বিএসইসির দাবিকে প্রত্যাখ্যান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সভা শেষে বিএসইস‘র কমিশনার সংবাদ মাধ্যমকে যে তথ্য দিয়েছেন তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ব্যাংক কোম্পানী আইন, ১৯৯১ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩ এ পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিনিয়োগের বিষয়ে বিদ্যমান কতিপয় আইনি সীমাবদ্ধতার বিষয়ে বিএসইসি প্রতিনিধি দলকে স্পষ্টীকরণ করা হয়; তবে এ সকল বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়নি। সভা শেষে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-এর প্রতিনিধির বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে উক্ত সভায় কতিপয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের যে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক নয়।
এতে আরও বলা হয়, বিএসইসিএর উদ্যোগে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড গঠনের ফলে তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন এবং পুঞ্জিভূত লোকসান বিদ্যমান থাকলেও সংশ্লিষ্ট বছরের মুনাফা হতে নগদ লভ্যাংশ বিতরণের বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় ব্যাংক কোম্পানী আইন, ১৯৯১ এর ৩৫(১)(গ) ধারা ও ২২ ধারা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩ এর ১০ ধারার বিষয়গুলো ব্যাখ্যাপূর্বক ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের অদাবীকৃত তহবিল স্থানান্তরের এবং পুঞ্জিভূত লোকসান বিদ্যমান থাকলেও সংশ্লিষ্ট বছরের মুনাফা হতে নগদ লভ্যাংশ বিতরণের বিষয়টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আইনসম্মত নয় বলে বিএসইসি প্রতিনিধিদলকে অবহিত করা হয়। এবং বিএসইসি-এর নোটিফিকেশনে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনয়নের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। এছাড়াও সভায় পুঁজিবাজারে তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিনিয়োগ সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এ,কে,এম সাজেদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে পূর্বনির্ধারিত সভা বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত হয়।
kake bissas koebo
Central bank too much. Rubbish
একটা পক্ষ সরকার কে বেকায়দায় ফেলার জন্য নানাভাবে শেয়ারবাজার নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা করে আসছে। ঐ পক্ষের সাথে কি বাংলাদেশ ব্যাংক জড়িয়ে পড়ছে??? লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারীর সুখ দুঃখের কথা যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দরদ দিয়ে ভাবতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বুড়ো আঙুল দেখাতে চান??? প্রায় ৬৫ বছর বয়সে গভর্নর হিসেবে রেখে দেয়ার কি এই প্রতিদান!!
প্রজ্ঞাপণটি ভূয়া। পত্রিকায় প্রকাশ হবার আগে নিশ্চিত না হয়ে ছাপালে দায় কে নেবে?
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পূঁজি বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা একে অপরের প্রতিপক্ষ না সেজে উভয়কেই পূঁজি বাজার এর স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কাজ করা উচিত। এ ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের জন্য একসাথে কাজ করতে হবে।
Repairs of existing laws r important