পুঁজিবাজারে ইতিবাচক হলেও পেছনে হাঁটা কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক: টানা তিন কর্মদিবস পতনের পর বুধবার উত্থানে ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজারে । তারই ধারাবাহিকতায় আজ সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) উভয় বাজারে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে।
তবে বাজার ইতিবাচক হলেও প্রধান পুঁজিবাজারের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭০টির এবং কমেছে ৬৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭০টি কোম্পানির।
আগের দিন বুধবার ডিএসইতে দর বেড়েছিল ১২৩টির, দর কমেছিল ১৯টির এবং দর অপরিবর্তিত ছিল ১৫৩টি কোম্পানির। অর্থাৎ এক দিনের ব্যবধানে বাজারে পেছনে হাঁটা কোম্পানির সংখ্যা এবং অপরিবর্তিত কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে।
আজ পুঁজিবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কিছুটা বেড়েছে। আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২৩.০২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.৯১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.৯৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৫৩.২০ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১০৮.৩২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৩০৯টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৯টির বা ২২.৩৩ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৭০টির বা ২২.৬৫ শতাংশের এবং ১৭০টির বা ৫৫.০২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইতে আজ ৩৮৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৮৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৩০২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
অপর পুঁজিবাজারের চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আজ ৫৫.৪০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৭৯.৫১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩৪.১৯ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৭৪.৩১ পয়েন্ট,সিএসই-৫০ সূচক ৩.৮৬ পয়েন্ট বং সিএসআই ৪.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ০৫১.১৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৩৯.১০ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০৫.৩৬ পয়েন্টে এবং একহাজার ১৭১.০১ পয়েন্টে।
আজ সিএসইতে ১৮৩টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫১টির, কমেছে ২৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৩টি প্রতিষ্ঠানের। আজ সিএসইতে ৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
বিএসসি চেয়ারম্যান সাহেব মুন্ন এজিএল,কোহিনূর , সমরিতা,Gpispat,এর স্টক ডিভিডেন্ড এর অনুমতি দিল ।
কিন্তু বেশ কিছু কোম্পানির স্টক ডিভিডেন্ড এর অনুমতি দেয়নি এখনো কিন্তু কেন ?
বিষয়টা চিন্তার বিষয় !
এক এক কোম্পানি জন্য এক এক রকম নিয়ম কেন ??
এর কারণে ওই সমস্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম যে কমে গেল এর দায়িত্ব কে নিবে। ??
নীতির দুই রকমের জন্য হয়তো মার্কেট ভালো হয় না।
এগুলো পরিবর্তন করা উচিত মহোদয় সাহেব ।
অতি সত্ত্বর স্টক ডিভিডেন্ড এর জন্য নতুন করে রেকর্ড ডেটের অনুমতি প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
বিএসসি চেয়ারম্যান স্যারকে অনুরোধ করছি মার্কেটকে ভালো করার চেষ্টা করুন, নাহলে পদত্যাগ করুন ।
কারণ আওয়ামী লীগ সরকার সবকিছুতেই উন্নতি করেছে শুধু শেয়ার বাজার ছাড়া।
তাই মার্কেটকে হয় ভালো করার চেষ্টা করুন অথবা নিজে পদত্যাগ করে অন্যকে দায়িত্ব দিন।
কোন কোম্পানির বোনাস ঘোষণা করার ২০/২২ দিন পরে ঐ কোম্পানির রেকর্ড ডেট এর দিন কেন অনুমোদন দেয়া হয় না ।
সেটা কেন রেকর্ডডেটেড দিনে ঘোষণা আসে বিএসসি থেকে????
রেকর্ড ডেটের দিনে কেমন করে বলে স্টক ডিভিডেন্ড অনুমোদন দেয়া হয়নি ।
এটা ২০/২২ দিন লাগলো কেন দু চার পাঁচ দিনের মধ্যে কি দেয়া যায় না অনুমোদন????
কোন কোম্পানির বোনাস ঘোষণার কয়দিন পরে অনুমোদন দেয়া হবে, কি হবে না, তার একটা নির্দিষ্ট সময় অতি সত্বর ঘোষণা করার জন্য বিএসসি চেয়ারম্যান কে অনুরোধ করা হলো।