প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মাঝে অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে- বিএসইসি কমিশনার
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: সম্প্রতি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশ তাড়াহুড়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এটা না করলেও মনে হয় তাদের তেমন কিছু সমস্যা হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের এমন অস্থিরতার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
সোমবার (২৫ অক্টোবর) সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক বিনয়োগকারীদের উচিত শেয়ারবাজারকে আরো বেশি সার্পোট দেওয়া। কারণ দিন শেষে তাদের মুভমেন্ট শেয়ারবাজারে প্রভাব ফেলে। সে ক্ষেত্রে তাদের আরও বিচার বিশ্লেষনমুখী শেয়ার ক্রয় এবং বিক্রয় দুটাই করলে মনে হয় ভাল হবে।
বর্তমান শেয়ারবাজার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দিনের পর দিন যখন মার্কেট বেড়েছে তখন তো কেউ কোনো কথা বলেনি। কথা হচ্ছে, প্রতিনয়ত যখন একটু মার্কেট কমে, তখন ভয় বাড়ে। আবার যখন মার্কেট বাড়বে তখন ভয় কমে যাবে। আমি মনে করি বর্তমান বাজারের অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে। এমনটা হতেই পারে। তবে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানেরই হোক না কেন, অন্যায় করলে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবো।
গুজব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গুজবের জন্য আমরা একটা মনিটরিং সেলস গঠন করছি। আসলে সব কিছুই ওভার টাইম হচ্ছে, এখনো কিছু কিছু সময় যদি মার্কেটে একটা কারেকশন হয় বা এখনো কেউ যদি কিছু শেয়ার বিক্রি করতে চায় সেটা করতেই পারেন। আর এ কাজে যদি অবহেলা থাকে, সেটা চিহ্নিত করে সমাধান করতে সময় লাগে। আমরা দায়িত্বে অবহেলা হয়েছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখছি।
বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শেয়ার ব্যাবসায় বিনিয়োগকারীদের একটু ধৈর্য ধরতে হবে। আপনারা যদি ইমপ্যাশেন্ট হয়ে যান তাহলে তো মুস্কিল হয়ে যাবে। এটা শুধু সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নয়, যারা প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী আছেন তাদেরও একটা গুরুত্বপূর্ণ আচরণ করতে হবে। তাদেরও আট-দশ জনের মতো শেয়ার বিক্রি করে দেওয়া উচিত নয়। তাদের আরো বুঝে শুনে শেয়ার কেনাবেচা করা উচিত। আমরা গত দেড় বছরে ৫২টি ট্রেক পারমিশন দিয়েছি। কারণ বিনিয়োগকারীরা যেন এখানে আরো যুক্ত হয়ে বেশি করে বিনিয়োগ করতে পারেন।
Floor price থেকে কমে কমে তলানিতে ঠেকেছে Sk trims, Ml dyeing, style craft সেদিকে এবার নজর দিন।
মার্কেট ত সেরকম বারেনি বেড়েছ কেবল গুটি কয়েক শেয়ার এর দাম,সুধুই বাড়েনি অনেক বেশি বাড়িয়েছন আপনারা, সত্যি বলতে কি আপনারা বিনিয়োগ কারিদের জন্য নন আপনারা মুলত আসছিলেন দরবেশ বাবাদের আজেন্দা বাস্তবায়ন করার জন্য আর আমরা সাধারণ পাবলিক আপনাদের কথা শুনে ফকির হচ্চি, মনে রাখবেন আল্লাহ একদিন আপনাদের সঠিক বিচার ঠিকই করবেন আমিন।
বসুন্ধরা পেপার তো একসময় ১৯২ টাকা ছিল
এখনতো ৪২ টাকা
right
? হবে এখন ?
আপনারা সেয়ার বাড়লে চিঠি দিন। কেন বাড়লো জবাব চান। কিনতু সেয়ার কমলে কেন চিঠি দেন না। কারন কি জানতে চাই।
Tk.3.50 Div. Ghoshona diee Bex.Ltd. err damm 140/- theke 180/- hoyee geloo. SQUARE PH. 6/- Div. Ghoshona diee 232/- theke komme 222/- hoyee geloo . Err jobab kii BSEC ditee parbee.
Tk.3.50 Div. Ghoshona diee Bex.Ltd. err damm 140/- theke 180/- hoyee geloo. SQUARE PH. 6/- Div. Ghoshona diee 232/- theke komme 222/- hoyee geloo . Err jobab kii BSEC ditee parbee.SQUARE PH. 1600 crore profit Kore matro share proti 6/-Div. Khubbii hottasha brnjjok
আপনারা সেয়ার বাড়লে চিঠি দিন। কেন বাড়লো জবাব চান। কিনতু সেয়ার কমলে কেন চিঠি দেন না। কারন কি জানতে চাই।
কমিশনার স্যার সল্প কিছু কোম্পানীর মূল্য বৃদ্ধি করেছেন তাদের ও আপনাদের গুরুজনের কত গুলো নতুন কোম্পানী মার্কেটে এড করেছেন এই গোলার পয়েন্ট কি ইনডেক্সে যোগ হয় নি ?আর কত এইভাবে দোকা দিবেন?আপনার মৃত্যুর সাধ গ্রহণ করবেন না?আল্লাহ কে ও একটু ভয় করুন মরতে হবে।
মিস্টার কমিশনার প্রাতিশ্ঠানিক চোরাদেরকে একটানা দশদিনে পাচশত পয়েন্ট কমিয়ে শেয়ার কেনবার সুযোগ করে দিলেন তো আপনারা, আবার বলছেন কারেকশন, দশ দিনে কেন পাঁচশ পয়েন্ট কারেকশন হবে! আবার সাধারণ বিনিয়োগ কারিকারিদের ডেকে আনছেন! তাদের পকেট কেটে বড় চোরদের পকেটে ভরে দেয়ার না মিস্টার কমিশনার!!!! আসলে আপনাদের উদ্দেশ্য কি বাজারকে সামনের দিকে নিয়ে দেশের উন্নয়ন করা,নাকি কারসাজি চক্রের উন্নয়ন করা মিস্টার কমিশনার এটা সারা বাংলাদেশের সাধারণত বিনিয়োগকারিদের পশ্ন!!
Commission jodi general investor k niea chinta kora thaholy er proper ekta step nita hoby,jahaty sobai benefited hoi.
বাজারের এরুপ অবস্থার জন্য এ প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণকারীরা অর্থাৎ কতৃপক্ষই ‘সরিষার মধ্যে ভুত’ হয়ে অবস্থান করছে। এখানে বড় বড় পদে চাকরি করতে আসে শেয়ার বাজারে কারসাজি করে নিজের পকেট হারাম টাকা দিয়ে ভরতে। আগে শেয়ার বাজার কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত হতে হবে। তাহলে সব কারসাজি বের হয়ে আসবে।
লোন করে যারা শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে, মার্কেট কারেকশন হলে তারাই বেশি অস্থির হয়ে সেল পেসার সৃষ্টি করে।
কোন শেয়ারের দাম ২০০+ কিন্তু ডিভিডেন্ড দিলো ৩.৫ টাকা। তাহলে এই শেয়ারের এত বাড়তি দামে Dividend yield কত % হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান শেয়ারপ্রতি তাদের আয়ের তুলনায় অনেক কম ডিভিডেন্ড দিচ্ছে। সুস্থতা ডিভিডেন্ড প্রদানের সিস্টেম করা সবথেকে জরুরি। কোন শেয়ারের Dividend yield ৫-১০% না হলে সেটা ভাল বিনিয়োগ হতে পারে না।কিন্তু এরকম শেয়ারের সংখ্যা খুবই কম।