শেয়ারবাজারে থামছে না দরপতন, হতাশা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের
নিজস্ব প্রতিবেদক: দিন যত যাচ্ছে তত খাদের মধ্যে পতিত হচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। ধারাবাহিক দরপতনে প্রতিনিয়ত বিনিয়োগ করা পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। অব্যাহত পতনের পাশাপাশি শেয়ারবাজারে লেনদেন খরাও দেখা দিয়েছে। ফলে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের হতাশা বেড়েই চলেছে।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসেছে। এর মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজারে সব থেকে কম লেনদেন হয়েছে। সেইসঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। ফলে কমেছে সবকটি মূল্যসূচক।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এতে কমেছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস শেয়ারবাজারে দরপতন হলো।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এর পর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর শেয়ারবাজারে উল্লম্ফন দেখা দিলেও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পতনের পাল্লা ভারি হয়েছে।
শেয়ারবাজারে দরপতন চললেও লেনদেনের গতি মোটামুটি ভালো ছিল। কিন্তু এখন সেই লেনদেনের গতিও কমে এসেছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৮৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এত কম লেনদেন শেয়ারবাজারে আর হয়নি।
লেনদেন তলানিতে নামার পাশাপাশি দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে ১০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২৪৪টি প্রতিষ্ঠানের। আর ৪৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
পতনের বাজারে লেনদেনে সব থেকে বেশি অবদান রেখেছে ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৩০ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা গ্রামীণফোনের ১৭ কোটি ৪৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৭ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইবনে সিনা।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সোনালী আঁশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, এপেক্স ফুটওয়্যার, এডিএন টেলিকম এবং ইউনিক হোটেল।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৪টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
বিনিয়োগকারীদের বাঁচান! বাঁচান! বাঁচান
অন্তর্বর্তী সরকারের বয়স প্রায় দুই মাস পার হয়ে গেছে কিন্তু শেয়ার বাজারের কোন উন্নতি তো হয়নি বরং বিনিয়োগ কারীদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বয়স প্রায় দুই মাস পার হয়ে গেছে কিন্তু শেয়ার বাজারের কোন উন্নতি তো হয়নি বরং বিনিয়োগ কারীদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়েছে।
ন্যাশনাল টি গত দেড় বছর বছর পর্যন্ত বসে আছে ন্যাশনাল টি শেয়ার দিনের করে, গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে শেয়ারের দাম ৫০০টাকা ক্রস করছে , ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কথায় দাম আবার পড়ে গেল, এখন আবার লজের খাতায়, অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কথা বলে পড়ে গেল এটার দায় কে নিবে।
বিনিয়োগকারীরাদের টাকার নিরাপত্তা দিতে না পারলে এই শেয়ার বাজার বন্ধ ঘোষণা করেন
এই সরকার শেয়ার বাজারকে বিনিয়োগ বান্ধব করে গড়ে তুলার যে স্বপ্ন দেখিয়েছে তা মিথ্যায় পরিনত হলো যখন বাংলাদেশে ৪ দিন কোনো সরকার ছিল না তখন ২০০০ কোটি টাকার ট্রেড হয়েছে R আজকে হলো মাত্র ৩০০ কোটি টাকার ট্রেড এই হলো সরকারের শেয়ার বাজারের ব্যবস্থাপনা
এখন বিনিয়োগ কারীরা পথে বসেছে সেই দিকে সরকারের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই
শেয়ার বাজার চলবে আপন গতিতে,,, পৃথিবীর কোন দেশে শেয়ার বাজারে এত ঘন ঘন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় না,,,অথচ বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে নতুন নতুন পন্ডিতেরা কমিশন খাওয়ার জন্য রোজই শেয়ার বাজারের জন্য নতুন নতুন সিদ্ধান্ত দিয়ে শেয়ার বাজার কে ধ্বংস করতেছে,,, শেয়ার বাজার দেখলে বুঝা যায় বাংলাদেশের অর্থনীতি কোন দিকে যাচ্ছে,,,
অন্তর্বর্তী সরকারের মায়েরে আমি চুদি ইউনুস সরকারের মায়েরে আমি চুদি এই মুহূর্তে দরকার শেখ হাসিনা সরকার
I am very very upset n hopeless . I lost 10 lakh out of 40 lakh. Pls take the positive n necessary action in the DSEC . Thanks
শেয়ার বাজার একেবারেই ধংস করে দেওয়া হউক। ।কেন এটা খুলে রাখা হয়েছে।