পুঁজিবাজারে ভারসাম্য আনতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর বাড়াতে চায় বিএসইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারের ভারসাম্য যাতে বৃদ্ধি পায় সেজন্য বিএসইসি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়াতে চায় বলে জানিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের-বিএসইসি কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (২২ জুন) বিকেলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের-ডিএসই মাল্টিপারপাস হল রুমে বিএসইসি আয়োজিত এক গণশুনানিতে উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পুঁজিবাজারের ভারসাম্য যাতে বৃদ্ধি পায় সেজন্য আমরা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়াতে চাই। যারা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ করতে পারেন তাদেরকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাদের পরামর্শ গ্রহণ করেছি। আরও যদি প্রশ্ন থাকে বিএসইসির সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। যদি কোনো বিষয়ে সংশোধনের প্রস্তাব আসে, এবং উপযুক্ত মনে হলে সেগুলো আইন-কানুন দেখে তাদের সুবিধামত সেটা করে দেয়ার চেষ্টা করব।’
বিএসইসি কমিশনার বলেন, বাংলাদেশে প্রভিডেন্ট, পেনশন ও গ্র্যাচুইটি ইত্যাদি ফান্ডে বিপুল পরিমাণ অর্থ অলস পড়ে আছে। পুঁজিবাজারে ভারসাম্য আনতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর মাধ্যমে সেসব ফান্ডের বিনিয়োগ চান তারা।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে ৬ বিলিয়ন ডলারের ওয়েলথের বিভিন্ন ফান্ড আছে। সেগুলো সেই পরিমাণে আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটে এসে পৌঁছায়নি। আমাদের মার্কেটের তথ্য অনুযায়ী, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২০ প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫৫ মিলিয়ন ডলার রয়েছে। এসব ফান্ড বিনিয়োগ করতে পারলে পুঁজিবাজার অনেক উপকৃত হবে বলে মনে করেন বিএসইসি এই কমিশনার।
এসব অর্থ বিনিয়োগে কোনো বাধা নেই উল্লেখ করে ড. শামসুদ্দিন বলেন, ‘সরকার সুবিধা দিয়েছে এসব ফান্ডের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত লিস্টেড সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করা যাবে। এগুলো ব্যবহার করতে পারলে পুঁজিবাজার অনেক সম্প্রসারিত হবে। কিন্তু সেটিও সেই অর্থে এখনও অনেক দূরে আছে।’
গণশুনানির উদ্দেশ্য সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘কীভাবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সহযোগিতা করা যায়, কীভাবে তারা আরও বেশি আমাদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে, সেই প্রেক্ষাপট থেকে প্রভিডেন্ড ফান্ড, পেনশন ফান্ড, গ্র্যাচুইটি ফান্ড আছে, সেগুলো আইপিওতে কীভাবে আসতে পারে এবং সহজেই বিনিয়োগ করতে পারে সেটির বিষয়ে আজকের আলোচনা।’
গণশুনানিতে ডিএসই চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ ৬০ ব্যাংক রয়েছে। এসব ব্যাংকের প্রায় ১০ হাজার শাখা রয়েছে। একই সঙ্গে অনেকগুলো আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে প্রভিডেন্ট ফান্ড রয়েছে, সেগুলো আমরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারি। এসব অর্থ পুঁজিবাজারের নিয়ে আসতে পারলে বাজার অনেক উপকৃত হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে যেভাবে কাজ করছি তা অনেকটা পূর্ণ হবে যদি প্রভিডেন্ট ফান্ড বিনিয়োগের জন্য নিয়ে আসতে পারি।’
সমাপনী বক্তব্যে বিএসইসি কমিশনার আব্দুল হালিম বলেন, ‘আমাদের এখানে ইনভেস্টর ফান্ডের অভাব রয়েছে সেটি পুরোপুরি সত্য নয়। আস্থার জায়গা, সেই জায়গাটা এখনও সংকটজনক অবস্থানে রয়েছে। বিনিয়োগ সুযোগ আরও বাড়াতে কমিশন কাজ করছে।’
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের-ডিবিএ প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও, ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা-সিআরও সাইফুর রহমান মজুমদার।
পুজিবাজার নিয়ে কত আলোচনা তারপরও বাজারের গতি ফিরিয়ে আনতে পারে না। ১০পয়সা বাড়লে ২০পয়সা কমে এভাবে বাজার চলতে থাকলে বিনিয়োগ কারীরা সেল বাই দিতে পারবে না। দয়া করে বিনিয়োগ কারীদের কথা ভাবুন নয়মাস ধরে পতন চলছে আরও কত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় শেয়ার বাজার এর সর্বশেষ অন্যান্য অনেক বিষয়ের ওপর দিয়ে তিনির সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে নাই যার কারণে শেয়ার বাজার আট মাস পর্যন্ত দরপতন অব্যাহত রয়েছে ইদানীং সাবেক সচিব মহোদয় কে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিয়োগ দিয়ে ছে ১২জুলাই২০২২ যোদান করতে যাচ্ছে সরকার তরফ থেকে শেয়ার বাজার নিতি সয়হাতা প্রদান করে আসছে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করছি শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে আরো অনেক উচ্চতায় যাবে লাখ লাখ বেকার যুবক শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করছে তার সাথে আছে কোটি কোটি পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা বিবেচনা করে যাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা
এটি একটি খুবেই ভালো উদ্দেশ্য। যাহা বাজার সহায়ক।
শেয়ার বাজার এর জন্য সব চেয়ে ভালো হয় আমার মনে
হয়। কিছু কোম্পানি কে লান্সিত করে শাস্তির আওতায় আনা। য়ারা আই পি ও থেকে যারা টাকা তুলে নিয়ে পরে কোম্পানি লস দেখিয়ে z ক্যটাগরি তে গিয়ে বসে পড়ে
যেমন সালাম মসসেদি বাট পার এর৷ জেনারেশান টেক্সট