ওয়ান ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড। কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যা ব্যাংকটির ইতিহাসে সর্বনিম্ন লভ্যাংশ ঘোষণা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুযায়ী, আলোচিত বছরে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ৮১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৯৬ পয়সা।
এই ঘোষণাটা পরিবর্তন করতে হবে। অন্যথায় শেয়ার বাজারের প্রতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা উঠে যাবে। শেয়ার বাজারকে মগের মুল্লুক বানাবেন না। এই ডিভিডেন্ড ঘোষণাটা তদন্ত করার আকুল আবেদন করছি।
ওয়ান ব্যাংকের মত একটা শক্তিশালী স্বনামধন্য কোম্পানি এই ধরনের নোংরামি কাজ করতে পারে, সেটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
আপনাদের কাছে যেহেতু নাই, সে হিসাবে একেবারে নো ডিভিডেন্ড দিয়েদেন। আমরা আপনাদের মাফ করে দেব।
অডিট রিপোর্ট কারসাজি করে এধরনের ডিভিডেন্ট ঘোষণা করা হয়েছে। এটি শেয়ার হোল্ডারদের সাথে প্রতারণা। বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে সবকিছু সম্ভব এটা তার প্রমাণ। এর পূর্বে আমরা দেখেছি ভালো শেয়ার আইএফআইসি ব্যাংক একই ধরনের ডিভিডেন্ট দিয়েছে। এটি শেয়ার বাজারে ধ্বংস করার একটি অপচেষ্ঠা মাত্র। সারা বছর ভালো ইপিএস দেখাবে, আর শেষ কোয়ার্টারে এসে লস দেখাবে। 30 ভাগ শেয়ারের মালিক পরিচালক গন 70 ভাগ শেয়ার হোল্ডারদের সাথে প্রতারণা করবে, এটি অবশ্যই মেনে নেয়া যায় না। প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে, মিথ্যা রিপোর্ট ও কারসাজি কারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই।
Bank এর সেয়ারে টাকা ইনভেস্ট না করে যদি একটা জুতার দোকান দিতাম তাহলে, এই ঈদে অন্তত ভালো লাভ হতো।
কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি। ওয়ান ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি।
কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি। ওয়ান ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি।
এত বড় চুরি মেনে নেওয়া যায় না প্রতিটা ব্যাংক ৭০% শেয়ার ধারন করতে হবে আইন করা হউক।
যদি ওয়ান ব্যাংক ফকির হয় তা হলে ও ১০% বোনাস দিতে পারত ইতিহাস ভাঙল কেন এর দায় কে নিবে। ওর থেকে খারাপ ব্যাংক ও ১০% দিছে।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনার সোনার বাংলাকে সবাই মগেরমুলুক বানিয়েছে।সাবধান হউন।যে যেভাবে পারছে লুটেরা লুটেছে।
One ব্যাংকের মত একটা শক্তিশালী স্বনামধন্য কোম্পানি এই ধরনের নোংরামি কাজ করতে পারে, সেটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে
এত বড় চুরি মেনে নেওয়া যায় না প্রতিটা ব্যাংক ৭০% শেয়ার ধারন করতে হবে আইন করা হউক।
One Bank তাই One digit এ লভ্যাংশ দিয়েছে। নামের সাথে কাজের কি অসাধারণ মিল!
ওয়ান ব্যাংকের ২০২১ সালের আর্থিক প্রতিবেদন সুষ্ঠু তগনত করে ণশেয়ারহোল্ডারদের জানানে বি এস ি সি রজানানোউচিৎ ।
খুব তাড়াতাড়ি এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হবে। ONE BANK এর নোংরামি কাজের সাথে যারা জড়িত, তাদের সবাইকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এটা পরিষ্কার কারসাজি। ইচ্ছে করলেই ৫% ষ্টক বোনাস এর সাথে ১০% ক্যাশ বোনাস দিতে পারত। দেওয়ার মত যথেষ্ট সামর্থ্য one bank এর আছে। কম ডিভিডেন্ড দিয়ে রেকর্ড করার মত সময়/অবস্থা এখনো হয় নাই। আমার মনে হয় লভ্যাংশ ঘোষণাটা পরিবর্তন করা দরকার। আর না হলে ওয়ান ব্যাংকের মানসম্মান বলে কিছু থাকবে বলে মনে হয় না। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অন্তরে ওয়ান ব্যাংক ঘাতক মীর জাফর হিসাবে বেছে থাকবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ওয়ান ব্যাংকের প্রতিটি কর্মকর্তাকে ঘৃণার চোখে দেখবে এবং ধিক্কার জানিয়ে বলবে, ছিঃ ছিঃ এবং ছিঃ।
ওয়ান ব্যাংক পরিচালনা পষদে লোভী ও চল-চাতুরী জানা লোক ডুকেছে, সবাই প্রতিবাদ করু
Ei shob porichalok chairman o MD der
Polton moydane nia open indian truk driver der dia putk… maira, mere felalno Uchit.
রেকর্ড বোনাস পরিবর্তন করা দরকার। নচেৎ এঁদের আইনের আওতায় আনা দরকার।
All director are buttered.
Ific bank 5% dividend khub e kharap
Ific bank 5% dividend khub e kharap eps 1.5 but ..R one bank 5%
One bank এর ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনি নিজে তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাবস্থা করবেন।
কোন মন্তব্য নেই
এই ডাকাত গুলার চেয়ে রাস্তার ডাকাত গুলা অনেক ভাল
বিনিয়োগকারীদের ভয় ছিল ইউনিয়ন ব্যাংক নিয়ে। কিন্তু ঘটে গেল পুরোপুরি উল্টো। ইউনিয়ন ব্যাংক চলে আসিল ফেরেস্তার আসনে। আর ওয়ান ব্যাংক বসে গেল বাটপারের আসনে। ইউনিয়ন ব্যাংক যদি ১০% লভ্যাংশ দিতে পারে সেই হিসাবে ওয়ান ব্যাংকের ২০% দেওয়া উচিত। অথচ ওয়ান ব্যাংক দিয়েছে মাত্র ৫% তাও আবার পুরোটাই ষ্টক/শেয়ার। এটা সম্পূর্ণ বাটপারি, চিটিংবাজি এবং কারসাজি। এটার উপযুক্ত তদন্ত/বিচার না হলে, প্রত্যকটা ব্যাংক/কোম্পানি/মিউচুয়াল ফান্ডগুলো বাটপারি করার সুযোগ পাবে। সুতরাং ওয়ান ব্যাংকের এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হবে আর না হলে ওয়ান ব্যাংকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। আশা করছি ওয়ান ব্যাংকের বিতর্কিত ডিভিডেন্ড ঘোষণার ব্যাপারে, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাহেব সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে মাঠে নামবেন। অর্থমন্ত্রী সাহেবকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বাঁচানোর জন্য তাহার সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।
১/ আমরা শেয়ার ব্যবসা করতে এসেছি,কাউকে গালিগালাজ করতে আসিনি। ২/ আমরা শেয়ার ব্যবসা করতে এসেছি,কারও সাথে যুদ্ধ করতে আসিনি। ৩/ আমরা কাঁদতে আসিনি,ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।
এটা হলো ব্যাংকখাত ধ্বংসের প্রাথমিক একটি নমুনা।
ওয়ান ব্যাংকের এই সুসংবাদটা ঈদের দিন কেন দিল। তাদের কি বিবেক বলতে কিছুই নেই। মনে হয় তাদের কাছে রোজাও নেই ঈদও নেই। এই সুসংবাদটা ঈদের পরও তো দিতে পারতো। বেয়াক্কেলের বেয়াক্কল। এই সংবাদটির জন্য হাজার হাজার বিনিয়োগকারীর ঈদের আনন্দ নষ্ট হয়ে গেছে।
এটা প্রকাশ্য বাটপারী
It can not be accepted. Should be reviewed.
আর কত ছলচাতুরী করবে এরা?? শুধুই লোক ঠকানোর পায়তারা।।।
ব্যাংকের ব্যবসা বন্ধ করে, কমলাপুরে টিকিটের ব্যবসা করুক, ব্যবসা ভাল করতে পারবে।।।।
সব চোর পরিচালনা পরিষদে বসে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পথে বসানোর পথে নেমেছে। এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের দাবী জানাচ্ছি।
মানুষ কত নিচু মনের হলে এই ধরনের নোংরামি পদক্ষেপ নিতে পারে। ইউনিয়ন ব্যাংকের কাজ থেকে প্রত্যক কোম্পানিকে শিক্ষা নেয়া উচিত। ইউনিয়ন ব্যাংক ৫% ষ্টক আর ৫% নগদ দিয়েছে। ওয়ান ব্যাংকের তুলনায় অনেক অনেক ভালো দিয়েছে। ইউনিয়ন ব্যাংকে সেলুট জানাই আর ওয়ান ব্যাংকে থু থু মারি।
ঈদের আগের শেষ কার্যদিবসে শেয়ার বাজার পতন আবার ঈদের পরের প্রথম কার্যদিবসে শেয়ার বাজার। পতন। বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের এটাও একটা রেকর্ড। সম্মান নিতেও শেখেনি, দিতেও শেখেনি।
শেয়ার বাজার তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি শেয়ার বাজার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনোবল ভেঙে ফেলছে আমরা সবাই জানি ওয়ান ব্যাংক একটি মূলধনী কোম্পানির শেয়ার বাজার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০২১ সালের অথ বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এইটা দেখে আমার সাধারণ বিনিয়োগকারী লজ্জায় মাথা নীচু হয়েছে । এর জন্য ওয়ান বাংক এর অবস্থা যারা করেছেন তারা এখন কি লজ্জা পাইতাছে আমরা সবাই জানি ওয়ান ব্যাংকের চেয়ারম্যান মহদোয় একজন বিখ্যাত ব্যাংকার।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ওয়ান ব্যাংক ছিল বিশ্বস্ত এবং ভালোবাসার একটি ব্যাংক। ওয়ান ব্যাংকে ৩০০০০০০ লক্ষ সাধারণ বিনিয়োগকারী সমান তালে পছন্দ করতো। ওয়ান ব্যাংকের উপর প্রত্যকটা সাধারণ বিনিয়োগকারীর আস্থা এবং বিশ্বাস ছিল। শেয়ার কিনুক আর নাই কিনুক,সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওয়ান ব্যাংকের প্রতি আলাদা একটা ভালোবাসা, বিশ্বাস বরাবর ছিল। সাধারণ বিনিয়োগকারীর সেই ভালোবাসা, সেই বিশ্বাস ওয়ান ব্যাংক রক্ষা করতে সম্পুর্ন ব্যর্থ হয়েছে। ওয়ান ব্যাংকের চেয়ারম্যান স্বনামধন্য একজন মানুষ। উনার কাছে আকুল আবেদন করব,বর্তমান ওয়ান ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণাটি পরিবর্তন করে, আপনার এবং ওয়ান ব্যাংকের সুনাম অক্ষুন্ন রাখুন।
এটা হলো ব্যাংকখাত ধ্বংসের প্রাথমিক একটি নমুনা
প্রতিটা ব্যাংক ৭০% শেয়ার ধারন করতে হবে আইন করা হউক।
ব্যাংকখাত যদি অর্থমন্ত্রনালয়ের আন্ডারে থাকে, তাহলে অর্থমন্ত্রনালয়ের উচিত ওয়ান ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের তলব করা। এই মুহূর্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে অর্থমন্ত্রী সাহেবের সুপারিশ আবশ্যক হয়ে পড়েছে। আশা করছি অর্থমন্ত্রী সাহেব সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে কথা বলবেন। নচেৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা শেষ হয়ে যাবে। অর্থমন্ত্রী সাহেব আমাদের বাঁচান, আমাদের রক্ষা করুন।