টানা ৫ কার্যদিবস দরপতন
নুয়ে পড়েছে শেয়ারবাজার, বাড়ছে হতাশা

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। কমেছে মূল্যসূচকও। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসেই এবং চলতি বছরে লেনদেন হওয়া ১২ কার্যদিবসের মধ্যে ৯ কার্যদিবসেই মূল্যসূচক কমলো।
এমন টানা পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইর মতো বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমেছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। ফলে এ বাজারটিতেও মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
সপ্তাহের প্রথম চার কার্যদিবস দরপতনের পর বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ায় লেনদেনের ১৪ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
কিন্তু প্রথম আধাঘণ্টা লেনদেনের পরই বাজারের চিত্র দ্রুত বদলে যেতে থাকে। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমার প্রবণতা অব্যাহত থাকে। ফলে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের সঙ্গে মূল্যসূচক কমেই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৪১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৬টির এবং ৬২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে নেমে গেছে।
অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৬৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪০৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ৪৩ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এ লেনদেনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ার। টাকার অঙ্কে কোম্পানিটির ১৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের ১১ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১০ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ফাইন ফুডস, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, আফতাব অটোমোবাইল, মিডল্যান্ড ব্যাংক এবং জি কিউ বলপেন।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৬৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৫টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৬টির এবং ২৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
Jara SHAIR MARKET unnyon korte parsen na thara desh Unnyon korben ki vhabe. BSEC DSEC te vhalo dhokko chairman niyug dewa howk. Notuba Shair Market dhongso.pritibite Amader SHAIR MARKET E kharap obosta.
১১ লক্ষ টাকার শেয়ার ক্রয় করলাম বর্তমান মুল্য ০৭ লক্ষ টাকা। আমি প্রায় হতাশায় শেষ। আল্লাহর নিকট ভরসা।
১১ লক্ষ টাকার শেয়ার ক্রয় করলাম বর্তমান মুল্য ০৭ লক্ষ টাকা। আমার টাকা DSE এর অবহেলায় এই অবস্থা হয়েছে। আমি প্রায় হতাশায় শেষ। আল্লাহর নিকট ভরসা।
বিএসসি চেয়ারম্যান কে জরিমান করা হোক।
অতিলম্বে পদত্যাগ করার জন্য নির্দেশ দেয়া হোক।
নতুবা নির্বাচন দিন আপনাদের থাকা দরকার নেই
একটা বাজে সরকারের অধীনে দেশের শাসন চলছে।
need to change bsec, dse maximam staff for share market related staff.