বারাকা পতেঙ্গার আইপিওতে ৫৪টি শেয়ার পেলেন বিনিয়োগকারীরা
শেয়ারবাজার ডেস্ক: সদ্য প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদনের শেষ হওয়া বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান কার্যালয় নিকুঞ্জে শেয়ার বরাদ্দ অনুষ্ঠিত হয়।
আইপিও নীতিমালায় বারাকা পতেঙ্গার আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারী প্রতি ১০ হাজার টাকায় ৫৪ শেয়ার পেয়েছেন।
প্রবাসী বিনিয়োগকারী প্রতি ১০ হাজার টাকায় ১২৮ শেয়ার পেয়েছেন।
এর আগে কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিডিং (নিলাম) অনুষ্ঠিত হয়। বিডিংয়ে কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩২ টাকা। পরে ১০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলনের জন্য অনুমোদন দেয় বিএসইসি।গত ৫ জানুয়ারি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫৫তম সভায় কোম্পানিটিকে বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আবেদন করে ২৯ টাকায়। গত ১৩ জুন, রোববার থেকে ১৭ জুন বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণ করা হয়।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ২২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। যা তার সাবসিডিয়ারি কর্ণফুলী পাওয়ার ও বারাকা শিকলবাহা পাওয়ারে বিনিয়োগ, আংশিক দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধ এবং আইপিওজনিত ব্যয়ে ব্যবহার করা হবে।
কোম্পানিটির ২০১৯-২০ অর্থবছরে সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৪.৩৭ টাকা। আর বিগত পাঁচটি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৩.৩০ টাকা। ২০২০ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকায়।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে লংকা বাংলা ইনভেস্টমেন্টস।
Excellent
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ আরও ১০% বৃদ্ধি করা উচিত।
Affectef bo who much
ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী 1000 টাকায় কতটি শেয়ার পাবেন?
ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী 10000 টাকায় কতটি শেয়ার পাবেন?
We will be able to know after receiving these
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় রেখে আইপিওতে প্রথমে ১০,০০০/- টাকা পর্যন্ত
আবেনকারীদের মধ্যে বন্টন করার পর অতিরিক্ত শেয়ার থাকলে তা ১০,০০০/- টাকার পরবর্তী স্ল্যাপে (২০০০০/-, ৩০,০০০/-)… পর্যায়ক্রমে বন্টন করা উচিৎ। শত-হাজার বিও এ্যাকাউন্ট করে অবৈধ শুবিধা ভোগকারীদের প্রতিহত করার জন্যই বিএসইসি লটারির পরিবর্তে বর্তমান পদ্ধতি চালু করে। কিন্তু এই নতুন পদ্ধতিতেও যে ভাবে শেয়ার বরাদ্দ করা হচ্ছে তাতে সেই আইপিও সিকারীরাই বেশী সুবিধা পাচ্ছে।
পরবর্তী আইপিও এর শেয়ার বরাদ্দের ক্ষেত্রে ১০,০০০/- টাকার আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্যে বিএসইসির নিকট আবেদন রইল। এটা সকল ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর দাবী।
ক্ষুদ্র বিনিয়োগ কারিদের স্বার্থ কক্ষা করলে বিনিয়োগ করতে সাহস থাকবে
এই সিস্টেম খুব ভাল — তবে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের কোটা থাকা উছিত—
Share BO te in R tk refund Kobe hobe?