আজ: বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ইং, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

২৮ নভেম্বর ২০১৬, সোমবার |

kidarkar

নাক ডাকা বন্ধ করবে একটিমাত্র জুস!

snoring-manশেয়ারবাজার ডেস্ক: নাক ডাকার ভয়ংকর শব্দ আশে-পাশের সবার ঘুমের বারোটা বাজাতে যথেষ্ট। নাক ডাকার শব্দ কতটা বিরক্তিকর তা প্রকাশ করা কষ্টসাধ্য। অথচ যিনি নাক ডাকছেন তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না। সুতরাং তাকে দোষ দিয়েও লাভ হবে না। হয়ত আপনি তার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বারণ করলেন নাক না ডাকতে। নাক ডাকবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে শুয়ে পরলেও কয়েক মিনিটের মধ্যে তিনি আবার তা শুরু করবেন।

আসলে শ্বাসনালীতে বাতাস চলাচলে ব্যাঘাত ঘটাই নাক ডাকার অন্যতম প্রধান কারণ। ঘুমন্ত অবস্থায় আমাদের গলা এবং তালুর টিস্যু ঢিলেঢালা হয়ে পড়লে বাধার সৃষ্টি হয়। আর নাক ডাকা তখনই শুরু হয় যখন এই বাধা ঠেলে জোর করে বায়ু চলাচল করে। ঠান্ডা লাগা, স্লিপ অ্যাপনিয়া, অ্যালার্জি, অ্যাজমা, সাইনাসসহ নাক ডাকার থাকতে পারে নানা কারণ।

নাক ডাকার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে অতিরিক্ত ওজন। সেক্ষেত্রে ওজন কমালে নাক ডাকা আপনা-আপনি কমে যাবে। তবে রাতারাতি তো ওজন কমানো যাবে না। অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হবে। ওজন কমাতে তাই নিয়মিত একটি জুস খেতে পারেন। এই জুসে নাক ডাকা কমবে তাই পাশের মানুষও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে। কিভাবে বানাবেন এই জুস তাই ভাবছেন তো। চলুন দেখে নিই প্রক্রিয়া-

যেভাবে জুস তৈরি করবেন:

জুসের জন্য লাগবে দু’টি করে আপেল ও গাজর, এক ইঞ্চি আদার টুকরো এবং একটি পাতিলেবুর চারভাগের এক ভাগ। সব উপকরণ ব্লেন্ডারে নিয়ে একসাথে ব্লেন্ড করে নিন। ঘুমানোর এক ঘন্টা আগে পানীয়টি পান করুন। চাইলে ফ্রিজে রেখেও পান করতে পারেন। ব্যাস, আপনার নাক ডাকা বন্ধ।

পরামর্শ:

রাতে ঘুমানোর আগে অ্যালকোহল-জাতীয় পানীয় পান করা উচিত নয়। কেননা এতে নাক ডাকা বেড়ে যায়। ভাজা-পোড়া, মশলা জাতীয় খাবার এবং ডেয়ারি প্রোডাক্টও খাওয়া ঠিক নয়। পরিমিত খাবার গ্রহণ করুন, শরীরের ওজন ঠিক রাখুন। ভালো থাকুন সবসময়।

শেয়ারবাজারনিউজ/মা

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.