সূচকের পতন, লেনদেন এক বছর আগের অবস্থানে
শেয়ারবাজার ডেস্ক : সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৭ এপ্রিল) পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সাথে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন কমে এক বছর আগের অবস্থানে নেমে গেছে।
ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা এক বছর ১২ দিন বা ২৪৯ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে ২০২১ সালের ৫ এপ্রিল আজকের চেয়ে কম অর্থাৎ ২৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০.১০ পয়েন্ট বা ০.৪৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৫৪.৮৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫.৫৬ পয়েন্ট বা ০.৩৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৪৪ পয়েন্ট বা ০.২২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৪২.২২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৩৫.০০ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৮টির বা ১৫.৩০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৮০টির বা ৭৩.৮৮ শতাংশের এবং ৪১টি বা ১০.৮২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬৪.৩৮ পয়েন্ট বা ০.৩৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩০২.৫২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৬২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির দর। আজ সিএসইতে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
Lutepute shob khaiche ar akhoon target ei market. Allah toder bichar korbe
SME market korsos main market at 12 bajaisos . Allah Todder bichar korbe.
বন্ড ছাড়ছেন,সুকুক ছাড়ছেন আসল শেয়ারের বারোটা বাজাইছেন। আর কি খাবি চোখ দুটো আছে এগুলো। খাঁ। ্
শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনোবল ভেঙে ফেলছে । এইটা কি হচ্ছে কারসাজির মাধ্যমে শেয়ার বাজার এই সমস্যা সমাধানের পথ বের করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনোবল চাঙ্গা করতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় কে বিবেচনায় নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি অন্যতম ভালো করতে পারে যেহেতু বাংলাদেশের বাংক এর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে শেয়ার বাজার তলানিতে ঠেকেছে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এখন এক মাএ ভরসা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপনি তো আমাদের আশা আলো লাখ লাখ বিনিয়োগকারী লাখ লাখ বেকার যুবক শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করছে তার সাথে আছে কোটি কোটি পরিবার
গভর্নর এর বহিষ্কার চাই।
মার্কেট ঠিক করতে না পারলে বহিষ্কার চাই চেয়ারম্যান এর।
মার্কেট ঠিক করতে না পারলে পদত্যাগ চাই অর্থ মন্ত্রীর।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন শেয়ার মার্কেট এর দিকে একটু নজর দিন।
আল্লাহর উপর ভরসা রাখলাম।
বাংলাদেশ ব্যাংক, মিউচুয়াল ফান্ড, প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা দয়া করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি ফোটাতে এগিয়ে আসুন। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
বাংলাদেশের শেয়ার বাজার এখন কত নাম্বার??
হঠাৎ একবার/দুইবার ১ম হওয়া বিষয় নয়।এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখাই হলো বিষয়।
সবদেশের শেয়ার বাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে আর আমাদের
কি অবস্থা?
শেয়ার এর রেটের আবার ফিক্সড রেট চাই।
যাতে এর নিচে আর দাম কমতে না পারে….
৩০০০ হাজার কোটি টাকা যেদিন লেনদেন হয়েছিল, সেইদিন বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী সাহেব ইশারা দিয়েছিল অথবা আশা করেছিল এই শেয়ার বাজারে ৫০০০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হবে। অথচ আজকে লেনদেন হয়েছে মাত্র ৪০০ কোটি টাকা। শিবলী সাহেবদের কথার সাথে,স্বপ্নের সাথে বাস্তব শেয়ার বাজারের কোন মিল নেই। ঈদের পরে বাজার অনেকদুর এগুবে সেটা আমরা বুঝি।। আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা রোজার ভিতর হাসতে চাই। ঈদের পরে পঁচা বাসি হাসার দরকার নাই। গ্রীষ্ম কালের ওয়াজ শীত কালে বলে লাভ নেই।
আবার যদি ফ্লুর প্রাইসের প্রশ্ন উঠে, তাহলে কি মনে করব বিএসইসি এই দুই বছরে যা দিয়েছে তারচেয়ে বেশি নিয়ে গেছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সবাই ঠকে গেলাম। সত্যিই সবাই ঠকে গেছি। ষ্ঠক দেখলে, পোর্টফোলিও দেখলে তা পরিষ্কার বুঝা যায়।
ভালো ডিভিডেন্ড দেওয়ার পরও ব্যাংকের শেয়ার যেহেতু উঠতেছেনা। সে হিসাবে নো ডিভিডেন্ড দিলে আরও ভালো হতো। ডিভিডেন্ড গুলোকে কেউ পাত্তাও দিচ্ছেনা। অলষর অলস সেরা হলস। শয়তানের লাঠি।
অর্থ মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা সাহেবরা কি রোযা নিয়ে
ব্যাস্ত?? সেটা ভালো কিন্তু জবাব দিতে হবে ইনশাআল্লাহ…..