শেয়ারবাজারের পতনে স্টেকহোল্ডারদের বৈঠকে ডেকেছে বিএসইসি
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: দেশের শেয়ারবাজারে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় সূচকের পতনমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এ পরিস্তিতিতে করণীয় নির্ধারণে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
মঙ্গলবার (১৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন বিএসইসি কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
তথ্য মতে, এ বৈঠকে শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) প্রতিনিধিরা এতে অংশ নেবেন।
এ ভাবে চলতে থাকলে সাধারন বিনিয়োগকারীরা আস্হা হারিয়ে ফেলবে।এমনিতেই অনেক বিনিয়োগকারী মার্কেট থেকে পুজি হারিয়ে চলে গেছে।আমার মতামত অচিরেই এ সমস্যার দ্রুত সমাধান করা হোক।
carriction
Market continue down trend. I don’t understand, what’s happened? I am a Small investor . Now i am about to puzzled. Now what can i will do?
মার্কেট ভাল করতে গেলে শেয়ারের দাম বাড়বে এটা স্বাভাবিক। দাম বাড়ার কারনে তদন্ত এবং জরিমানা করলে ব্যাপারটা ডেকে এনে অপমান করার মত হয়ে যায়। আমরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী শিবলী রুবাইয়াত স্যারের দিক নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি, আশা করি আমাদের পুঁজির নিরাপত্তা দিবেন।
দাম বাড়লে কোম্পানিকে চিঠি দিয়ে /তদন্ত দিয়ে দাম কমান।
আর দম কমলে চিঠি দেন না কেন/তদন্ত দেন না কেন???
নীতি ঠিক করে মিটিং করেন।
যখন সুচক বাড়ে শেয়ারের দামও বাড়ে .১০ পয়সা বা .৩০ পয়সা। আবার বিপরীতে যখন সূচক পড়ে যায় তখন শেয়ারের দাম কমে ২ টাকা ৩ টাকা। এই সময়ে কোনো প্রকার নজরদারী পদক্ষেপ নেওয়া হয় না???
যখন সুচক বাড়ে শেয়ারের দামও বাড়ে .১০ পয়সা বা .৩০ পয়সা। আবার বিপরীতে যখন সূচক পড়ে যায় তখন শেয়ারের দাম কমে ২ টাকা ৩ টাকা। এই সময়ে কোনো প্রকার নজরদারী পদক্ষেপ নেওয়া হয় না কেন???
আমি মনে করি মাঝে মাঝে দাম বাড়িয়ে দিয়ে সাধারণ বিনিয়োগ কারীদের বাজারে নিয়ে আসে। মতলব হাসিলের জন্য আবার ধস নামানোর ব্যবস্থা করে। এটাতে ডিএসই জড়িত বলে আমি মনে করি।
mitting kora manae market arw potoner dikae jabe…bigotw marketer oviggota thekae bolsi..amra small investorra shibly sirer dike takie uni ki siddhantw dai…ar akhon jara .8 margin loan niechae tara sobai force sell moddhay porechae…asa rakhi SIR kono siddhantw diben…market portai pare kintu aivabe porle ar bisshas rakha kothin..
DSE-BSE PLEASE SAVE MARKET, SAVE US.
Loan ratio should be increased to 1:2
বিএসইসি চেয়ারম্যান জনাব শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্যার, যিনি ‘ডিএসইসি’র সুপারম্যান’এর ভুমিকা পালন করছেন। উনি এ বাজারকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন, তাঁর পদত্যাগের গুজব বাজারকে গত কয় দিনেই এক্কেবারে তলানিতে নিয়ে এসেছে। পুঁজিবাজার এমনিতেই খুব সেনসিটিভ, তার ওপরে শিবলী স্যারের পদত্যাগের গুজব বাজারে সুনামীর প্রভাব পড়েছে, কে বা কারা এই গুজব ছড়াচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষের কাছে কঠোর শাস্তি দাবী জানাচ্ছি।
কোন শেয়ারের দাম বাড়লেই তলব হয়, কিন্তু কমলে তলব হয়না কেন?
একদম ভিত্তিহীন শেয়ার মার্কেটে আসে কিভাবে?এর সাথে জড়িত কারা খুজেবের করেন বিনিয়োগ কারিদের ফিরে আসবে।
অডিট রিপোর্টে যাতে কারসাজি নাহয় সেদিকে গুরুত্ব দেন।
এ ভাবে চলতে থাকলে সাধারন বিনিয়োগকারীরা আস্হা হারিয়ে ফেলবে।এমনিতেই অনেক বিনিয়োগকারী মার্কেট থেকে পুজি হারিয়ে চলে গেছে।আমার মতামত অচিরেই এ সমস্যার দ্রুত সমাধান করা হোক।এর সাথে জড়িত কারা খুজেবের করেন….
কি কারনে এভাবে সব শেয়ার এর দাম কমে যাইতেছে তা খুজে বের করে দ্রুত সমাধান করুন নতুবা বিনিয়োগকারীরা পথে বসবে।
JEKHANE PROTIDIN SHIBLY SIR BIVINNO ONUTHANAE BOKTOBBO DITEN , SHAIKHANE GOTO EK SOPTAHO KONO BOKTOBBO DEN NI , TAI SABAVIKVABE SOBAI DHARONA KORE NIECHE SIR PODOTAK KORCHEN…TAI SIRER KACHAE ONURODH BISOITI SMALL INVESTORDER KACHAE PORISKAR KORAR JOR DABI JANNACHI…SIR CHOLAE GELE AMRAO BINIOG THEKAE DURAE SORAE JABO…
“ঘুঘু দেখেছো ফাঁদ দেখোনি” ছোট বেলায় এ প্রবাদটি প্রায়ই মুরব্বিদের মুখে শুনতে পেতাম । গত 10-12 বৎসর যাবৎ আমাদের দেশের শেয়ার বাজারের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে মুরব্বিরা প্রবাদটি উল্টোভাবে বলেছেন আসল প্রবাদটি হবে “ফাঁদ দেখেছো ঘুঘু দেখোনি”। শেয়ার বাজারে যে সব ঘুঘুরা এই ফাঁদ পাতেন তাদের চেহারা উন্মোচন করার জন্য বহুবার বহু তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও কখনোই তাদের চেহারা সাধারন বিনিয়োগকারীরা দেখতে পাননি।
MR. SM ASADUZAMAN VAI KHUB SUNDOR KOTHA BOECHEN.
শিবলী স্যারের নির্দিষ্ট শেয়ার নিয়ে বিজ্ঞাপন বন্ধ করতে হবে। শেয়ার বাড়ার যেমন নজরদারি করেন তেমনি কমার ও সব নজরদারী করতে হবে।
কামরুজ্জামান
অব্যাহত নিম্লমূখী এবং অব্যাহত উর্ধমূখী হওয়া কোনটাই সুফল বলা যাবে না, বাজার স্হিতি শীল থেকে মাঝে মাঝে উর্ধমূখী ও নিম্নমুখী হলে, সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সুফল পেতে পারেন।
বাংলাদেশের শেয়ারবাজার থেকে সাধারন বিনিয়োগকারিরা কোন দিনই লাভবান হতে পারবেনা নিয়ন্ত্রণ হিন বাজার সাধারণ বিনিয়োগকারিদের কাজে আসবেনা, যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তাদের মধ্যেই সমস্যা আছে।
বড়ো বড়ো ইন্সটিটিউট এবং হাউসকে লোন মার্জিন এডজাস্ট থেকে বিরত রাখুন। মার্জিন লোন ১০০০০ ইনডেক্স পর্যন্ত ১ঃ১ করে দিন। এটা সময়ের সেরা দাবি।
আমাদের আশা 2010 এর মত মানুষ মারা থেকে বিরত থাকবে
সিবলী স্যার পদোত্যাগ করেছে এই গুজব যে ছড়িয়েছে ডিজিটাল যুগে তাকে খুঁজে পাওয়া তো কুনু ব্যাপার ই না কিন্তু বের করবে টা কে তারাই তো তাদের দলের লোক রে ভাই
বাংলাদেশ ব্যংক দায়ী,তারা বিভিন্ন ব্যংকগুলোকে চাপ দিয়ে সেল করাছচে। কারন ২০১০ এ বাংলাদেশ ব্যংক পরিসতিথি তৈরি করেছিল। এবার ও তারা একই ভাবে আগাছচে।তারা চায়না বি এস ই সি এককভাবে বাহবা নেক
Stock exchange is called money market but Bangladesh is called money looser market thus consistent dse maker,company and government just need everyone will be honest.
MOSTAFA KAMAL VI AR KOTHA RIGHT.
আজ দুইদিনের পতন সম্পূর্ণ সিন্ডিকেট পরিকল্পিত
যখন সুচক বাড়ে শেয়ারের দামও বাড়ে তবে .১০ পয়সা থেকে .৩০ পয়সা। আবার বিপরীতে যখন সূচক পড়ে যায় তখন শেয়ারের দাম কমে ২ টাকা থেকে ১০ টাকা। এই সময়ে কোনো প্রকার নজরদারী পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয় না??? দাম বাড়লে কোম্পানিকে চিঠি দিয়ে /তদন্ত দিয়ে দাম কমান। আর দম কমলে চিঠি দেন না কেন/তদন্ত দেন না কেন??? এমনিতেই অনেক বিনিয়োগকারী মার্কেট থেকে পুজি হারিয়ে চলে গেছে। নীতি ঠিক করে মিটিং করেন। কোন শেয়ারের দাম বাড়লেই তলব হয়, কিন্তু কমলে তলব হয়না কেন? একদম ভিত্তিহীন শেয়ার মার্কেটে আসে কিভাবে? শেয়ার বাড়ার যেমন নজরদারি করেন তেমনি কমার ও সব নজরদারী করতে হবে। বাংলাদেশ ষ্টক এক্সচেঞ্জ কমিশন কি কাজ করেন বুঝে উঠতে পারছি না?
আমি একজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী, ২০১০ সালে আমি সর্বস্ব হারিয়েছি, এবারও যদি সেই রকম হয় তাহলে আমি শুধু একা মরবোনা, আমার পরিবার সহ মরবো। এই সমস্যার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী, তারা এক এক সময় বিভিন্ন সিদ্বান্তের কারনে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, আমার মতে মার্কেট কিছুদিন ২ ঘন্টা খোলা রেখে সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করার জন্য বিনিত অনুরোধ করছি।
আমার মতামতে 9000 index পর্যন্ত ওয়ান পয়েন্ট এইট পর্যন্ত মার্জিন লোন দিলে মার্কেট ভালো হয়ে যাবে
এটা একটা প্রতারণার জায়গা যা রেজিস্ট্রাড ভুক্ত। একটি কোম্পানীর ইপিএস ভালো কিন্তু ডিভিডেন্ড সেই অনুপাতে দেয়না।এক্ষেত্রে ডিএসসি বা এসএসসি কিছুই বলেনা।আবার ইপিএস কম মোটা ষ্টক দিয়ে ওরা খেলা করে। ইপিএস এর ৮০%ডিভিডেন্ড দেয়া উচিত। সাধারণদের ডেকে এনে ফতুর যেন আর করা না হয়
Dear Kamal Vai khub sundar bolechen ata ekdom thik.
শেয়ার বাজারের সাথে কোটি লোক জড়িত।
অনেকেই এর উপর নিভরশীল। এই শেয়ার বাজার থেকে তো সরকার একটি নিদিষ্ট আয়ের ব্যবস্হা আছে তাহলে কেনো এতো কারসারি হবে …..?
আমাদের কি মানুষ মনে করেন না।
শিক্ষিত চোরে ভরে গেছে। কে কার কথা শোনে সবাই দ্বায়িত্ব থাকা লোকেরা শিক্ষিত এবং চোর।
এভাবে চলতে থাকলে বিনিয়োগকারীরা হারিয়ে যাবে। এমনকি বাজার থেকে পুঁজি হারিয়ে অতিতে অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। শেয়ারের দাম বাড়ালে তদন্ত হয় কিন্তু দাম কমলে তদন্ত হয়না কেন?
শিবলী সাহেব কেন কথা বলেছেন না। উনি চুপ করে আছেন কেন? তিনি বিনিয়োগকারী আস্থা অর্জন করেছেন, মানুষকে বিনিয়োগে উতসাহ দিয়েছেন। ইনকাম যা করেছি তার তিনগুন পোর্টপোলিও থেকে লস। হয়েছে গত এক সপ্তাহে।
মিটিং এ একটাই এজেন্ডা হওয়া উচিৎ বতমানে কিভাবে পতন ঠেকানো যায়।নাহলে সাধারন বিনিয়োগকারী শেয।
কিছু চোর বাটপার আছে শেয়ারবাজারে এদেরকে সাইজ করেন মার্কেটটা এমনিতে স্বাভাবিক হয়ে যাবে
১৯৯৬-২০২১ এক ব্যক্তির নাম ঘুরে ফিরে আসে। তাঁকে যতদিন মার্কেটের সাথে সংশ্লিষ্টতা থেকে দুরে না রাখা যাবে ততদিন মার্কেটে কারসাজি চলবে।
লোভ দেখিয়ে সাধারন সাধারন বিনিয়োগকারীদের দিয়ে শেয়ার কিনতে বাধ্য করে, তাদের পথেবসানোর ব্যবস্থা করছেন। বাংলাদেশ এর শেয়ার মার্কেট চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
Mr Ratan you are right.
শেয়ার মারকেট েেয বা নারা দিছে উটতে না উটতেই পতনের ধাকাকা ্এতে বিনিয়োগ কারি বাজার থেকে চলে যাবে।
“সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন নয়” শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রন এখনো দরবেশদের হাতে।
আমি মনে করি শেয়ারের দাম বাড়বে 10%পার্সেন্ট আর যখন দাম কমবে তখন 2% হিসেবে কমতে পারে ।
Pls inquiry both side. I mean price increase or discreas. Then market will be stable.
সকল প্রকার সন্চয়ের হার কমিয়ে দিয়ে সাধারন
মানুষকে কৌশলে শেয়ার বাজারে অধিকলাভের
আশ্বাস দিয়ে এখন ফকির বানাতে শুরু করেছেন।
চেয়ারম্যান সাহেব (বিএসইএস)এর দ্বায়ভার কিন্তু
আপনি এড়াতে পারেন না। ২০১০ সালে বহুলোক
রিক্ত হয়েছেন এবং আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন। সে
দিক বিবেচনা করে আপনি দায়িত্ববান ব্যক্তি হয়ে
সঠিক দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিবেন বলে আশা রাখি সকলে। কোটি কোটি মানুষের আয়ে -রোজ গারের একমাত্র নির্দেশক আপনি। দোয়া আর
বদদোয়া দুটোই আপনার হাতে। এখন আপনার
বিবেক। বাকি আল্লাহর ইচ্ছা।
যে সমস্ত কোম্পানীর কোন অস্তিত্ব নেই বা বন্ধ সে সমস্ত কোম্পানীর শেয়ারের দাম প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীর থেকে অনেক বেশী এবং ৩/৪ মাসে দাম দ্বিগুন বাড়ে সেই মাকেটে ধস অবধারিত।
মতামত আর কি দিবো। যা বলার তা,তো সবাই বলে দিয়ছে। দাম বাড়লেই, নোটিশ। কমলে কোন কথা বা লেখালেখি নাই। সব চোর।
আমি মনে করি শেয়ারের দাম বাড়বে 10%পার্সেন্ট আর যখন কমবে তখন ২% এর বেশি নয়।
বাজারের পতন ঠেকাতে যা ব্যবস্থা নিতে হয় তা
গ্রহন করুন। অন্যাথায় সাধারন বিনিয়োগকারী
বেরিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে।
Sec,dse,cse, steckholder meeting without public shareholders representatives are???????????. Prices are forced down WILL create New shareholders and goodbyes Apart of the Old shareholders. No matter gambling was,is and will. Need unbelieveable and inhuman patience. Pray for???? Curse for????
কোন Z ক্যাটাগরি শেয়ার DSE লিস্টে সদস্যপদ গ্রহণ করতে পারবে না ।সূচকের অতিরিক্ত উত্থান পতন বন্ধ করতে হবে।যে কোন কোম্পানি অন্য কোন কোম্পানি যদি কিনতে চায় তাহলে তার নিজের শেয়ারহোল্ডারদের বাৎসরিক ডিভিডেন্ট সহ সবকিছু কনফার্ম করতে হবে। যে সমস্ত কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যে সমস্ত কোম্পানির সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদের শেয়ারগুলোর পুঁজির যে ক্ষতি হচ্ছে সেই আর্থিক ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। পরও যদি কোন কোম্পানি বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
দেশের বর্তমান পেক্ষাপটে শেয়ার বাজার অস্থি শীল হওয়া সরকারের জন্য বড় একটা
চরম বিপর্যের কারণ হতে পারে। ক্ষুদ্রবিনিয়োগ গোষ্টী রাজপথে আন্দোলনের ডাক দিলে রাজনৈতিক বিরোধীদলীয়রা পরিস্থিতি আরও নাজুক তুলতে পারে। সরকারের ভাবমূর্তি তলানীতে নেমে যেতে পারে। সরকারকে অর্থনৈতিকভাবে বেকায়দায় পড়ারসমূহ সম্ভাবণা আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি খতিয়ে দেখলে পরিস্থিতির সুফল পাওয়া যেতে পারে বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।
ডিসেম্বর ক্লোজিং এর কারণে মার্কেট কিছুটা অটোকরেকশন হতে পারে, তবে বড় পতন বিনিয়োগ বান্ধব নাও হতে পারে। ১৯৯৬এবং২০১০ সালের পুর্নাবৃর্তি হলে বাংলাদেশ নামক দেশে শেয়ারবাজারে মুখি প্রবাসীবাংলাদেশিরা আস্থা হারিয়ে বিনিয়োগ গুটিয়ে নেবে পাশাপাশি দেশের বেকার জনগোষ্ঠির ক্ষুদ্র আয়ের পথচিরতরে রুদ্রহবে। শেয়ারবাজার চাঙ্গা করা একান্ত অপরিহার্য। বি এস সি চেয়ারম্যান স্যার অত্যন্তবিজ্ঞ একজন সুদক্ষ প্রকৌশলী, স্যারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
গত কিছু দিন ধরে শেয়ার মার্কেটে যে পরিস্থিতি চলছে তা দেখে মনে হচ্ছে ২০১০ সালের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।পরিস্থিতি যদি এখনই লাগাম টানা না হয় বিনিয়োগকারীরা অচিরেই রাস্তায় বসবে।পরিস্থিতি পর্ষবেক্ষন করে ডিএসসির দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছি।