আজ: শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ইং, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

১২ নভেম্বর ২০২৩, রবিবার |

kidarkar

তিন মাসে বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ১৯ হাজারের বেশি

পুঁজিবাজারে নতুন বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের টানাপোড়েন অর্থনীতির মাঝে পুঁজিবাজাররে খুব একটা স্থিতিশীল পরিবেশ নেই। গত সপ্তাহেও বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমেছে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি দেশজুড়ে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা বাজার পরিস্থিতি আরও নাজুক করে তুলছে। কিন্তু এর মাঝেও পুঁজিবাজারে বাড়ছে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়ে চলেছে।

গত তিন মাসে বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ১৯ হাজারের বেশি। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের হালনাগাদ তথ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলার এমন চিত্র মিলেছে।

সিডিবিএল সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১ আগস্ট থেকে গড়ে প্রতিদিন বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ২৮৫টি। শুধু গত ২২ আগস্ট এক দিনে ৩৯২টি বিও অ্যাকাউন্ট কমে। ওই কমা বিবেচনায় নিয়েও গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৬৮ কার্যদিবসে মোট ১৯ হাজার ৩৬৯টি বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে। গত ২৮ অক্টোবরের পর ১০ কার্যদিবসে দুই হাজার অ্যাকাউন্ট বেড়েছে।

এর আগে নতুন করে নবায়ন না করায় গত জুন ও জুলাই মাস মিলে ১ লাখ ২৯ হাজার ৬৬২টি বিও অ্যাকাউন্ট কমে। এতে গত ৩১ জুলাই শেষে বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ২৫টিতে নামে। গত বৃহস্পতিবার শেষে এ সংখ্যা ফের বেড়ে ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৩৯৪-এ উন্নীত হয়েছে।

জুন-জুলাই মাসে নবায়ন না করার কারণে বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়া এবং আগস্ট থেকে নতুন করে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার প্রবণতা নতুন কিছু নয়। প্রায় প্রতি বছর এমন দেখা যায়। গত বছরের আগস্ট থেকে অক্টোবর সময়কালে ১৯ হাজার ৪৭৫টি বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছিল।

সিডিবিএল সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার শেষে সক্রিয় ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৩৯৪ বিও অ্যাকাউন্টের মধ্যে ১৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪টিতে শেয়ার ছিল। ২ লাখ ৯৯ হাজার ৭৩১টিতে কোনো শেয়ার ছিল না। ৬৭ হাজার ৩১৯টি অ্যাকাউন্টে কোনো শেয়ার কেনাবেচা হয়নি

১ টি মতামত “পুঁজিবাজারে নতুন বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে”

  • Md DELOWER Hossain says:

    লিবরা ইনফিউশন এর ৫০% স্টক ডিভিডেন্ট এর অনুমোদন দেয়নি বিএসসি । ভালো কথা বা এটা তাদের আইন কিন্তু আমার প্রশ্ন হল লিব্রা ইনফিউশন গত ২২/১০/২৩ তারিখে ডিভিডেন্ট ঘোষণা করে তাহলে তাদের অনুমোদন দিতে বা না দিতে ১২/১১/২৩ তারিখ পর্যন্ত আসতে কেন হলো অর্থাৎ বিশ দিনেও তারা অনুমোদন দিতে পারেনি।
    ১২/১১/২৩ এর নিউজে যদি
    এই কোম্পানির দাম কমে তাহলে এর দায়-দায়িত্ব কে নিবে বিএসসির চেয়ারম্যান সাহেবকে প্রশ্ন থাকলো?????

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.