আজ: শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ইং, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

২৭ জানুয়ারী ২০২৩, শুক্রবার |

kidarkar

ফিউচার-রেডি কর্মশক্তি তৈরির লক্ষ্যে গ্রামীণফোনের আয়োজনে ‘জিপি রান ২০২৩’

নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্মীদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে আজ প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী ‘জিপি রান  ২০২৩’ শীর্ষক এক বিশেষ দৌড়ের আয়োজন করেছে গ্রামীণফোন।

 একসাথে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হওয়ার লক্ষ্যে হয়ে প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই দৌড়ে দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির সকল কর্মী এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন। কর্মীদের ডিজিটাল দক্ষতা বিকাশের পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় জোর দেয় গ্রামীণফোন। এ উদ্যোগে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোনের কর্মীরা এক অনন্য নজির স্থাপন করেন।

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান, প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন এবং চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন সহ গ্রামীণফোনের অসংখ্য কর্মী উৎসাহ ও উদ্দীপনার সাথে এই দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন।  ২৭ জানুয়ারি সকাল ৬টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে এই দৌড় শুরু হয়।

 ঢাকার বাইরের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গ্রামীণফোন কর্মীরা ‘স্ট্রাভা’ অ্যাপের মাধ্যমে এই আয়োজনে যুক্ত হন  তারা নিজ নিজ বিভাগ থেকে একই সময়ে ৫/১০ কি.মি. পথ দৌড়ে পাড়ি দেন। সুস্বাস্থ্য অর্জনে নিজেদের কঠোর পরিশ্রম এবং এই লক্ষ্যে আয়োজিত একটি সামগ্রিক প্রচেষ্টার একসাথে আনন্দ নিয়ে উদযাপনের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা এই আয়োজনকে সফল করে তোলেন।

“কর্মীদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা এবং তাদের জন্য উন্নত কাজের পরিবেশ নিশ্চিতে গুরুত্ব দেয় গ্রামীণফোন। আমাদের বিশ্বাস, ফিউচার-ফিট অর্থাৎ ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত কর্মী গড়ে তোলার জন্য পেশাদারি দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্যেও আমাদের সমান গুরুত্ব দিতে হবে,” বলেন গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন। তিনি আরও বলেন, “সঠিক দক্ষতা ও সুস্বাস্থ্য একজন আদর্শ কর্মীর মূল ভিত্তি হিসেব কাজ করে। জিপি রান আয়োজনের মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভিত্তি গড়ে তোলার পদক্ষেপ নিয়েছি। শেখা এবং বেড়ে ওঠার সংস্কৃতিকে গুরুত্বের সাথে ধারণ করে গ্রামীণফোন, আজকের আয়োজনের অংশগ্রহণকারীরা  উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা রইল।”

এই ধারাবাহিকতায়একটি ফিউচার ফিট গ্রামীণফোন গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে কর্মীদের মাঝে শারীরিক  মানসিক সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে কাজ করে যাবে গ্রামীণফোন।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.