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৭.২৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ২৮৬.৮৫ টাকা।

 

শেয়ারবাজারনিউজ/মু

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.