বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ হবে না : প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশে ইনশাআল্লাহ কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না। তার জন্য আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
যুবলীগের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনও যথেষ্ট শক্তিশালী। যারা বলেছিল বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে তাদের মুখে ছাই পড়েছে। সেটা হয়নি, ইনশাআল্লাহ হবেও না।’
কিন্তু আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করি। এই ১৪ বছরে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ, উন্নত বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশকে এখন আর আন্তর্জাতিকভাবেও কেউ অবহেলার চোখে দেখে না।’
‘আজকে রিজার্ভ নিয়ে কথা বলে, ৯৬ সালে আমি যখন ক্ষমতা গ্রহণ করলাম। ঠিক তার আগে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। রিজার্ভ ছিল ২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেখানে আমরা করোনাকালিন সময়ে ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত উঠিয়েছি। আজকে আমাদের কাজে লাগছে কারণ আমরা করোনার টিকা দিয়েছি।’
‘আমাদের বাইরে থেকে সমস্ত খাবার, তেল আনতে হচ্ছে। তার ওপর দুইটা বছর আমাদের কোনো ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসেনি। দুই বছর পর যখন সারা বিশ্ব উন্মুক্ত হয়েছে তখন ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসছে। আমাদের রিজার্ভতো ব্যবহার করতেই হবে। তার মধ্যে ৮ বিলিয়ন আমরা আলাদা ভাবে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করছি। কারণ, শুধু রিজার্ভ জমিয়ে রাখলেতো হবে না। সেটাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে,’- বলেন প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশে ইনশাআল্লাহ কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না। তার জন্য আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
যুবলীগের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনও যথেষ্ট শক্তিশালী। যারা বলেছিল বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে তাদের মুখে ছাই পড়েছে। সেটা হয়নি, ইনশাআল্লাহ হবেও না।’
কিন্তু আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করি। এই ১৪ বছরে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ, উন্নত বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশকে এখন আর আন্তর্জাতিকভাবেও কেউ অবহেলার চোখে দেখে না।’
‘আজকে রিজার্ভ নিয়ে কথা বলে, ৯৬ সালে আমি যখন ক্ষমতা গ্রহণ করলাম। ঠিক তার আগে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। রিজার্ভ ছিল ২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেখানে আমরা করোনাকালিন সময়ে ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত উঠিয়েছি। আজকে আমাদের কাজে লাগছে কারণ আমরা করোনার টিকা দিয়েছি।’
‘আমাদের বাইরে থেকে সমস্ত খাবার, তেল আনতে হচ্ছে। তার ওপর দুইটা বছর আমাদের কোনো ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসেনি। দুই বছর পর যখন সারা বিশ্ব উন্মুক্ত হয়েছে তখন ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসছে। আমাদের রিজার্ভতো ব্যবহার করতেই হবে। তার মধ্যে ৮ বিলিয়ন আমরা আলাদা ভাবে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করছি। কারণ, শুধু রিজার্ভ জমিয়ে রাখলেতো হবে না। সেটাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে,’- বলেন প্রধানমন্ত্রী