নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্লুমবার্গএনইএফের সাম্প্রতিক এক পূর্বাভাসে বলা হয়, চলতি বছর থেকে ২০৪০ নাগাদ তামার চাহিদা ৫০ শতাংশেরও বেশি বাড়বে।
নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ, বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি ও অবকাঠামোর মতো জ্বালানি রূপান্তর খাতে তামা ২০৪০ নাগাদ তামার চাহিদা ৪ শতাংশ বাড়বে। নির্মাণ স্থাপনা, গরম ও শীতল করার যন্ত্রপাতির মতো তামার প্রতিষ্ঠিত খাতে তামার চাহিদা মাত্র ১.৫ শতাংশ বাড়বে।
নির্মাণ খাতকে হটিয়ে পরিবহন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা তামার চাহিদা বৃদ্ধিতে প্রধান প্রভাবকের ভূমিকা পালন করবে। এক দশক আগেও পরিবহন খাতে তামার চাহিদা নির্মাণ খাতের অর্ধেকেরও কম ছিল। ২০৪০ নাগাদ পরিবহন খাতে তামার চাহিদা নির্মাণ খাতের চেয়ে এক-তৃতীয়াংশ বাড়বে।
এ বিষয়ে ব্লুমবার্গএনইএফের পূর্বাভাস, ২০৪০ নাগাদ প্রাইমারি কপার উৎপাদন ১৬ শতাংশ বাড়বে। এ উৎপাদনও চাহিদার তুলনায় অনেক কম বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
২০৩০ সালে তামার জোগানের চেয়ে বার্ষিক চাহিদা ৬০ লাখ টনেরও বেশি থাকবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, পরবর্তী দুই দশকে উচ্চ চাহিদার কারণে তামার দাম ক্রমে বাড়বে। এতে চাহিদা কিছুটা প্রশমিত হবে এবং বাজারে স্থিতাবস্থা আসবে।