সূচকের ধারাবাহিক পতন, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: টানা দরপতনে ক্ষুদ্ধ হয়ে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করছে বিনিয়োগকারীরা।
সোমবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে মতিঝিলে ডিএসই’র কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা হয়ে বিক্ষোভে নামে বিনিয়োগকারীরা।
বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, আজ সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। এদিন প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১২০ পয়েন্ট কমেছে। এখন অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮৮৫ পয়েন্টে। গত ১০ কর্মদিবসের মধ্যে ৯ দিনে প্রায় ৫০০ পয়েন্ট সূচক কমেছে।
আজ শরিয়াহ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৫ পয়েন্টে। ডিএসই–৩০ সূচক কমেছে ৫৩ পয়েন্ট। অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৪৪ পয়েন্টে।
বিক্ষোভকারীরা বলছেন, যতো দ্রুত সময় দরপতন থেকে পুঁজিবাজারকে উত্থানে ফেরাতে হবে। একইসঙ্গে গত ১০ অক্টোবর থেকে চলা এ দরপতনের পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে তদন্ত কমিটি গঠন করারও দাবি জানান বিনিয়োগকারীরা।
সোমবার দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৪৭টির। দর কমেছে ৩০৭টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির।
ডিএসইতে ১ হাজার ৪৭০ কোটি ৪৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৬১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৭১ কোটি ৪ লাখ টাকার।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ১৬৯ পয়েন্টে। সিএসইতে ২৯৪টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে।
এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৭ টির দর বেড়েছে, কমেছে ২৪৬টির আর ১১ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৬০ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
নদীর একূল ভাঙে ও কূল গড়ে , এইত নদীর খেলা।।
নদীর কূলের নারী,
বিশ্বাস নাহি করি।। আর পুঁজি বাজার ??
বাবার পুঁজি, কাকে দিব খুঁজি ???
এই আমাদের আস্থার জায়গা ????
এইডা একটা ব্যবসা !
তাল বাহানা না করে, দয়া করে বিশ্ব শেয়ার বাজারের মত আধুনিক ও টেকশই এবং মজবুত করেন,তবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ বারবে,এবং বিশাস বারবে
আপনার মতামত এর সাথে আমার মতামত এক। শিবলি স্যারের শুধু কথাবলাই আছে।যাই হোক এরপরও যদি মার্কেট ইউ টার্ন না করে তাহলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা আর ফিরে আসবে না।
শেয়ারবাজারের এই কথাই বর্ণিত হয়েছে শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ কারো হাতে নেই শুধুমাত্র গেমলার ছাড়া গেমলার রা যা করছে তাই শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে এদিকে সরকারের মনোনিবেশ করা উচিত এবং গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো উচিত বলে আমি মনে করি,শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা বৈদেশিক বিনিয়োগ কে উৎসাহিত করবে বলে আমার ধারণা এবং এই শেয়ারবাজার ছিল তার দেশের অর্থনীতির উপরে বিশাল প্রভাব রয়েছে