আজ: বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ইং, ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

৩১ অক্টোবর ২০২৩, মঙ্গলবার |

kidarkar

তিনটি শ্রেণিতে আইসিএবি জাতীয় পুরস্কার পেল বিএটি বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: সেরা বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২ উপস্থাপনের জন্য ২৩তম আইসিএবি জাতীয় পুরস্কারের তিনটি (তিনটি ভিন্ন বিভাগে) অর্জন করেছে বিএটি বাংলাদেশ। ২০১৬ সাল থেকে এ নিয়ে আটবারের মতো এ স্বীকৃতি পেল প্রতিষ্ঠানটি।

এ বছর বিএটি বাংলাদেশ তিনটি শ্রেণিতে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কার অর্জন করেছে; যথাক্রমে ম্যানুফ্যাকচারিং (প্রথম স্থান), করপোরেট গভর্নেন্স ডিসক্লোজার (তৃতীয় স্থান) এবং ইন্টিগ্রেটেড রিপোর্ট (সার্টিফিকেট অব মেরিট)। ‘কাউন্সিল আইসিএবি’র ‘পাবলিশড অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড রিপোর্টস’ (আরসিপিএআর) -এর পর্যালোচনা কমিটির স্বাধীন মূল্যায়ন এবং জুরি বোর্ডের যথাযথ সুপারিশের ভিত্তিতে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়।

এ পুরস্কার প্রদান উপলক্ষে সম্প্রতি রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও ঢাকায় এক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী টিপু মুনশি, এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। পাশাপাশি, অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন পর্যায়ের সম্মানিত অন্যান্য অতিথিবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

অনন্য এ অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে বিএটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব গোলাম মইন উদ্দীনের হাতে পুরস্কার হিসেবে ট্রফি ও মেরিট সার্টিফিকেট তুলে দেয়া হয়। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর প্রফেসর এম. হারুনুর রশিদ, পিএইচডি; হেড অব লিগ্যাল অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স সুদেশ পিটার এবং হেড অব পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কোম্পানি সেক্রেটারি মো. আজিজুর রহমান সহ বিএটি বাংলাদেশের লিডারশিপ টিমের অন্যান্য সদস্যরা।

বিএটি বাংলাদেশের হেড অব লিগ্যাল অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স সুদেশ পিটার বলেন, “সকল অংশীদারদের জন্য টেকসই ভবিষ্যতের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানে সর্বোত্তম সুশাসন নিশ্চিত করাকে আমরা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করি। আটবারের মতো আইসিএবি পুরস্কার অর্জন সুশাসনের প্রতি আমাদের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিকেই তুলে ধরে। দায়িত্বশীল ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশে ১১৩ বছর ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বিএটি বাংলাদেশ। সুশাসনের সর্বোচ্চ মানদণ্ড বজায় রাখা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিএটি বাংলাদেশ তাদের দৃষ্টান্তমূলক নীতি গ্রহণের জন্য সুপরিচিত। বিএটি বাংলাদেশ ব্যবসার প্রতিটি ধাপে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন, স্বচ্ছতা এবং স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ নিশ্চিত করে এ দেশে প্রচলিত আইন মেনে সুনামের সাথে গত ১১৩ বছর ধরে এ ভূখণ্ডে ব্যবসায় পরিচালনা করে আসছে।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.