গৃহঋণ সুবিধা দিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে ডিবিএইচের সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর
![](https://www.sharebazarnews.com/wp-content/uploads/2023/01/DBH_PR_Image_Loan-for-Govt-Employee.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সর্ববৃহৎ হোম লোন প্রদানকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি (ডিবিএইচ) সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর করেছে, যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি কর্মচারীদের সরকারি গৃহঋণ স্কীমের আওতায় ঋণ সুবিধা প্রদান করবে।
এ চুক্তির আওতায় সরকারের সকল স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ডিবিএইচের মাধ্যমে এই বিশেষ স্কীমে গৃহঋণ নিতে পারবেন। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, এই ঋণের সর্বোচ্চ সীমা হল ৭৫ লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ মেয়াদ ২০ বছর। ঋণের সুদের হার ৯%, যার মধ্যে ৫% সরকার বহন করবে এবং অবশিষ্ট অংশ গ্রাহক বহন করবেন।
বাংলাদেশ সরকারের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য খোকন এনডিসি এবং ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব নাসিমুল বাতেন তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি (যা পূর্বে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন লিমিটেড নামে পরিচিত ছিল) দেশের একমাত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা পরপর ১৭ বছর ধরে সর্বোচ্চ ক্রেডিট রেটিং ‘ট্রিপল এ’ (AAA) অর্জন করেছে এবং গত ৪ বছর ধরে কর্পোরেট সুশাসনের জন্য আইসিএসবি থেকে ‘গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে। ডিবিএইচ ফ্ল্যাট ক্রয়, বাড়ি নির্মান,গ্রুপ কনস্ট্রাকশন, বাড়ি ক্রয় সহ সকল আবাসন সুবিধার জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। বর্তমানে ডিবিএইচের শাখা রয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, গাজীপুর, সাভারে এবং নিকট ভবিষ্যতে অন্যান্য বিভাগীয় ও জেলা শহরেও ডিবিএইচের অফিস খোলার পরিকল্পনা আছে।
সূদি সম্মানিত DBH এর পরিচালক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ আপনারা সকলে আমার সালাম গ্রহণ করিবেন, আমার নাম নন্দলাল রেশি, আমি বাংলাদেশ মিলিটারি সামনে একটি ছোটখাটো ব্যবসা করি, আমার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নবীনগর, আমি ছোটখাটো একটি বার্তা লিখতেছি সেটা দয়া করে একটু পরে দেখবেন, আমাদের বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ বিশেষ করে যারা গরিব ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, তারা আমাদের দেশের বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আছে, একজন লোক এক লক্ষ টাকা যদি এনজিও থেকে নেয় তাহলে তার প্রতি সপ্তাহিক কিস্তি আসে ২৫০০ টাকা অতএব মাসে তার কিস্তি ১০ হাজার টাকা , আবার কুন মাসে সারে বার হাজারো আসে, সুতরাং এই সাড়ে ১২ হাজার টাকা জোগাড় করতে গরিবের কতই না কষ্ট হয়,, এই সাড়ে ১২ হাজার টাকা ইনকাম করে যোগান দিতে না পারলে মানুষের কাছ থেকে প্রতি মাসে দাঁড় কর যা সুদী টাকা নেই,,আবার দেখা গেল যেই টাকা ঋণ দেওয়ার জন্য লোন নিয়েছে ঘুরে ফিরে আবার সেই ঋণগ্রস্ত হয়ে যায় ,সেজন্য আমাদের দেশের গরিব জনগোষ্ঠীরা ঋণ থেকে মুক্তি হতে পারছে না, তবে আমার খুদর গেয়ান বলে যদি আপনারা এবং আমাদের দেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে গরিবদের দীর্ঘমেয়াদি ও লং টাইম লোন দেওয়া যায় তাহলে আমাদের দেশের ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর ঋণগ্রস্ত থাকবে না, কারণ দীর্ঘমেয়াদি ঋণ হলে কিস্তির এমআওন কম হবে এবং চালাতে সুবিধা হবে কারো কাছ থেকে ধার করা লাগবে না,, দয়া করে আমার কথাগুলো একটু বুঝে নেবেন আমি চট্টগ্রামে একটি ভাড়া ঘরে থাকি আমার বাড়ি আছে ঘর নেই টাকা নেই কারনে আমি ঘর করতে পারছি না আর আমার চট্টগ্রাম ভাড়া করে থাকার ইচ্ছে নেই , যদি দয়া করে আপনারা লং টাইম ঋণ চালু করেন তাহলে আমি আপনাদের চির কৃতজ্ঞ থাকব, ধন্যবাদ আপনারা সকলে আমার সালাম নিবেন,