আজ: মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ইং, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১২ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০৬ অগাস্ট ২০১৭, রবিবার |

kidarkar

১৪৮ শর্টসেল তদন্তের নির্দেশ

BSECশেয়ারবাজার রিপোর্ট: পুঁজিবাজারে স্টক ব্রোকারদের দ্বারা সংঘটিত ১৪৮টি শর্টসেলের ঘটনা অনুসন্ধান এবং তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আগামী ২০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য পৃথক চিঠির মাধ্যমে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান পরিপালন কর্মকর্তাদের (সিআরও) চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। একই সঙ্গে শর্টসেলগুলো কিভাবে সেটলমেন্ট হয়েছে জানাতে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

বিএসইসি জানায়, জুন ও জুলাই মাসে বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স সফটওয়্যারে ১৪৮টি শর্টসেল ধরা পড়ে। স্টকব্রোকারদের মাধ্যমে শর্টসেলগুলো হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএসইসি। এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের স্টক ব্রোকারদের মাধ্যমে ১০৮টি এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের স্টক ব্রোকারদের মাধ্যমে ৪০টি শর্টসেল হয়েছে।

বিদ্যমান আইন অনুযায়ী মার্কেট মেকার ছাড়া অন্য কারও জন্য শর্টসেল অবৈধ। শর্টসেল হচ্ছে বিক্রেতার কাছে কোনো কোম্পানির বিক্রয়-উপযোগী শেয়ার না থাকা সত্ত্বেও তা বিক্রি করা। স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে জানা যায়,শর্টসেলের ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারহাউজ স্টক এক্সচেঞ্জকে সমপরিমাণ শেয়ার কেনার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা দেয়। স্টক এক্সচেঞ্জ খোলা বাজার থেকে শেয়ার কিনে লেনদেনের নিষ্পত্তি করে থাকে।

বিএসইসি জানায়, শর্টসেলের মাধ্যমে শেয়ারের মূল্য কারসাজি সম্ভব। তাই এমন অনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে কমিশন তৎপর রয়েছে।

এরআগে গত মাসে শর্টসেলের অভিযোগ তদন্তের জন্য বিএসইসি আলাদা ডেস্ক স্থাপন করবে বলে চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছে উভয় এক্সচেঞ্জকে।

 

শেয়ারবাজারনিউজ/আ

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.