মার্কেট মেকারের ভূমিকায় ফিরছেন বড় বিনিয়োগকারীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে চলমান সংকট থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় বিনিয়োগকারীদের তাগিদ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এতে সাড়া দিয়ে এখন থেকেই মার্কেট মেকারের ভূমিকা পালনের আশ্বাস দিয়েছেন তারা।
সোমবার (২৫ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে বড় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বিএসইসির বৈঠক হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
এ সময় বিএসইসির পক্ষে নির্বাহী পরিচালক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে ৩০ জন বড় বিনিয়োগকারী অংশ নেন।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, পুঁজিবাজারে চলমান সংকট নিয়ে বড় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আলোচনাকালে স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী করণীয় নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। তাদেরকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সক্ষমতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ইনডেক্স মুভার স্ক্রিপ্টে বিনিয়োগ বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়। বড় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে ফান্ডামেন্টাল স্ক্রিপ্ট অনেক বটম প্রাইসে আছে। এ পর্যায়ে তারা বিনিয়োগ করলে ভালো রিটার্ন পাওয়া যাবে, আমরা জানিয়েছি। বর্তমান বাজারে সাইকোলোজিক্যাল প্যানিক অনেক বেশি। বড় বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার সংকটে পড়েছেন। ফলে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে সেল প্রেসার বেড়েছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য হাই নেটওয়ার্ক ইনডিভিউজুয়ালদের বিনিয়োগ বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এতে আশা করা যায়, শিগগিরই বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
বিএসইসির মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের ইকোনোমি এখন অনেক শক্তিশালী। সরকার যেসব উদ্যোগ নিয়েছে, তাতে পুঁজিবাজার নিয়ে যেসব নেগেটিভ রিউমার আছে তা শিগগিরই কেটে যাবে। এ বিষয়ে বড় বিনিয়োগকারীরা একমত পোষণ করেছেন। বিএসইসি এ বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।
/এসএ
শেয়ার বাজার ভবিষ্যতে অনেক ভালো হবে বলে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করছি বর্তমান চেয়ারম্যান মহদোয় উন্নয়ন এর অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছে অতিতে অন্য কোন চেয়ারম্যান এধরনের কোন চেষ্টা করার কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন নাই। যাই হোক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় শেয়ার বাজার নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সীমা ক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হবে বলে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করছি শেয়ার বাজার লাখ লাখ বেকার যুবক শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করছে তার সাথে আছে কোটি কোটি পরিবার োোভবিষ্যতে আরো উচ্চতায় যাবে । সাধারণ বিনিয়োগকারী যদি ভালো মূল ভিত্তি শেয়ার বুঝে শুনে বিনিয়োগ করলে লোকসান গুনতে হবে না কারসাজির মাধ্যমে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার দর বাডিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতারনা করে কারসাজির মাধ্যমে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ন্ত্রণ সংস্থা নিবে বলে আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আশা করছি।
বড় বড় বিনিয়োগকারী না থেকে শুধুমাত্র সাধারণ বিনিয়োগকারী থাকলে মার্কেটে কখনো ধস নামবে না। কারণ বড় বড় বিনিয়োগকারী জানেন কখন কোন শেয়ারের দাম বাড়বে এবং কখন কোন শেয়ারের দাম কমবে। তারা কিভাবে জানেন ,এটি বলার নিশ্চয়ই প্রয়োজন নেই , মোটামুটি সবাই তা জানেন।
কয়েকদিন আগে রবির শেয়ার নিয়ে বড় বড় বিনিয়োগকারীরা কি খেলাই না দেখালেন ! এই বিক্রেতাশূন্য।! খেলাশেষে আবার ক্রেতাশূন্য! চমৎকার !চমৎকার! ফলাফল-সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মাথায় হাত!