আইপিওর অনুমোদন পেল সিকদার ইন্স্যুরেন্স
নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে আসার অনুমোদন পেয়েছে বিমা খাতের কোম্পানি সিকদার ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮৮২তম সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়।
বিএসইসি সূত্র মতে, সিকদার ইন্স্যুরেন্স প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যে ১ কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে ১৬ কোটি উত্তোলন করবে। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল বিএসইসি কোম্পানিটির ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো বা সিআইবি প্রতিবেদন পরিচ্ছন্ন না পাওয়ায় আইপিওর আবেদন বাতিল করেছিল। এই সংক্রান্ত একটি চিঠি কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং সিইও বরাবর পাঠানো হয়।
পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের মাধ্যমে আইডিআরএ’র বিধান মোতাবেক বাধ্যতামূলকভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি ফিক্সড ডিপোজিট, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ, ফ্লোর ক্রয় এবং আইপিও ব্যয় নির্বাহ করবে।
সর্বশেষ প্রকাশিত ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ৭৩ পয়সা। আর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা।
আইপিওর ইস্যু ম্যানেজার ও অবলেখক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে সোনারবাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং নিরীক্ষক হিসেবে কাজ করছে জি.কিবরিয়া অ্যান্ড কোম্পানি, চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টস।
প্রসঙ্গত,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পূর্বে কোম্পানিটি কোন প্রকার ডিভিডেন্ড ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।
বিএসইসি চেয়ারম্যান স্যারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি আপনি আগে যে ট্রাস্ট ইসলামি লাইফ ইন্সুরেন্স আনুমোদন দিয়েছেন সেই শেয়ার বর্তমান অবস্থা কি রেট হয়েছে সেটা আপনারা নিজেরা যানেন ,দেখতেছেন বর্তমান মার্কেট বড় বড় বিনিয়োগকারীগন শেয়ারটিকে ৭৭ টাকা নিয়ে গেছিল বর্তমান ৫৩ টাকা করে লেনদেন হচ্ছে,তো আপনি বুঝতে পারছেন ,আমরা সাধারন নিঃস্ব হয়তেছি,বিবেগ আপনার।
বিএসইসি চেয়ারম্যান স্যারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি আপনি আগে যে ট্রাস্ট ইসলামি লাইফ ইন্সুরেন্স আনুমোদন দিয়েছেন সেই শেয়ার বর্তমান অবস্থা কি রেট হয়েছে সেটা আপনারা নিজেরা যানেন ,দেখতেছেন বর্তমান মার্কেট বড় বড় বিনিয়োগকারীগন শেয়ারটিকে ৭৭ টাকা নিয়ে গেছিল বর্তমান ৫৩ টাকা করে লেনদেন হচ্ছে,তো আপনি বুঝতে পারছেন ,আমরা সাধারন বিনিয়োগকারিগধ নিঃস্ব হয়তেছি,বিবেগ আপনার।
এধরণের রিপোর্ট প্রকাশের সাথে এই কোম্পানীর উদ্যোক্তা কারা সেটারও বিস্তারিত তথ্য দিবেন। কারণ এদের উপরই কোম্পানীর পারফরমেন্স নির্ভর করে। তাদের অন্যান্য ব্যবসার নামগুলোও দিবেন। পারলে সেগুলোর পারফরমেন্সসহ। তা’ না হলে পাবলিকের টাকার নয়-ছয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে যায়।
সিকসার ইন্সুইরেন্স কি ন্যাশনাল ব্যাংক লুটপাটকারী ঔ সেই দুই ভাই সহ অন্যান্যরা যারা দুর্নীতির অভিযোগে এয়ারপোর্ট থেকে বিমান ভড়া করে পালিয়ে গিয়েছিল? কিন্তু আমাদের স্মার্ট ও চৌকস আইন শৃঙ্খলা বাহিনী টেরই পায় নাই।
সবাই জেনে গেল আমাদের কি হবে?