সূচক ও লেনদেন কিছূটা বেড়েছে
শেয়ারবাজার ডেস্ক : সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবারও (১৯ ফেব্রুয়ারি) উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। সূচকের সাথে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও বেড়েছে।
জানা গেছে, আজ প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪.৫৬ পয়েন্ট বা ০.০৬ শতাংশ বেড়ে সাত হাজার ৮৫.৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ৪.৭২ পয়েন্ট বা ০.৩১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫১৭.৬১ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৭.৪৮ পয়েন্ট বা ০.২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৯৭.৪৯ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ এক হাজার ২৫৪ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১০৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৫০ কোটি ৮১ লাখ টাকার।
ডিএসইতে আজ ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭১টির বা ৪৫ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৩টির বা ৪২.৮৯ শতাংশের এবং ৪৬টি বা ১২.১০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে আরো অনেক ভালো হবে বলে আমরা আশা করি।
ব্যাংক খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার কেন নিম্নমুখী বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে ব্যাংক গুলো ভালো লভ্যাংশ প্রদান করিয়া থাকেন এতে দেখা যায় ব্যাঙ্গালোর কোন শেয়ারের দাম এখনো অবহিত মূল্য সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বুঝে শুনে দেখে বিনিয়োগ করলে লোকসান হওয়ার কোন সম্ভাবনাই
ব্যা্্ক খাতের শেয়ার নিঃসন্দেহে ভালো মানের শেয়ার। কারণ প্রতিটি ব্যা্্ক দশ পার্সেন্টর উপরে ডিভিডেনড দেয়। দূভাগ্যা আমাদের অথচ দশ টাকার আশেপাশে লেনদেন ঘুরপাক খায়।
ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তানের শেয়ার বাজারের সুচক এর সাথে বাংলাদেশের শেয়ার বাজার সুচক যদি তুলনা করেন। তাহলে ডি এস ই প্রধান সুচক পনের হাজার এর উপরে গেলেও স্বাভাবিক অবস্থায় থাকবে।