বড় পতনে শেয়ারবাজার

শেয়ারবাজার ডেস্ক : মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর কমেছে।
আজ প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৪.৪৯ পয়েন্ট বা ০.৯৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৭৪.০৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১১.৮৭ পয়েন্ট বা ০.৮১ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২০.২৬ পয়েন্ট বা ০.৮২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৪২.৮৭ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৩১.৬৪ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা আগের দিন থেকে ২৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫৫৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকার।
ডিএসইতে আজ ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৮টির বা ৪.৭৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ৩৩৭টির বা ৮৯.১৫ শতাংশের এবং ২৩টি বা ৬.০৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৫৪.২৫ পয়েন্ট বা ০.৭৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩৪০.৮৫ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৩টির, কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির দর। আজ সিএসইতে ১৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বর্তমান বিএসইসির আমলে,এই পবিত্র রমজান মাসে,এরকম একটা কঠিন পরীক্ষায় পড়তে হবে সেটা কল্পনাও করিনি। শিবলী সাহেব সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন। তাদেরকে রক্ষা করুন। বাংলাদেশ ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সালাত সালাত।
শেয়ার বাজার সংশোধন হয়েছে বলা যাবেনা তাই শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে অনেক ভালো করতে হলে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সীমা ক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা ছাড়া কোন উপায় নাই। তবে বিএসইসি চেয়ারম্যান মহদোয় আপনার কে এখন থেকে শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় যদি বিবেচনায় না নিয়ে শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে ভালো হবে না। লাখ লাখ বিনিয়োগকারী লাখ লাখ বেকার যুবক শেয়ার বিনিয়োগ করে ছে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি নচেৎ লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত ।
।
Tik bolacen
I agree caption
এস,এম,ই মারকেট করে শেয়ার বাজার আলেদা না মুল শেয়ার মারকেট এনে করলে কিছুটা শুভফল আসতো। পুঁজিবাজারে সাধারন ব্যাবসাইরা অনেক পুজি হারিয়ে
অর্থের ঘাটতি একটা কারন হয়েছে। নতুন বিনিয়োগ কারি পুঁজিবাজারে এসে, যে বিনিয়োগ করবে তার ভরসাও এখন নাই কারন বর্তমান পুঁজিবাজারে সাধারন ব্যাবসাইদের লসের কারনে নতুন করে বিনিয়োগ আসবে
পুঁজিবাজারে তার ভরসা নাই বলে আগ্রহ নাই। তবুও আশার আলো নিয়ে নিয়ে বসে আছে পুজি বার দিকে তাকিয়ে। মহান আল্লাহ্ জেন পুজিবাজার কে রক্ষা করে সাধারন ব্যাবসাইদের অর্থ লছের হাত থেকে রক্ষা করুন।
পুজিবাজারে নাজুক একটা জায়গা। তাই যখন তখন একটা সিদ্বান্ত নিয়ে নতুন নতুন আইন ও বিভিন্ন পদক্ষেপ যাতে না নেয় তাহলে পুজিবাজার ধসের হাত থেকে বাঁচবে। পুজি বাজার পুজি বাজারের মতো চললে কখনই খারাপ হবে না। তাই আমার ক্ষুদ্র্র মতামত বহি প্রকাশ।
এই মুহূর্তে বাজার উখ্তানে না ফেরলে, এবারের ঈদে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বেশি কষ্ট পাবে। তাদের পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এই মুহূর্তে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাজারকে সাপোর্ট দিতে হবে। মিউচুয়াল ফান্ড গুলোকে বাজার সাপোর্ট দিতে হবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি ফোটানো একান্ত প্রয়োজন। তারা হাসলে শেয়ার বাজার হাসবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হাসবে।