আজ: রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪ইং, ২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১লা রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার |

kidarkar

মিনিস্টার চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খানের দেশের প্রথম কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামে অংশগ্রহণ

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম-২০২৩। বুধবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন। মূলত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা),পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জেডআই উন্ডেশনের অংশীদারিত্বে কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের (সিডব্লিউইআইসি) উদ্যোগে কমনওয়েলথভুক্ত অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিরলক্ষ্যে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানটিতে অন্যান্য অতিথিদের সাথে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান, ব্যবসায়িক শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট (২০২১-২০২৩) ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও
পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সম্মানিত সদস্য এম এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি।

উক্ত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে এম এ রাজ্জাক খান বলেন, “দেশীয় ব্যবসা প্রসারে ব্যবসায়ীদের জন্য এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্মে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি গর্বিত।”

দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে আরও উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিল এর সম্মানিত চেয়ারম্যান লর্ড মারলেন্ড, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব ডঃ এ কে আব্দুল মোমেন এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব সালমান এফ রহমান এমপি সহ কমেনওয়েলথ অর্ন্তভুক্ত বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী এবং ব্যবসায়ী সংগঠনের শীর্ষনেতৃবৃন্দ।

শুরুতেই বাংলাদেশে কমনওয়েলথ ব্যবসা ও সুযোগের ওপর একটি অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। এরপর টেকসই ও পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ প্রসারের লক্ষ্যে ২০২২ সালে প্রবর্তিত দ্বিতীয় ‘কমনওয়েলথ-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু গ্রিন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করা হয়।

ফোরামে দুই দিনে মোট ১২টি কর্মঅধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। বিদেশি অতিথি ও দেশের বিশেষজ্ঞরা এসব অধিবেশনে অংশ নিচ্ছেন।

উল্লেখ্য, কমনওয়েলথ হলো ৫৬টি দেশের সমন্বয়ে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, যা একটি সাধারণ মূল্যবোধের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ এবং এ দেশগুলোতে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ লোক বসবাস করে। বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে কমনওয়েলথের ৩৪তম সদস্য হিসেবে যোগদান করে।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.