সূচকের পতন, বিশেষজ্ঞরা বলছেন স্বাভাবিক কারেকশন
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: টানা ৮ কার্যদিবস সূচকের উত্থানের পর রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। একই সাথে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনট দর কমেছে। টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে বেড়েছে। তবে হঠাৎ এই পতনের জন্য চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, এটা স্বাভাবিক কারেকশন।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, রোববার ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০২ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৩৮ পয়েন্টে।
বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান শেয়ারবাজারনিউজকে বলেন, এটা একেবারেই স্বাভাবিক কারেকশন। এটা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।
বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা দেখে, এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। এরমধ্যে মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৮৩টির, কমেছে ২৬১টির। আর দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির।
ডিএসইতে ২ হাজার ৭০৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১১ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৬৯৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকার।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৯৬২ পয়েন্টে। সিএসইতে ৩৩০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে।
এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৭টির দর বেড়েছে, কমেছে ২১৬টির আর ২৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১১৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
শেয়ার বাজার সোমবার মূল্য সংশোধন হয়েছে চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই।তবে বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার অতিরিক্ত মূললায়িত । এই খাতের শেয়ারের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।না বুঝে বিনিয়োগ করছে ।যে মন গোলবাল বীমা কোম্পানির অদ্য মূল্য ৬২ টাকা।কিভাবে ৬২টাকা ঐ কোম্পানি ৫% Bunas Dib.দিয়েচে।২০১৯সালে
Right.Bima companies Share price is too much high. Correction need every day here.
কোন কোন শিয়ার ক্রয় করলে উপকৃত হব