দুই এক্সচেঞ্জের আরএডি বিভাগের কর্মকর্তাদের স্থানান্তরের নির্দেশ

শেয়ারবাজার প্রতিবেদক: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) তিন বছরের বেশি সময় ধরে রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের (আরএডি) অধীনে কর্মরত কর্মকর্তাদের অন্যান্য বিভাগে বদলি করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি ডিএসই ও সিএসইর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং শেয়ারবাজারের উন্নত করার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ডিএসই এবং সিএসইর আওতাধীন সিজিএফআরসি বিভাগ ব্যতীত রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টে ৩ বছরের বেশি সময় ধরে কর্মরত কর্মকর্তাসহ বিভাগীয় প্রধানদের অবিলম্বে অন্য বিভাগে বদলির নির্দেশ দেওয়া হলো।
ডিএসই সূত্র জানায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আবদুল লতিফসহ প্রায় ৯ জন কর্মকর্তাকে রোববার বোর্ডের অন্যান্য বিভাগে বদলি করা হয়েছে। লতিফের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া। তবে অধিকাংশ কর্মকর্তা বদলির নির্দেশের আওতায় পড়েছেন। বাকিদের ধীরে ধীরে বদলি করা হবে।
বাজার ভাল এবং স্থিতিশীল করতে হলে মূল সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে। তা না হলে কোনদিন বাজার ভাল এবং স্থিতিশীল হবে না। জ্ঞান পাপীদরে দিয়ে হবে না। ওনারা তোষামোদে এতই ব্যস্ত থাকেন যে সত্য কথা বলেন না এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেন না। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হলেন আমলা, এসইসির চেয়ারম্যান হলেন কামলা এটার সমন্বয় বাংলাদেশে সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশ তো চলে আমলা দিয়ে ! বাজার ভাল করতে চান?
দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন—
১) লিস্টেড কোম্পানির কর্পোরেট কর ৫% কমান।
২) অবন্টিত মুনাফা স্টাবিলাইজেশন ফান্ডে নিয়ে আসুন।
৩) বাংলাদেশ ব্যাংককে চুপ থাকতে বলুন।
৪) পুজিবাজারের নিয়মনীতি বিশ্লেষণপূর্বক বাজার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিন।
৫) এসেট ম্যানেজমেন্ট এর চোর বাটপারদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
*** মনে রাখবেন পুজিবাজার জুয়াও না লটারিও না এটা বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যবসা।
।বাংলাদেশ ব্যাংকের নিউজ গুলো বাজার উখ্তানে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। যতবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিউজ আসে, ততবার বাজার পতন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকে শেয়ার বাজার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতি আকুল মহব্বতের দৃষ্টি রাখতে হবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে কথা বলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে আকুল আবেদন করছি।
Whenever any decision is taken, this is never for general public, remember, discussion with bank authorities, with owners of the broker house, with insurance companies. Rules never made for bo account holders, rules are slow posion for us
Departmental shift is the eyewash for general public. These will start new exploitation in an another way