প্রতি মাসে দিতে হবে প্রতিবেদন
লিজিং, ফাইন্যান্স ও বীমার শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ তথ্য চেয়ে চিঠি
আতাউর রহমান: তালিকাভুক্ত লিজিং, ফাইন্যান্স ও বীমার শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য জানতে চেয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে প্রতি মাসের শুরুতে সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি এ বিষয়ে জানতে চেয়ে তালিকাভুক্ত সকল লিজিং, ফাইন্যান্স ও ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি। সেই সাথে বাংলাদেশ ব্যাংক, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্যবস্থপনা পরিচালকেও অবহিত করা হয়েছে।
বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর ধারা ১১(২) এর অধীনে, দুটি এক্সচেঞ্জের যে কোনও একটিতে তালিকাভুক্ত সকল লিজিং, ফাইন্যান্স এবং বীমা কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সেই সাথে দুই এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও সিএসইকে এই চিঠি দেওয়ার পর প্রতি মাসের শুরুতে সাত কার্যদিবসের মধ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে কমিশনে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা (সিওও) এম. সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সকল লিজিং, ফাইন্যান্স ও ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কাছে তাদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য জানতে চেয়েছে কমিশন। এ বিষয়ে স্টক এক্সচেঞ্জকেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জ বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করবে।’
এদিকে সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম ফারুক বলেন, ‘বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করবে স্টক এক্সচেঞ্জ।’
তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফাইনান্স এবং লিজিং শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করলে বর্তমান শেয়ার বাজার অনেক উচ্চতায় যাবে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী আশা করছে বিএসইসি বর্তমান চেয়ারম্যান মহদোয় এর অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছে অতিতে অন্য কোন চেয়ারম্যান এধরনের কোন চেষ্টা করে ন না ই।
কোন লাভ হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর এবং এসইসির চেয়ারম্যান আন্তরিকভাবে বসতে না পারেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর নিজেকে কুতুব মনে করনে। আমলারা নিজদেরে প্রভু মনে করেন।
It’s a good decision. All concerns must follow it.
বাংলাদেশ ব্যাংক,
ষ্টক এক্চেন্জ, অর্থ মন্ত্রনালয় সবার কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ আমাদের প্রেসক্লাবে /রাস্তায় নামতে বাধ্য করবেন না। তাড়তাড়ী ঊত্তরা ফাইন্যান্সের লোপাটের সুরাহা দিন।। একটা জোচ্চোর নাকি 100 বছর ধরে অডিট করতাছে। ওদেরকে জেলে না ঢোকানো পর্যন্ত অডিট শেষ হবেনা। pls UFI এর সুনাম পুনরুদ্ধারে ব্যবস্থা নিন।