আজ: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ইং, ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

২৭ মার্চ ২০২৩, সোমবার |

kidarkar

মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ঘরভর্তি পণ্য ফ্রি পেলেন চুয়াডাঙ্গার কৃষক ছানোয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক: সারা দেশে চলছে অন্যতম শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৭। ক্যাম্পেইনের আওতায় ‘গ্র্যান্ড হাউজফুল অফারে’ মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ঘরভর্তি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কৃষক ছানোয়ার হোসেন। একটি ফ্রিজ কিনে মার্সেলের ঘরভর্তি ইলেকট্রনিক্স পণ্য ফ্রি পেয়ে মহাখুশি ছানোয়ারের পরিবার।

উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রæত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করতে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে মার্সেল। ক্যাম্পেইনের প্রতি সিজনেই চমকপ্রদ সব সুবিধা দিয়ে ক্রেতাদের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠানটি বিপুল সাড়া পেয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সিজন-১৭ চালু করেছে মার্সেল। এর আওতায় মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, এসি এবং ওয়াশিং মেশিন কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলেই ক্রেতাদের জন্য রয়েছে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচারে ঘরভর্তি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পাওয়ার সুযোগ। আছে নিশ্চিত উপহার। এ সুবিধা থাকছে এপ্রিলের ৩০ তারিখ পর্যন্ত।

ম্প্রতি উপজেলার রেলব্রীজ রোডে মার্সেলের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘মামুন এন্টারপ্রাইজে’ আনুষ্ঠানিকভাবে সৌভাগ্যবান ক্রেতা ছানোয়ারের হাতে ১ লাখ ৫৯০ টাকার ঘরভর্তি ১৬ ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য তুলে দেন উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন, মার্সেলের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ুন কবীর ও ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

সে সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফুল আম্বিয়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমুন আহমেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজান নিতু, আলমডাঙ্গা থানার ওসি মো. সাইফুল ইসলাম, মার্সেলের অপারেটিভ ডিরেক্টর নুরুল ইসলাম রুবেল এবং শোরুমের স্বত্ত¡াধিকারী মো. ফারুক হোসেন।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের কুয়াতলা গ্রামের বাসিন্দা ছানোয়ার। ২ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৫ সদস্যের পরিবারের প্রধান তিনি। পেশায় কৃষক ছানোয়ার মার্চের ৭ তারিখে ২৪৪ লিটারের একটি মার্সেল ফ্রিজ কেনেন। তখন শোরুম থেকে পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এরপর কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ছানোয়ারের মোবাইলে ঘরভর্তি উপহার পাওয়ার মেসেজ যায়।

ছানোয়ার জানান, তিনি লেখাপড়া জানেন না। তাই মোবাইলে কি মেসেজ এসেছে বুঝতে না পেরে মেয়ে জামাইকে দেখান। মেসেজ দেখে তারা অবাক হয়ে যান। একটি ফ্রিজ কিনে এতোগুলো পণ্য পাওয়া যায় বিশ্বাসই হচ্ছিলো না তাদের। এরই মধ্যে শোরুম ম্যানেজার যোগাযোগ করেন তার সঙ্গে। ঘরভর্তি পণ্য পাওয়ার বিষয়টি তিনিও নিশ্চিত করেন। একটি ফ্রিজ কিনে এতগুলো পণ্য একসঙ্গে পাওয়ায় মার্সেলকে ধন্যবাদ জানান এই কৃষক। ঘরভর্তি ফ্রি যেসব পণ্য পেয়েছেন, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়াশিং মেশিন, ফ্রিজার, এলইডি স্মার্ট টিভি, গ্যাস স্টোভ ও ইলেকট্রিক ফ্যান ইত্যাদি। বাসার প্রয়োজনেই এসব পণ্য ব্যবহার করবেন বলে জানান ছানোয়ার হোসেন।

অনুষ্ঠানে আলমডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, মার্সেল দেশীয় প্রতিষ্ঠান হলেও আন্তর্জাতিকমানের পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। তিনি দেশীয় প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত পণ্য কিনতে সবার প্রতি আহŸান জানান। দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনলে দেশের টাকা দেশেই থাকে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, পণ্য কেনায় নিশ্চিত ক্যাশব্যাক ও ক্যাশভাউচারসহ নানা সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল। এর অর্থ হলো মার্সেল তার ব্যবসায়িক লভ্যাংশ ক্রেতার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চায়। মার্সেল ক্রেতাকে দেয়া কথা রাখে তার প্রমাণ আজকের অনুষ্ঠান। মার্সেল থেকে ফ্রি পাওয়া এতোগুলো পণ্য নিশ্চয়ই এই কৃষক পরিবারে অনেক বড় পরিবর্তন আনবে। তারা ইলেকট্রনিক্স পণ্যের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন। এভাবে মার্সেল সারা দেশে হাজারো মানুষের জীবন-জীবিকা ও ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে চলেছে।

ক্যাপশন: চুয়াডাঙ্গার কৃষক ছানোয়ার হোসেনের হাতে মার্সেল ফ্রিজ কিনে পাওয়া ঘরভর্তি ফ্রি ইলেকট্রনিক্স পণ্য তুলে দেয়া হচ্ছে।মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ঘরভর্তি পণ্য ফ্রি পেলেন চুয়াডাঙ্গার কৃষক ছানোয়ার

সারা দেশে চলছে অন্যতম শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৭। ক্যাম্পেইনের আওতায় ‘গ্র্যান্ড হাউজফুল অফারে’ মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ঘরভর্তি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কৃষক ছানোয়ার হোসেন। একটি ফ্রিজ কিনে মার্সেলের ঘরভর্তি ইলেকট্রনিক্স পণ্য ফ্রি পেয়ে মহাখুশি ছানোয়ারের পরিবার।

উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রæত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করতে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে মার্সেল। ক্যাম্পেইনের প্রতি সিজনেই চমকপ্রদ সব সুবিধা দিয়ে ক্রেতাদের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠানটি বিপুল সাড়া পেয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সিজন-১৭ চালু করেছে মার্সেল। এর আওতায় মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, এসি এবং ওয়াশিং মেশিন কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলেই ক্রেতাদের জন্য রয়েছে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচারে ঘরভর্তি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পাওয়ার সুযোগ। আছে নিশ্চিত উপহার। এ সুবিধা থাকছে এপ্রিলের ৩০ তারিখ পর্যন্ত।

সম্প্রতি উপজেলার রেলব্রীজ রোডে মার্সেলের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘মামুন এন্টারপ্রাইজে’ আনুষ্ঠানিকভাবে সৌভাগ্যবান ক্রেতা ছানোয়ারের হাতে ১ লাখ ৫৯০ টাকার ঘরভর্তি ১৬ ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য তুলে দেন উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন, মার্সেলের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ুন কবীর ও ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

সে সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফুল আম্বিয়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমুন আহমেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজান নিতু, আলমডাঙ্গা থানার ওসি মো. সাইফুল ইসলাম, মার্সেলের অপারেটিভ ডিরেক্টর নুরুল ইসলাম রুবেল এবং শোরুমের স্বত্ত¡াধিকারী মো. ফারুক হোসেন।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের কুয়াতলা গ্রামের বাসিন্দা ছানোয়ার। ২ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৫ সদস্যের পরিবারের প্রধান তিনি। পেশায় কৃষক ছানোয়ার মার্চের ৭ তারিখে ২৪৪ লিটারের একটি মার্সেল ফ্রিজ কেনেন। তখন শোরুম থেকে পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এরপর কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ছানোয়ারের মোবাইলে ঘরভর্তি উপহার পাওয়ার মেসেজ যায়।

ছানোয়ার জানান, তিনি লেখাপড়া জানেন না। তাই মোবাইলে কি মেসেজ এসেছে বুঝতে না পেরে মেয়ে জামাইকে দেখান। মেসেজ দেখে তারা অবাক হয়ে যান। একটি ফ্রিজ কিনে এতোগুলো পণ্য পাওয়া যায় বিশ্বাসই হচ্ছিলো না তাদের। এরই মধ্যে শোরুম ম্যানেজার যোগাযোগ করেন তার সঙ্গে। ঘরভর্তি পণ্য পাওয়ার বিষয়টি তিনিও নিশ্চিত করেন। একটি ফ্রিজ কিনে এতগুলো পণ্য একসঙ্গে পাওয়ায় মার্সেলকে ধন্যবাদ জানান এই কৃষক। ঘরভর্তি ফ্রি যেসব পণ্য পেয়েছেন, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়াশিং মেশিন, ফ্রিজার, এলইডি স্মার্ট টিভি, গ্যাস স্টোভ ও ইলেকট্রিক ফ্যান ইত্যাদি। বাসার প্রয়োজনেই এসব পণ্য ব্যবহার করবেন বলে জানান ছানোয়ার হোসেন।

অনুষ্ঠানে আলমডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, মার্সেল দেশীয় প্রতিষ্ঠান হলেও আন্তর্জাতিকমানের পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। তিনি দেশীয় প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত পণ্য কিনতে সবার প্রতি আহŸান জানান। দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনলে দেশের টাকা দেশেই থাকে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, পণ্য কেনায় নিশ্চিত ক্যাশব্যাক ও ক্যাশভাউচারসহ নানা সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল। এর অর্থ হলো মার্সেল তার ব্যবসায়িক লভ্যাংশ ক্রেতার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চায়। মার্সেল ক্রেতাকে দেয়া কথা রাখে তার প্রমাণ আজকের অনুষ্ঠান। মার্সেল থেকে ফ্রি পাওয়া এতোগুলো পণ্য নিশ্চয়ই এই কৃষক পরিবারে অনেক বড় পরিবর্তন আনবে। তারা ইলেকট্রনিক্স পণ্যের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন। এভাবে মার্সেল সারা দেশে হাজারো মানুষের জীবন-জীবিকা ও ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে চলেছে।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.