জানা যায়, বেশিরভাগ ব্যাংক ৬০ কোটি টাকা থেকে ৭০ কোটি টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। তবে এর মধ্যে ৫ ব্যাংক ৯২ কোটি টাকা থেকে ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। ব্যাংকগুলো হলো: সোনালী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক এবং রূপালী ব্যাংক লিমিটেড।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শেয়ারবাজারনিউজ ডটকমকে জানান, পুঁজিবাজারের জন্য গঠিত বিশেষ ফান্ডের আওতায় ব্যাংকগুলো প্রায় ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। ইতিমধ্যে কোন ব্যাংক কত টাকা বিনিয়োগ করেছে তার তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৯ মে পর্যন্ত ২৭ ব্যাংক ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে বলে তথ্য এসেছে। বাকি টাকাও পুঁজিবাজারে পর্যায়ক্রমে বিনিয়োগ করা হবে। তবে এগুলো নির্ভর করে প্রতিটি ব্যাংকের পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্টের ওপর। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোন চাপ দেওয়া যায় না বলে জানান তিনি।
“কোন ব্যাংক কত টাকা বিনিয়োগ করেছে তার তথ্য চাওয়া হয়েছে”।
তথ্য চাওয়া না-চাওয়ার উপর নির্ভরশীল থাকার কি কোন কারণ আছে এই ডিজিটাল যুগে? ক্রয়-বিক্রয়ের সাথে-সাথেই তো ইনফরমেসন চলে যাবার কথা। না করলে স্পষ্ট যে : “ডাল মে কুচ কালা হায়” যা আপডেট করে পরে পাঠানো হবে।