পতন শেয়ারবাজারে, লেনদেন বেড়েছে

শেয়ারবাজার ডেস্ক : সোমবার (২১ মার্চ) পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক কমেছে। সাথে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দরও কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে আগের কার্যদিবস থেকে কিছুটা বেড়েছে।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬.২৬ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৯১.৭৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ০.২১ পয়েন্ট বা ০.০১ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৩০ পয়েন্ট বা ০.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪৪১.৫১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৩৬.২৮ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৩৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৬১৬ কোটি ১১ লাখ টাকার।
ডিএসইতে আজ ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০০টির বা ২৬.৩১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৪২টির বা ৬৩.৬৮ শতাংশের এবং ৩৮টি বা ১০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৯.৯৩ পয়েন্ট বা ০.১৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬২৫.৭৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৩টির, কমেছে ১৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর। আজ সিএসইতে ১৭ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
উখ্তান পতন শেয়ার বাজারের সৌন্দর্য। পতনের জন্মটা হয়েছে, উখ্তান আছে বলে। সেল প্রেসার বন্ধ করতে হবে, নিজের শেয়ার নিজেকে শেভ করতে হবে। বাজার নিজস্ব গতিতে ঘুরে দাঁড়াবে।
মার্চেন্ট ব্যাংক গুলো স্ট্ইকারের ভুমিকা নিয়ে মাঠে নামছে। বাজার উখ্তানে অগ্রগামী ভুমিকা পালন করবে। একটু ধৈর্য ধরুন,মনোবল শক্ত করুন।
যে কনোভাবেই হোকনা কেন, বানিজ্যিক ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বাজার মুল্যে না ধরে বিনিয়োগ মুল্যে গননা করলে ব্যাংকের বিনিয়োগ ক্যাপাসিটি বাড়বে এবং বাজার তারাতাড়ি ভালো হবে। ভারতের নিয়মও এটাই।কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তালূকদার সাহেব সাথে একমত পোষণ করলাম। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে যেন কোন প্রয়োজন আছে বলে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করছি না লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক টি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সীমা বাজার মূল্য নির্ধারণ করে শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে আরো অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।