চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের নাম পরিবর্তন

শেয়ারবাজার রিপোর্ট:দেশের দ্বিতীয় শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নতুন নাম রাখা হয়েছে ‘চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি’।
বুধবার (১৩ এপ্রিল) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, গত ১২ এপ্রিল কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ (দ্বিতীয় সংশোধনী ২০২০) অনুযায়ী জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ও ফার্ম চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের নাম পরিবর্তন করার অনুমোদন দিয়েছে।
কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২০ বিদ্যমান কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ সংশোধন করে সংসদে পাস করা হয়েছে। ২০২০ সালের ৭ সেপ্টেম্বর এ সংক্রান্ত গেজেটে প্রকাশিত হয়েছিল। ওই সংশোধীত নতুন আইনের ধারা ১১(ক)(ক) অনুযায়ী পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে ‘লিমিটেড’ এর পরিবর্তে ‘পিএলসি’ শব্দটি ব্যবহার করতে হবে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২০ এর বিধান অনুসারে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের নাম পরিবর্তন করার জন্য একটি বিশেষ রেজুলিউশন অনুমোদন করা হয়। এ জন্য প্রতিষ্ঠাষ্ঠানের মেমোরেন্ডাম এবং আর্টিকেল অফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রাসঙ্গিক ধারাগুলো সংশোধন করা হয়েছে।
অসুবিধা নেই পিএলসি তে ভাগ্য খুলে কিনা দেখি
What is the reason to change name?
* Any future development plan for stock market.
*Any benefit for general investor
*If good for individual investor,then we welcome
Bhyagga khule na vai.
ভাগ্য শরীরের কোন জায়গায় আছে এখনো কেউ সেটা সঠিক ভাবে বলতে পারে নাই। যদি জানতাম দিনে সাতবার ধুইতাম।
ঢাকার পরির্বতে নতুন একটি stock exchange করলে ভাল হবে কারণ সব চোররা বসে আছে।
২০১০ সালে dhaka stock exchange সুচক ছিল ৯০০০ হাজার পয়েন্টে। ২০২২ সালে এসে হয়েছে ৭০০০ হাজার পয়েন্ট। তার মানে এই ১১ বছরে আমাদের দেশ একটুও এগুনি। যদি এগিয়ে থাকে, তাহলে শেয়ার বাজারের সুচক এগুনি কেন। উল্টো আরও ২০০০ পয়েন্ট সুচক কম কেন। সেক্ষেত্রে বলতে বাধ্য, dhaka stock exchange বিশাল পরিমাণে ব্যর্থ। সে হিসাবে আরেকটি ষ্টক এক্সচেঞ্জের দাবি রাখে।
What’s the use
পূঁজিবাজার ব্যবস্হাপনায় নূতন ভাবে সৎ ,দক্ষ লোকবল নিয়োগ দিয়ে আগা গোড়া ব্যাপক রদবদল দরকার।। ইহা সময়ের দাবি।