‘বঙ্গবন্ধু সামিট স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা’র চূড়ান্ত পর্ব শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘বঙ্গবন্ধু সামিট স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা ২০২৩’-এর চূড়ান্ত পর্বের খেলা শুরু হবে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ১১টায় ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি স্কোয়াশ কমপ্লেক্সে। এর আগে চলতি মাসের শুরু থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত আঞ্চলিক পর্বে গোপালগঞ্জ, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, বিকেএসপি, সিলেট, কুমিল্লা এবং ঢাকার ২০টি ক্লাব ও প্রতিষ্ঠানের ১৭৫ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিলেন। আঞ্চলিক পর্বে বিজয়ী ৭০ জনকে নিয়ে নয়টি গ্রুপে কাল থেকে শিরোপার চূড়ান্ত লড়াই শুরু হবে।
বেলুন ও ট্রফি উন্মোচনের মাধ্যম চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধন করবেন সামিট পাওয়ার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ও বাংলাদশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জি এম কামরুল ইসলাম।
ফেডারেশনের সভাপতি লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান, এমপি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, “আগামী দিনের জাতীয় দলের খেলোয়াড় তৈরি ও স্কোয়াশ খেলার পূর্নজাগরণ ও খেলাটি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।”
বাংলাদশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম আক্তারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সামিট পাওয়ার লিমিটেডের উর্ধতন কর্মকর্তা, ফেডারেশনের সদস্য, প্রাক্তন ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং অভিভাবকেরা উপস্থিত থাকবেন।
চূড়ান্ত পর্বের গ্রুপগুলো হলো– উন্মুক্ত (পুরুষ), উন্মুক্ত (মেম্বার), উন্মুক্ত (কোচ/মার্কার), ছেলে (অনুর্ধব ১০ বছর, ১০-১৫ বছর, ও ১৫-১৮ বছর) এবং মেয়ে (অনুর্ধব ১০ বছর, ১০-১২ বছর ও ১২-২০ বছর)।
উল্লেখ্য, আগামী ১৮ জুলাই বিকেল ৩টায় আর্মি স্কোয়াশ কমপ্লেক্সে প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশন সম্পর্কেঃ ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত, বাংলাদশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশন দেশের স্কোয়াশ খেলার জাতীয় ফেডারেশন ও এই খেলারপ্রধান পৃষ্ঠপোষকের দায়িত্বে নিয়োজিত আছে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান, এমপি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফেডারেশনটির সভাপতি ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জি এম কামরুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক। স্কোয়াশ ফেডারেশন বাংলাদেশে স্কোয়াশ খেলার চর্চা, প্রসার ও জনপ্রিয় করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে টুর্নামেন্ট আয়োজনসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ইতিমধ্যে ফেডারেশনটির মাধ্যমে দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক স্কোয়াশ খেলোয়াড় তৈরি করা হয়েছে।