ডিভিডেন্ডের পর বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর হাল-চাল
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: দেশের শেয়ারবাজারে ১৩টি বহুজাতিক কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কোম্পানি আগের বছরের তুলনায় বেশি, তিন কোম্পানি আগের বছরের মতোই ডিভিডেন্ড এবং একটি কোম্পানির ডিভিডেন্ড কমে গেছে। আর এ ডিভিডেন্ড দেওয়ার পর থেকে কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের উপর অনেকটাই প্রভাব পড়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা্।
কোম্পানিগুলো হলো: লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, গ্রামীনফোন, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি), বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ, গ্ল্যাক্সো স্মিথক্লাইন, লিন্ডে বিডি, বাটা সু, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, সিঙ্গার বাংলাদেশ, মেরিকো বাংলাদেশ, রেকিট বেনকিজার, ফু-ওয়াং ফুড এবং ফু-ওয়াং সিরামিকস লিমিটেড। এগুলোর মধ্যে কিছু কোম্পানি তাদের সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের পাশাপাশি ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।
জানা যায়, ডিভিডেন্ড ঘোষণা করার পর লাফার্স সুরমা সিমেন্টের শেয়ার দর ১২.৫৬ শতাংশ কমেছে, বিএটিবিসির ২.৮৩ শতাংশ কমেছে, গ্ল্যাক্লোস্মিথক্লিনের ৩.১৬ শতাংশ কমেছে, লিনডে বিডির ৪.০৬ শতাংশ কমেছে, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ৩.৮৪ শতাংশ কমেছে, সিঙ্গার বিডির ৬.৫৩ শতাংশ কমেছে, রেকিট বেনকিজারের কমেছে ১.০৪ শতাংশ, বাটা সুর ১.২১ শতাংশ কমেছে, বার্জার পেইন্টের ৩.৭৪ শতাংশ কমেছে। আর দর বাড়ার মধ্যে গ্রামীণফোনের বেড়েছে ৭.৩৩ শতাংশ, ম্যারিকোর শেয়ার দর বেড়েছে ০.৫৪ শতাংশ।
নিম্নে কোম্পানিগুলোর হাল-চাল তুলে ধরা হলো-
লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট: সিমেন্ট খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে ৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩.২৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৯৭ টাকা এবং এনএভি ছিল ১২.৩৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস ও এনএভি আগের তুলনায় কমেছে। আর এর প্রভাব পড়েছে কোম্পানিটির শেয়ার দরেও। গত কয়েকদিন কার্যদিবস ধরে টানাই কমছে কোম্পানির শেয়ার দর।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ যেখানে কোম্পানির শেয়ার দর ৮২ টাকা ছিলো, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ৭১.৭০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ১০.৩০ টাকা বা ১২.৫৬ শতাংশ।
গ্রামীণফোন: টেলিযোগাযোগ খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ১৭৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ ক্যাশ ও ৮৫ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ১৪০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ ক্যাশ ও ৮০ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬.৬৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪.৮৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১৪.৫৯ টাকা এবং এনএভি ছিল ২২.৬৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস ও এনএভি আগের তুলনায় বাড়ছে। আর এর প্রভাব পড়েছে কোম্পানিটির শেয়ার দরেও। গত কয়েকদিন কার্যদিবস ধরে টানাই বাড়ছে কোম্পানির শেয়ার দর।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ৩০৯.৪০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩২.১০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২২.৭০ টাকা বা ৭.৩৩ শতাংশ।
বিএটিবিসি: খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ৬০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৫৫০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২৬.৩৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩১৪.৭১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৯৭.৪৩ টাকা এবং এনএভি ছিল ২৪৩.৪৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস ও এনএভি আগের তুলনায় বাড়ছে।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ২৪৯৯.৯০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ২৪২৯.৮০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৭০.১০ টাকা বা ২.৮০ শতাংশ।
গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন: ওষুধ ও রসায়ন খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ৫০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৫৫০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৩.৫১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২১৪.৬৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৬৮.৯৯ টাকা এবং এনএভি ছিল ২১৬.১৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস ও এনএভি আগের তুলনায় কমেছে। আর এর প্রভাব পড়েছে কোম্পানিটির শেয়ার দরেও। গত কয়েকদিন কার্যদিবস ধরে টানাই কমছে কোম্পানির শেয়ার দর।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ১৫৬৭.৯০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ১৫১৮.২০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৪৯.৭০ টাকা বা ৩.১৬ শতাংশ।
লিনডে বিডি: বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ৩১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১১০ শতাংশ ক্যাশ এবং ২০০ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষনা করেছে। কোম্পানিটি আগের বছরেও অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৩১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে ১১০ শতাংশ ক্যাশ এবং ২০০ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষনা করেছে।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৭.৯০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০৯.২৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৪২.৭৪ টাকা এবং এনএভি ছিল ১৮৩.০৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস ও এনএভি আগের তুলনায় বেড়েছে।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ১২৬৯.৩০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ১২১৭.৭০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৫১.৬০ টাকা বা ৪.০৬ শতাংশ।
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট: সিমেন্ট খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। যা আগামী বছরেও অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৩০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬.৬৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯৮.৯৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২৪.৮১ টাকা এবং এনএভি ছিল ১০২.২৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির এনএভি আগের তুলনায় কমেলেও ইপিএস বেড়েছে।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ৫৩৭.৮০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ৫১৭.১০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ২০.৭০ টাকা বা ৩.৮৪ শতাংশ।
সিঙ্গার বিডির: প্রকৌশল খাতের এ কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৭০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৬৫ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো।
২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭.১২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৪.৮১ টাকা এবং এনএভি ছিল ১৮.৪৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির এনএভি আগের তুলনায় কমলেও ইপিএস বেড়েছে।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ২০২.১০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ১৮৮.৯০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ১৩.২০ টাকা বা ৬.৫৩ শতাংশ।
রেকিট বেনকিজার: ওষুধ ও রসায়ন খাতের এ কোম্পানিটি দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪০০ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। যা আগামী বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ৬৫০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো।
কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৬৪.৮৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৩৯.৮১ টাকা এবং এনএভি ছিল ২৪.৫৬ টাকা।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ১৫২৬.৫০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ১৫১০.৫০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ১৬ টাকা বা ১.০৪ শতাংশ।
বাটা সু: চামড়া খাতের এ কোম্পানিটি জানুয়ারী-সেপ্টম্বর’২০১৬ পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ২২৫ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষনা করেছে। কোম্পানিটি আগের সমাপ্ত বছরে অর্থাৎ ২০১৫ সালে ৩২০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো। এর মধ্যে ১০৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ২১৫ শতাংশ অন্তবতীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষনা করেছে।
জানুয়ারী-সেপ্টম্বর’২০১৬ পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭.৮৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৫৪.১১ টাকা। যা ২০১৫ সমাপ্ত বছরে কোম্পানির ইপিএস হয়েছিল ৬০.৮০ টাকা এবং এনএভি ছিল ২১৬.৭৪ টাকা।
দেখা গেছে, গত ১ মার্চ কোম্পানির শেয়ার দর ছিলো ১১২৯.৩০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ১১১৫.৬০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ১৩.৭০ টাকা বা ১.২১ শতাংশ।
এছাড়া বার্জার পেইন্ট বাংলাদেশ ৩১ মার্চ ২০১৭ সাল পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৭৫ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। কোম্পানির শেয়ার দর গত ১ মার্চ ছিলো ২২২২.২০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) কমে দাঁড়িয়েছে ২১৩৯ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৮৩.২০ টাকা বা ৩.৭৪ শতাংশ।
আর ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড ৩১ মার্চ ২০১৭ সাল পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫০ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।কোম্পানির শেয়ার দর গত ১ মার্চ ছিলো ১০০০.৬০ টাকা, যা মাস শেষে (৩০ মার্চ ) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০৬.১০ টাকায়। সে হিসেবে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৫.৫০ টাকা বা ০.৫৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফু-ওয়াং ফুড এবং ফু-ওয়াং সিরামিকস লিমিটেডের হিসাব বছর জুন ক্লোজিং হয়ে আসছে। তাই এখনো কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি।
শেয়ারবাজারনিউজ/এম.আর