আজ: মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ইং, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৩ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

২৬ ডিসেম্বর ২০১৭, মঙ্গলবার |

kidarkar

বিদায় নিচ্ছেন বিএসইসির চেয়ারম্যানসহ দুই কমিশনার

শেয়ারবাজার রিপোর্ট: বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনের নিয়োগের মেয়াদ আগামী ১৪ মে ২০১৮ তারিখে শেষ হচ্ছে। এছাড়া বিএসইসির কমিশনার মো: আমজাদ হোসেনের নিয়োগের মেয়াদ ৩০ এপ্রিল এবং প্রফেসর ড. হেলাল উদ্দিন নিজামীর নিয়োগের মেয়াদ ৩ মে ২০১৮ তারিখে শেষ হচ্ছে। এদিকে বিএসইসির আইন অনুযায়ী তাদের মেয়াদ একবারের বেশি বাড়ানোর সুযোগ নেই। যেহেতু তাদের নিয়োগের মেয়াদ ইতিমধ্যেই একবার রিনিউ করা হয়েছে এবং দ্বিতীয়বার রিনিউ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই বিএসইসির চেয়ারম্যানসহ উল্লেখিত দুই কমিশনারকে বিদায় নিতে হচ্ছে।

জানা যায়, ২০১১ সালের ২ মে বিএসইসি পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামীকে সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এরপর ঐ বছরের ১৫ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনকে বিএসইসির ১৩তম চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ নিয়োগ দেয়া হয়। পরবর্তী সময়ে আরিফ খান ও আবদুস সালাম শিকদারকে বিএসইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তাদের প্রত্যেককে তিন বছরের চুক্তিতে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু বিএসইসির আইন সংশোধন করায় কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের মেয়াদ চার বছর করা হয়। আর সদস্যদের কমিশনার পদমর্যাদা দেয়া হয়।

২০১৪ সালের মে মাসে বিএসইসির চেয়ারম্যান এবং উল্লেখিত দুই কমিশনারের মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনকে পুনরায় ১৫ মে ২০১৪ তারিখে নিয়োগ দেয়া হয়। এছাড়া একই মাসের ৪ তারিখে কমিশনার হেলাল উদ্দিন নিজামীকে এবং ২৯ মে মো: আমজাদ হোসেনকে পুনরায় নিয়োগ দেয়া হয়। ৪ বছর মেয়াদ কাল অনুযায়ী আর মাত্র ৫ মাস তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করতে পারবেন। যেহেতু নিয়োগের মেয়াদ দ্বিতীয়বার রি-নিউ হওয়ার সুযোগ নেই তাই তাদেরকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে বিদায় থেকে নিতে হচ্ছে।

 

শেয়ারবাজারনিউজ/ম.সা

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.