বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে বেশি মুনাফার নিশ্চয়তা রয়েছে- বিএসইসি কমিশনার
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: যদি বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে তুলনা করা হয় সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বেশি মুনাফা প্রদানের নিশ্চয়তা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) যুক্তরাজ্যে স্থানীয় সময়ে সকাল ১০টায় বিএসইসি কর্তৃক অনুষ্ঠিত ‘বিএসইসি রোড শো: দা রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার্স’ এর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের শেয়ারবাজার একটি ক্রমবর্ধমান এবং আমরা এর উপর অনেক জোর দিচ্ছি। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে শেয়ারবাজার বড় ভূমিকা রাখছে। এখন আমরা শেয়ারবাজারে নতুন পণ্য যোগ করছি যাতে আগামী দিনে চালিকা শক্তি হিসেবে আরো ভূমিকা রাখতে পারে। আমরা অনেক নতুন বন্ড ইস্যু করছি। যেমন জিরো কুপন বন্ড, পারপেচুয়াল বন্ড, সুকুক বন্ড এবং ঢাকার উত্তরের মেয়র আছেন, তিনি আজ আপনাদের সামনে মুনি বন্ডের বিষয় উপস্থাপন করবেন।
তিনি বলেন, নতুন মুনি বন্ড যা আমাদের ঢাকাকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করবে এবং আমাদের চারপাশে আরো সবুজ পরিবেশ তৈরি করবে। আমাদের শেয়ারবাজারের গত ৩০ বছরের যাত্রা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। আপনারা এর ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধির হার দেখতে পারেন এবং আমি আপনাকে বলছি শেয়ারবাজার আজ অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং বাজারের পরিসরও বাড়ছে ও মূলধন বৃদ্ধির যায়গা তৈরি হচ্ছে। আমরা গত এক বছর তিন মাসের মধ্যে বাজার মূলধন ৪০ বিলিয়ন থেকে ৬৭ বিলিয়নে নিয়েছি। আর এই কারণেই আমরা এখনও শীর্ষদের শীর্ষে আছি। আমরা খুব শীঘ্রই উদীয়মান শেয়ারবাজারে চলে যাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, এএফসি এখনও বলছে যে আজ অবধি ফ্রন্টিয়ার মার্কেটে শীর্ষ পারফর্মিং বাংলাদেশের সূচক রয়েছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে এখন বিনিয়োগে সর্বোচ্চ রিটার্ন দিচ্ছে। আর সেই কারণেই আমরা আপনাকে ইকুইটি বা বন্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিনিয়োগে আসার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। কারণ বন্ডের মাধ্যমে যদি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেন তবে আপনি সেথেকে সর্বোচ্চ রিটার্ন পাবেন। এখন বাংলাদেশের সময় উন্নয়নের। বন্ড এবং সামান্য ইক্যুইটি বিনিয়োগ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করবেন আপনি। বাংলাদেশকে একা এগিয়ে নিতে আমরা আমাদের জাতীয় রাজস্ব উৎসের উপর নির্ভর হতে পারি না। আমাদেরকে অন্যান্য প্রাইভেট সোর্স থেকে সাহায্য করতে হবে, যাতে আমরা যে লক্ষ্য অর্জন করতে চাই সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি এবং এসডিজি লক্ষ্য অর্জন করতে পারি।
এসডিজি অর্জনে আমাদের প্রতি বছর ৮৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে এবং আমরা তা অর্জনের জন্য কঠোর চেষ্টা করছি। এর জন্যও আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদার এবং বন্ধুদের প্রয়োজন বলে জানান তিনি।
Investors aren’t confident in this sort of talking,
first try to confidence of domestic investors, then others. thanks!
nvestors aren’t confident in this sort of talking,
first try to acquire the confidence of domestic investors, then others. thanks!
শেয়ার বাজার উন্নয়নে আসিবি সহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধিকরুন। ব্যাংক ও সঞ্চয়পত্রে সুদ কমার কারণে বিনিয়োেগের স্থান সংকুচিত হচ্ছে। পৃথিবীর সব দেশে মিউচু্য়াল ফাণ্ড বিনিয়োগের অন্যতম খাত হলেও আমাদের দেশে উপেক্ষিত। মিউচুয়াল ফাণ্ডে আস্থা ফেরাতে পারলে আমাদের দেশেও বিনিয়োগের প্রধান খাত হতে পারে মিউচুয়াল ফাণ্ড। তখন বন্ড ও শেয়ার মার্কেটের উন্নয়ন সম্ভব।
শেয়ারবাজার বর্তমানে অনেক উচ্চতায় গিয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয় অক্লান্ত পরিশ্রম করে সরকারের পক্ষ থেকে নিতি সহায়তা প্রধানের কারণে আজ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ন।
kichu kompany name matro devideded dei.ja dasher begger ra porjonto neina.so oi somosto company ke bsec kichu bole na keno.
টাকা পয়সা পুঁজিপাটা কেড়ে নেওয়ার সহজ পথ।
বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী মারার একটা মরণ ফাঁদ।
বতর্মানে ৩০% স্টক লুটপাট হয়ে গেছে।
টাকা পয়সা পুঁজিপাটা কেড়ে নেওয়ার সহজ পথ।
বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী মারার একটা মরণ ফাঁদ।
বতর্মানে ৩০% স্টক লুটপাট হয়ে গেছে।
A ta protidin porcc.karon ak bar doki.kobur more charge.
Bangladesh Bank is the main problem for the share market.
Chairman BSEC could not motivate the investors that investment in mutual fund is more secure and profitable.