শেয়ারবাজারের অস্থিরতা নিরসনে ও গতিশীলতায় অর্থমন্ত্রণালয়ের ছয় নির্দেশনা

শেয়ারবাজার প্রতিবেদক: গত কয়েক সপ্তাহ ধরে অস্থিরতা চলছে দেশের শেয়ারবাজারে। সূচকের টানা পতন ও লেনদেন কমায় আস্থা সংকট দেখা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের মাঝে। মাঝে মধ্যে দু একদিন উত্থান হলেও বেশিরভাগ কার্যদিবসেই বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হচ্ছে। এমন অবস্থায় শেয়ারবাজারের অস্থিরতা নিরসনে ও বাজারকে গতিশীল করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) ছয়টি নির্দেশনা দিয়েছে অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
গত ১৩ ডিসেম্বর আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপ সচিব মো. গোলাম মোস্তফা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বিএসইসির চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠি নির্দেশনা ইতোমধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠাগুলোতে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিএসইসিকে দেয়া ছয়টি নির্দেশনা হলো- (ক) অবৈধ/নিয়মবহির্ভুতভাবে কোন কোম্পানি /স্টেকহোল্ডার /প্রতিষ্ঠান শেয়ারবাজারে প্রবেশ/বের হতে না পারে সে দিকে নজরদারি। (খ) যে সকল কোম্পানি/স্টেকহোল্ডার /প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে তাদের শেয়ারবাজারে শেয়ার লেন-দেনের উপর নজরদারী। (গ) সন্দেহজনক লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ বিশেষ বিশেষ নজরদারীর আওতায় আনা এবং প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। (ঘ) অসাধু কোন সিন্ডিকেট যাতে বাজারকে কারসাজিমূলকভাবে প্রভাবিত না করতে পারে সে দিকে বিশেষ নজর রাখা। (ঙ) শেয়ারবাজারের সাথে সম্পৃক্ত সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় জোরদার করা এবং (চ) সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শেয়ারবাজার সংক্রান্ত ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি কার্যক্রম আরও জোরদারকরণ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট শেয়ারবাজার সংক্রান্ত ধারণা তুলে ধরা।
এ বিষয়ে নাম না প্রকাশের শর্তে বিএসইসির এক কর্মকর্তা শেয়ারবাজার নিউজকে বলেন, শেয়ারবাজারের অস্থিরতা নিরসনে ও বাজারকে গতিশীল করতে একটি নির্দেশনা বিএসইসিতে পাঠিয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। ইতোমধ্যে ওই নির্দেশনা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠাগুলোতে পাঠানো হয়েছে।
অর্থমন্তনালয়ের কাহিনী হলো জলিল মান্নানের বৈঠকের মতো এই সমস্থ বাটপারি আমরা কম দেখিনি বিনিয়োগ কারিদের ডেকে এনে সব ধংশ করে দিয়ে লুটেরাদের রাজত্ব করিতেছে
চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী। নিয়ন্ত্রক সংস্থা, চোর কে বলে চুরি কর,গৃহস্থ কে বলে সজাগ থাকো।
অনেক নিয়মকানুন দেখলাম, তার পরও ভালো হচ্চে না।
শেয়ার বাজার কয়েকদিন যাবত যেটা হচ্ছে সেটা কি করে শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে অনেক ভালো করা লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেইটা নিয়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থার উচিত কারণ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকেরগভর্নর মহোদয় একজন বিখ্যাত ব্যাংকার দেশের সকল মানুষের জানা আছে তাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জানা আছে তিনি ইচ্ছা করলে অনেক ভালো করতে পারে।
প্রথমে ভূইফোর কোম্পানী সমূহের আইপিও বন্ধ করুন৷
প্রধানমন্ত্রী থেকেও কি? ক্ষমতা বেশি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সাহেবের। সুইস ব্যাংক থেকে বাংলাদেশের টাকা উধাও তার কোন হদিস নেই। বাংলাদেশে অনেক ব্যাংকে বিভিন্ন সময়ে জালিয়াতি হচ্ছে তার কোন দৃশমান বিচার হয়না। অথচ শেয়ার বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ ক্রয় মূল্য ধরে গননা করবে এতেই উনার আপওি। গভর্নর সাহেব আপনি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ধংস্ব করে দিচ্ছেন। লাখ লাখ মানুষের অভিশাপে আপনি ধংস্ব হবেন।
Bring DOBESH BABA TO OUR JUSTIC … everything will be fine.. he and some others make Tons of money without imprisonments…
Bangladesh Stock Market is a surprising market, it can easily controlled any time by some powerful organizations by implementing some powerful regulations and some time by the the Big Bosses whenever they want it . And we the small investors stay on their decisions , no matter how much down we can go !
শাহ আালম।আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে ঠিক করেন।কারন তাদের প্রধান কাজ হলো অবৌধ মুদ্রা পাচার রোধ করা। তারা তা না করে আছে শেয়ার বাজার ধংস করার কাজে।তারা মাএ ৪ টি রাস্টাত্ব ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকার কু- ঋন আদায় করতে পারেনা, পারে শুধু শেয়ার বাজার নিয়ে খবরদারী করতে!!”
২০১০ সালে একবার ধ্বংস হয়েছিলাম। ক্ষতিগ্রস্ত বিও একাউন্ট ও বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। হাজারো আশার আলো ঝলমলে হবে শেয়ার বাজার সেই আশায় বুক বেঁধে আবার তিনটি একাউন্ট খুলি।
ইচ্ছা ছিলো আইপিও মারবো শুধু। মারছি ও।
লাভ হয় তিন মাস দশ হাজার টাকা ৭ শত থেকে হাজার টাকা।
সেন্ডডারি করতে গিয়ে কপালে হাত।
বিড়ালের কাছে শুটকী বর্ঘা রাখারমতো কাহিনী যেমন মিউস্যূয়াল ফান্ডগুলো যাদের কাছে লীজ ও দেখা শুনার দায়িত্ব দেওয়া আছে তারাও আব্দুল হাই বাচ্ছু ও সাহিদ টাইপের লোকজন । কারণ ১২বছর আগের ফান্ডের মার্কেট ভেল্যূ ৬টাকার কাছাকাছি অথচ প্রতিটার ন্যাব ভেল্যু ১৩টাকার কাছাকাছি ঐসব বাটপারদের পক্ষে আমাদের ভূইপোড় সাংবাদিকেরা পয়সার বিনিময়ে বিক্রি হয়ে যায় ।তাদের কলমে আর তখন লেখা আসে না নিজকে বিলিয়ে দেওয়ার কারণে ।আমাদের শেয়ার মার্কেট ভালো আশা করা যায় না ।কারণ সব জায়গায় বাটপারেরা বসে আছে শুধু নিজের আখের গুছাইতে।
পুরনো কথা রিপিট করেছে। মূল্য নাই এসবের।
Army Mohammed Mohsin Mulla 2008 Chale share Bajar dut 20 Lakhota invest Kuri
Share Bajar shorgul Roman
২০১০সাল,চাইতে,বেশি,খতি,হয়াছে,তাহলে,কি,,২০২২,সালে,আরো,খতি, হবে
২০১০ সালে শেয়ার বাজারে লসে বিক্রয় করে চুপচাপ বসেছিলাম। জনাব শিবলী সাহেবের অাশারবাণী শুনে অাবার শেয়ার বাজারে এসে নৌকা ডুবি হলো, অার কাকে বিশ্বাস করবো বুঝতে পারছি না। বিগত কয়েক মাসে শেয়ার ভেদে ২৫% থেকে ৪০% মূলধন পোর্টফলিওতে নেই।
মোটামুটি যারা ট্রেড ফাইনেন্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেনেজমেন্টে নলেজ রাখেন আর কেপিটাল মার্কেট লিস্টেড সিকিইরিটিজ বা কম্পানীগুলুর দায়বদ্ধতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তারা ‘কম্পানী লিকুইডেসন” নামক ধারাটির কথা জানেন। যার প্রয়োগে অর্থ লগ্নীকারী ব্যাংক, আর্থিক প্রতিস্ঠান, ও বিশেস করে সাধারন বিনিয়োগকারীরা কিছুটা হলেও কম্পেনসেসন পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তার সাথে পরিচালনায় ব্যার্থ কোম্পানীকে সেল-আউট বাই বিডিং প্রভিসন ষন্তর্ভুক্ত।
আমাদের সইসি এ ব্যাপারে নীরব কেন তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না।
।।।।সইসি অথোরিটি দয়া করে ব্যক্তব্য দানে বাধিত করিবেন।
রোড-শো হিরোতো বলেছিলো বাজার অনেক দূর যাবে।
আর কতদূর নিবে উনি ?