আজ: শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ইং, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৭ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭, বৃহস্পতিবার |

kidarkar

গাড়ী উৎপাদন শুরু করেছে ইফাদ অটোস: বছরে তৈরী হবে ১০ হাজার গাড়ী

ifad autos copyশেয়ারবাজার রিপোর্ট: বছরে ১০ হাজার গাড়ী তৈরীর লক্ষ্য নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ইফাদ অটোস লিমিটেড। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার অদূরে ধামরাইয়ে অবস্থিত ইফাদের নিজস্ব কারখানা ও উৎপাদন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ভারতের অশোক লেল্যান্ডের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ভিনোদ কে. দাসারী।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার মি. হর্ষা বর্ধন শ্রীংলা এবং ইফাদ গ্রুপের চেয়্যারম্যান ইফতেখার আহমেদ টিপু, ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ, ইফাদ অটোস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাসকিন আহমেদ, পরিচালক তাসফিন আহমেদ এবং বিভিন্ন বেসরকারী ব্যাংকের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ও পরিবহন মালিক ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে ইফাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ টিপু বলেন,  বর্তমানে বিদেশ থেকে গাড়ী আমদানী করতে বেশ সময় লাগে। এই কারখানা চালু হওয়ার ফলে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী দ্রুততম সময় গাড়ী সরবরাহ করা সম্ভব হবে। যেখানে বছরে ১০ হাজার গাড়ি সংযোজন করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

উদ্ধোধনের আগে বক্তরা বলেন, বেসরকারী উদ্যোগে ইতিহাসে নব দিগন্তের সূচনা করেছে উফাদ অটোস লিমিটেড। কারণ, ইফাদ অটোস লিমিটেড গাড়ি সংযোজন কারখানা চালু করায় দেশী-বিদেশী উদ্যোক্তারা উৎসাহিত হবেন।

জানা যায়, বাংলাদেশে বিগত ১০ বছরে ভারী যানবাহনের ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে আমদানীকৃত গাড়িতে আমদানী বাবদ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হচ্ছে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ইফাদ অটোস লিমিটেড বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় ও দেশে শিল্প বান্ধব অবস্থায় পরিপ্রেক্ষিত এই সংযোজন কারখানা স্থাপন করা হয়েছে। যেহেতু এই কারখানায় বিভিন্ন মডেলের এসি-নন এসি, বাস, ট্রাক, কার্ভাড ভ্যান সংযোজন হবে, তাই তার উৎপাদন খরচ আমদানীকৃত তৈরী গাড়ীর চেয়েও কম হবে। এ কারণে গাড়ী ক্রেতাগণও এই সুবিধা ভোগ করবেন।

শেয়ারবাজারনিউজ/এম.আর

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.