এক বছরে সর্বনিম্ন লেনদেন
শেয়ারবাজার ডেস্ক : মঙ্গলবার (০৫ এপ্রিল) পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সাথে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন এক বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম হয়েছে।
ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৭৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা ১১ মাস ২২ দিন বা ২৩৫ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে ২০২১ সালের ১৩ এপ্রিল আজকের চেয়ে কম অর্থাৎ ৫৫৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৪.৬১ পয়েন্ট বা ০.৩৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৯৪.৩০ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট বা ০.০৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.০৮ পয়েন্ট বা ০.১৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৬০.৭৭ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৬৪.৬২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ ৩৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫১টির বা ১৩.৩৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৮৬টির বা ৭৫.০৬ শতাংশের এবং ৪৪টি বা ১১.৫৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৫৪.২১ পয়েন্ট বা ০.২৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬৪৬.৩৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর। আজ সিএসইতে ১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
শেয়ার বাজার নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনোবল ভেঙে ফেলছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় তিনি উচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা না করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এতে সাধারণ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যারা ৭৮০০ সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকা অবস্থায় শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করছে তারা অনেক লোক সান দিয়েছে । এতে লাখ লাখ বেকার যুবক শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করছে এসবের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় কে দায়িত্ব বহন করতে হবে।যে খানে সরকারের নীতিতে শেয়ারবাজারে সব সময়ই নিতি সয়হাতা প্রদান করে আসছে ।
ফাজলামির একটা সীমা থাকে।
এরা সীমা অতিক্রম করছে…..
Policymakers cannot consider the benefits of general shareholders. Probably these are desk research to control general shareholders
বাজার খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। যারা শেয়ার বিক্রি করতেছে তারা উল্টাপাল্টা হয়ে যাবে। সম্প্রীতি বিএসইসির দেয়া নির্দেশনাগুলো আস্তে আস্তে কার্যকর হবে। একটু ধৈর্য্য ধরুন শেয়ার বাজার বিশ্বমানের হবে এবং বাজার এই জায়গাতে থাকবে না অনেকদুর এগুবে। নিজের শেয়ার নিজেকে শেভ করতে হবে। ফলাফল নিঃসন্দেহে লাভবান। বিএসইসির বক্তব্য ভুল হতে পারে না। বর্তমান বিএসইসির কমিশনকে আমরা অনেক বিশ্বাস করি এবং শ্রদ্ধা করি।
সরকাররের পক্ষ থেকে শিবলী স্যারদের এত চ্যানেল,এত সুবিধা দেওয়ার পরও বাজার সাত হাজার পয়েন্টের নিচে কেমন করে নামল। সেটা আমার বোধগম্য নয়। সাত হাজার পয়েন্ট বাংলাদেশ শেয়ার বাজারের জন্য স্বাভাবিক/সাধারণ একটা ব্যাপার। এটা অতিক্রম করতে এত ব্যাক পেতে হলে। তাহলে মনে করব শিবলী স্যারদের সপ্ন,সপ্নাই রয়ে যাবে।
৭৮০০ সূচক কখন উঠেছিল? সর্বোচ্চ সূচক কত হয়েছিল? যে কেউ জানাবেন।