চুয়াডাঙ্গার সার্বিক উন্নয়নে এম এ রাজ্জাক খান জেলা প্রশাসকের কাজ করার অঙ্গীকার
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান, ব্যবসায়িক শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ টেলিভিশন ম্যানুফ্যাকচারার এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সম্মানিত সদস্য এম এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি চুয়াডাঙ্গায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসক ডক্টর কিসিঞ্জার চাকমার সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন। চুয়াডাঙ্গাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে সবসময় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ। করোনা মহামারির সময় থেকে তিনি বিনা মূল্যে ইউনিয়ন ভিত্তিক চিকিৎসা সেবা চালু করে ব্যাপক ভালোবাসা ও সমর্থন লাভ করছেন স্থানীয় জনগণদের থেকে। তারই ধারাবাহিকতায় এলাকার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নব নিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সকল উন্নয়ন মূলক কাজে রাজ্জাক খান সহায়তা করবেন বলে অঙ্গীকারবদ্ধ হোন।
সম্প্রতি চুয়াডাঙ্গায় নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ডক্টর কিসিঞ্জার চাকমা। তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে যেয়ে এম এ রাজ্জাক খান রাজ বিগত বছর গুলোতে কিভাবে তিনি চুয়াডাঙ্গার উন্নয়নে নিরলস কাজ করে গেছেন তা তুলে ধরেন এবং আগামীতেও এই উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যহত রাখতে নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের পাশে থেকে সার্বিক সহযোগিতা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময় এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, ‘আমি চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রতিটি মানুষের পাশে সব সময় ছিলাম আছি এবং আগামীতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ। আমি জেলার বিভিন্ন প্রতিবন্ধী, গরীব অসহায়, দিনমজুর মানুষের পাশে থেকে সব সময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। এছাড়া আমার চুয়াডাঙ্গার নিজস্ব বাড়ি পলাশ পাড়ার ”খান মহল” কে একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে পরিণত করেছি। জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা গরীব মা বোনেদের জন্যে নিজস্ব ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করে বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করে থাকি। আমি বাকি জীবনটুকু আমার প্রাণের এলাকাবাসীর আপদে-বিপদে পাশে থাকতে চাই’।
গত ২৪ শে জুলাই চুয়াডাঙ্গা জেলার ২৭ তম জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন ডক্টর কিসিঞ্জার চাকমা। ডক্টর কিসিঞ্জার চাকমাও চান চুয়াডাঙ্গাকে একটি আদর্শ জেলায় পরিণত করার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যেতে। খান সাহেবের শুভেচ্ছা গ্রহণ করে তার সাথে মিলে চুয়াডাঙ্গাবাসীকে সার্বিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে এই জেলাকে একটি উন্নত জেলায় পরিণত করে সারা দেশবাসীর সামনে রোল মডেল হিসেবে দাঁড় করানোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।