পুঁজিবাজারের সুদিনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক :করোনার -ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ দুই বছর ধরে মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজারে সুদিন ফেরার সম্ভাবনার মধ্যেই শুরু হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা হরতাল অবোরধ। প্রভাব পড়তে শুরু করেছে দেশের পুঁজিবাজারে।এমকি বাজারের ওপর সরাসরি কোনো প্রভাব পড়ে না, এমন ইস্যুতেও পতন দেখা গেছে।
সামনে বাজার ভালো হবে এমন আশায় দিন গুনছে বিনিয়োগকারীরা। তবে বিনিয়োগকারীদের অপেক্ষার যেন শেষ নেই। বর্তমানে পুঁজিবাজারে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারগুলো ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে। বিপরীতে আর্থিকভাবে ভঙ্গুর, দুর্বল ও স্বল্প মূলধনি কোম্পানির শেয়ার রমরমা। এসব কোম্পানির শেয়ারে কারসাজি করে মুনাফা হাতিয়ে নিচ্ছেন এক শ্রেণির প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। বিপরীতে পুঁজি হারাচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর অবরোধ কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। টানা তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচির প্রথম দিন মঙ্গলবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ ডিএসইতে ৫২২ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৭৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে ৪৪৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৬২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৯২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে।
আজ ডিএসইতে ৩১৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৩টির, কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে।
সিএসইতে ১৩৯ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪০ টির দর বেড়েছে, কমেছে ৪৭ টির এবং ৫২ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৪ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
যে সমস্ত কোম্পানির মূলধন বাড়ায়নি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
যে সমস্ত কোম্পানির মূলধন বাড়াচ্ছে তাদেরকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত।
ফ্লর প্রাইসের শেয়ার গুলো ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করা গেল
শেয়ার বাজারকে জুয়াড়িদের থেকে মুক্ত রাখুন তাহলে দেশে বাজার সুন্দর গতিতে আগাবে
ফ্লোর prise উঠিয়ে দিলেই শেয়ার বাজার তার নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যাবে।
ফ্লোর প্রাইজের কারনে বাজার ঘুরে দারাতে পারছে না।
যে যাই বলুক নতুন সরকার না আসা পর্যন্ত পূঁজিবাজার এমনই করবে,,২ টাকা বাড়িয়ে ৩ টাকা কমাবে,,,এজন্যই এখন আর বিনিয়োগ করি না,, নতুন সরকার গঠন করলে তখন বিনিয়োগ করবো ইনশাআল্লাহ,,
Shibli shaper resign kora uchit
বিনিয়োগকারীদের ভালো মুনাফা (নগদ)দিতে পারলে বাজার ভাল হবে।।flor price তুলে দিলে বাজারকে মাটিতে ফেলে দিব কারসাজিকারীরা।
ফ্লোর প্রাইজের কারনে অনেক শেয়ার বিক্রি বন্ধ হয়ে আটকে আছে।।ফ্লোর প্রাইজ উঠিয়ে দিলে শেয়ারগুলো কম দামে হলেও অন্তত কেনাবেচা করা যাবে।।সাধারন বিনিয়োগকারীদের অল্প পুজিঁ যদি আটকে থাকে তাহলে তারা আবার কিভাবে বিনিয়োগ করবে।?আমার মতে,ফ্লোর প্রাইজ উঠিয়ে দিলেই ভালো হবে।