ঋণের টাকা ফেরত চেয়ে সাকিবকে ৩০ দিনের আল্টিমেটাম আইএফআইসি ব্যাংকের
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের মালিকানাধীন ‘সাকিব আল হাসান এগ্রো ফার্ম লিমিটেড’-এর কাছে ঋণের টাকা আদায় করতে পারছে না আইএফআইসি ব্যাংক। অবশেষে কোম্পানিটির কাছে আটকা টাকা ফেরত চেয়ে ৩০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) আইএফআইসি ব্যাংকের বনানি শাখা নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে এই লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, ব্যাংকটি পাওনা টাকা আদায়ে নানা চেষ্টা রে আসছিল। কিন্তু কোনবাবে টাকা ফেরতে দিচ্ছিল না কোম্পানিটি। বাধ্য হয়ে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে পাওনার ৪ দশমিক ১৪ কোটি টাকা শোধ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে পরিশোধ না হলে কোম্পানির বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
লিগ্যাল নোটিশে ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাকিব আল হাসান এগ্রো ফার্ম লিমিটেড’ এর চেয়ারম্যান হিসেবে সাকিব দায়িত্ব পালন করছেন। কোম্পানিটির কার্যক্রম চলমান রয়ছে সাতক্ষীরায় জেলায়। কোম্পানিটি ২০১৭ সালে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে এক কোটি এবং টার্ম লোন হিসেবে ১ দশমিক ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। পরবর্তীতে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে নেওয়া টাকা সময়মতো পরিশোধ না করায় ব্যাংকটি এই টাকা মেয়াদি লোনে স্থানান্তর করে। টাকা ফেরত চেয়ে কয়েক দফা নোটিশ দেওয়ার পর কোম্পানিটি ব্যাংককে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর দুটি চেক দেয়। তবে সংশ্লিষ্ট হিসাবে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেক বাউন্স করা হয়ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে ঋণ পরিশোধের জন্য এবার ৩০ দিনের সময়সীমা বেধে দেয় ব্যাংকটি।
উল্লেখ্য, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান বিগত ২০১৬ সালে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপকূলের দাতিনাখালি এলাকায় সড়কের ধারে গড়ে তোলেন একটি কাঁকড়া খামার। নাম দেন ‘সাকিব আল হাসান এগ্রো ফার্ম’। ২০২১ সাল থেকে কোম্পানিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখন সুদে-আসলে বর্তমানে সাকিবের কোম্পানির কাছে মোট পাওনা ৪ দশমিক ১৪ কোটি টাকা। মূলত পতিত সরকারের এমপি থাকাকালীন সময় ঋণ পরিশোধের মানসিকতা হারান সাকিব। তবে সরকার বদলের পর তিনি দেশে ফেরার ঘোষণা দিলেও আর আসেন নি।
শালারে কান ধরে উঠা বসা করতে হবে
লোবে পাপ, পাপে মৃত্যু। সাকিবকে নিয়ে অনেক কিছু আশা ছিল দেশবাসীর। এম পি হওয়ার লোবে এম পি হলো আর মান সম্মান সব হরালো। পাপে বাপকেও ছাড়ে না। দরবেশের ব্যাংক আই এফ আই সিও ছাড়বে না অবশ্যই। ।কি হয় দেখার অপেক্ষায় রহিলাম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দেশের বড় ব্যবসায়ী, লিমিটেড কোম্পানির মালিক, এমপি-মন্ত্রী, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং পেপস-আইপি হিসেবে যারা বিদ্যমান আছেন তাদের সকলের বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে ইমিগ্রেশনে সিআইবি চেক করে ডিফল্ডার কাউকে বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি না দিলে অর্থের সঠিক ব্যবহার শুরু হবে, ধন্যবাদ।
সুদের টাকা দেয়া উচিত না। মূল টাকা ফেরত দিয়ে উল্টো এই ধরনের ব্যাংক এর নামে মামলা করা উচিত। এক কোটি টাকা কে সুদ আসলে চার কোটি বানিয়ে ফেলছে। এদের জন্যই ছোট ব্যাবসয়ি গুলো ধংস হয়ে যায়।
এতো সুদ খাটায়,এরকম ব্যাংক বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ…!!
Omm..
Omm.. I’m. B I’m on .. Mmm . No. ..m and co on. Mm. Mm. Mm . I’m n… I’m m e. M. Ma. Mm. M. N. B. H
যা বুঝনা তা নিয়ে কথা বলো না। আড়াই কোটি টাকা 2017 সালে নিয়েছে এখন 20২4 সাল হিসাব ঠিক আছে।
If it’s a limited company then an individual cannot be served notice and secondly the must have collateral to cover the outstanding amount, else it’s the bank who has to suffer
সৎ ব্যবসায়ীরা লোন পাইকম অসদ ব্যবসায়ীরা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন নেয়। তা আবার পরিষদে আইনি পদক্ষেপ নিতে হয় ব্যাংক গুলো কে। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, ব্যাংক দশ লক্ষ টাকার লোন দিতে ভয় পায়, অথচ আমাদের ঋণ পরিশোধের জন্য ফোনও দিতে হয় না। সময়মতো আমরা ঋণ পরিশোধ করি।
বেক্সিমকো, এস,আলমের একটি স্থাপনা জরুরি ভিত্তিতে বিক্রি করে দেয়া হলে কমপক্ষে ৬ টা ব্যাঙ্কের চলতি মূলধনের সমস্যা র সমাধান করা যায়। কিন্তু গলা ফাটিয়ে লুটপাট এর গল্প শোনানো হচ্ছে। সমাধান এর দিকে যাচ্ছে না কেউ।
সাকিব একটা লোভি মানুষ, সার্থপর ও বেয়াদপ
সাকিব একটা লোভি মানুষ, সার্থপর ও বেয়াদপ
সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে ঋণের কিস্তি নেয়া
যে তার বাপের নাম নাম পরিবর্তন করতে পারে সে আর কত ভাল হবে! ঐ কাকড়া ঘেরে যাদের জমি লীজ নিয়েছিল তাদের টাকা দেয়নি বরং তাদের মধ্যে অনেকেই টাকার জন্য আত্মহত্যা করেছে,
এই খানকির পোলারে জনগনের হাতে তুলে দেওয়া উচিৎ
ঋনখেলাপিদের ব্যাপারে কোন আফোস না করে তাদের সমস্ত স্হাবর অস্হাবর সম্পত্তি আইনীভাবে বাজেয়াপ্ত করে পাওনা আদায় করুন এবং দেশকে বাচাঁন প্লিজ ।
সাকিবাল হাসান একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক, দেশের মানুষের জন্য কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করেছে।।ঋণ নিয়েছে, সেই শোধ দিবে।,আমাদের সমালোচনা করা বৃথা।।,যদি সে সমায় চায়,তাকে সমায় দেওয়ার দরকার আছে।। টাকা মাগনা নেয় নিয়ে সে,সুদের বিনিময়ে টাকা।
একটা মানসম্মত উন্নত ব্যাংক কিভাবে শাকিবের মত একজন খেলোয়ারকে এতগুলো টাকা ঋণ দিলেন?
টাকা লোন নিয়েছে মোট ২.৫ কোটি তা সুদ আসল নিয়ে হইছে ৪.১৪ কোটি ভালোই তো।
টাকা লোন নিয়েছে মোট ২.৫ কোটি তা সুদ আসল নিয়ে হইছে ৪.১৪ কোটি ভালোই তো।