ব্যাপক ধস পেঁয়াজের বাজারে
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর পেঁয়াজের বাজারে ব্যাপক ধস নেমেছে। একদিনে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত। তারপরও ক্রেতা মিলছে না বলে জানাচ্ছেন বিক্রেতারা।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে তেমন একটা কেনাবেচা হচ্ছে না। পেঁয়াজের দাম যে হারে বেড়েছে, বাজারে দাম সেই হারে হুহু করে পড়েও যাচ্ছে। ফলে যারা বেশি দামে কিনে ফেলেছেন, তারা এখন আর বেশি দামে বিক্রি করতে পারছেন না। তাই ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে। ক্রেতাশূন্য বাজারে লোকসানের হিসাব মেলাতে ব্যস্ত ব্যবসায়ীরা।
এক পাইকারি বিক্রেতা বলেন, গতকাল (১১ ডিসেম্বর) যে মানের দেশি পেঁয়াজের প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকা থেকে ১৫০ টাকায়, সেই পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় নামার পরও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।
আবহাওয়া ঠিক থাকলে আগামীকাল বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে পেঁয়াজের কেজি ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকায় নামবে বলে পূর্বাভাস দিচ্ছেন পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা। কারণ সোমবার যে মানের এক মণ পেঁয়াজ মোকামে বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ৭০০ টাকায়, আজ তা হচ্ছে ২ হাজার ৮০০ টাকায়।
এক বিক্রেতা বলেন, বাজারে কেনাবেচা নেই। ক্রেতাশূন্য বাজার। ফলে দাম ব্যাপকভাবে পড়ে যাচ্ছে। এতে লোকসান পোহাতে হচ্ছে। গতকল যেমনটা বিক্রি হয়েছে। আজ তেমন একটা বিক্রি হয়নি। আজ প্রতি কেজি ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি করছি।
আরেক বিক্রেতা বলেন, আগামীকাল দাম আরও পড়ে যাবে। দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকায় নামবে। কারণ আজ মোকামে যে পেঁয়াজ কেনা হচ্ছে, তা কাল বাজারে চলে আসবে। পেঁয়াজ আজ মোকামে ২ হাজার ৮০০ টাকা মণ দরে কেনা হচ্ছে। একই মানের পেঁয়াজ গতকাল কেনা হয়েছে ৩ হাজার ৭০০ টাকা মণ হিসেবে।
এদিকে বাজারে বাড়ছে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ। এ বিষয়ে পেঁয়াজ বিক্রেতারা জানান, আবহাওয়া ও পরিবহন স্বাভাবিক থাকলে বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ আরও বাড়বে। এতে পেঁয়াজের দাম আরও কমবে। বাড়ার কোনো সুযোগ নেই। এখন আমদানি না থাকলেও কোনো সমস্যা নেই কারণ দেশি পেঁয়াজের মৌসুম। ফলে দাম কমবেই।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, গত দুই অর্থবছরের পুরো ১২ মাস ধরে যে পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে, এবার গত সাড়ে ৫ মাসেই আমদানি হয়েছে প্রায় সেই পরিমাণ। এ অবস্থায় আমদানি বন্ধ করলেও দেশের বাজারে কোনো সমস্যা হবে না বলে জানাচ্ছেন আমদানিকারকরা।
এর আগে ৭ ডিসেম্বর অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিত্যপণ্যটির রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত। এই নির্দেশনা ৮ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে। যা কার্যকর থাকবে আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এর পরেই রাতারাতি লাফিয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকার ওপরে উঠে যায় পেঁয়াজের দাম।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ১০ ডিসেম্বরের হালনাগাদ তথ্য বলছে, বাজারে এখন দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১২০ থেকে ১৮০ টাকা দরে। আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়।
বাঙ্গালি অতিথি আপ্যান পিড়িত লোক তাই নির্বাচনে পেঁয়াজ খরচা হয় বেশি পরে এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।
প্রতিবার কিছু টাকা খুইয়ে পরে বাঙালির আক্কেল হয়।দান্ধাবাজরা কিছু একটা রটিয়ে দিলেই হলো,আর যায় কি, সবাই টাকা নিয়ে একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে!ধৈর্য আর সবুর বলতে কিছুই নাই।
আমরা তো হুজুগে বাঙ্গালী। কিছু একটা হলে লাফিয়ে উঠি।
Osadu bebsaeder poton hok
Thanks
আট তারিখ থেকে পেঁয়াজ কেনা বন্ধ,চলছে রান্না,তরকারি রান্না তো আগের মতোই লাগে
ভোক্তারা এক হলে তা হয়
তিন দিন পেঁয়াজ না কিনলে এমন কি সমস্যা? কিন্তু আমরা হুজুগে বাঙ্গালী এটাই আমাদের বড় দুর্বলতা!!
যে কোনো তরকারি তে একটি মাত্র পেঁয়াজ দিলেই যথেষ্ট। আমরা তাই একটি পেঁয়াজই দিই। তাতে রান্না খারাপ হয়না। শুধুমাত্র মাংস তে একটু বেশি লাগে তবে আগের মতো নয়।আসুন সবাই একসাথে এই অভ্যাস করি। তাতে দেশের জন্য, এবং সবার জন্যই উপকার হবে।
১০০/-টাকার পর আর কিনিনি। পেঁয়াজ ছাড়াই খাবো।বাঙালি কিছু একটা হলেই হুলস্তুল ফেলে দেয়, আর সে ফায়দা টা ব্যবসায়িরা লুফে নেয়।😪 যতসব!!
আমার ভালো লাগতেছে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী রা খতিগ্রস্ত হচ্ছেন
২০ দিন পিয়াজ ক্রয় করবে না সাধারন মানুষ
৩০ টাকায় পিয়াজ ক্রয় করতে পারলে সাধারন মানুষ তখন ক্রয় করবে।।।
খ
আরো ধসে পড়ুক! সুযোগ সন্ধানী ব্যাবসায়ীদের হাতে হারিকেন ধরিয়ে দেওয়া হউক
দেশের মানুষ গুলোর প্রতি অনেক অন্যায় করা হচ্ছে।
অন্যায় কারিদের প্রতি ঘ্রিনা পোষণ করছি আমি।
যেখানে আমি খাওয়ার জন্য 1 মন করে পিয়াজ কিনতাম এখন 220 টাকা কেজি না কিনে পিয়াজ ছাড়া বর্তা খায় আমাদের এখানে সপ্তাহ 5 মন করে বিক্রি হতো দাম বাড়ার কারণে 5 কেজিও বিক্রি হয়নি এভাবে থাকলে আমদানিরা জাত হতে সময় লাগবে না
সবাই এক সপ্তাহ পিয়াজ কেনা বন্ধ করলে পেজের দাম এমনি ৫০ টাকায় আসবে ইনশাআল্লাহ
পেজের দাম যতই বাড় আমরা যদি না কিনি ব্যবসায়ীরা এভাবেই কমিয়ে দিবে
যে কোন কিছুর দাম বাড়লে ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন। অতি প্রয়োজন হলে কম করে কিনুন।
আমি নিজেই একজন পিয়াজ ব্যবসায়ী জে হারে রাজ স্থিতিশীল থাকবে না সিন্ডিকেট হয় এভাবে যদি সিন্ডিকেট বাংলাদেশের থাকে তাহলে কোন সময় কোন বাজার
Keo peajj abong alo khaben na.
One month.
জনগণই পারবে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট এর বাধ ভেঙে দিতে। আগামী 20 ডিসেম্বর পর্যন্ত জনগণকে সচেতন হওয়া চাই।
জনগণই পারবে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট এর বাধ ভেঙে দিতে। আগামী 20 ডিসেম্বর পর্যন্ত জনগণকে সচেতন হওয়া চাই।
ব্যবসায়ীরা কাচা বাজারকে ও শেয়ার মার্কেট বানিয়েছে। ।পেয়াজ পাতা দিয়ে চালাচ্ছি তবু বেশি দামে কিনবো না।
আমি লাস্ট অক্টোবর মাসে ২৬ তারিখে পেয়াজ কিনেছিলাম নরমাল টা ৭০ টাকা দিয়ে। এখন পর্যন্ত পেয়াজ কিনিনাই। পেয়াজ ছাড়াই চলা যায়।
দেখবেন এমনি দাম কমবে এক সপ্তাহ পেঁয়াজ কেনা বন্ধ করে দেন
এক সাপ্তাহ পিয়াজ না খেলে আমরা কেউ মরে যাবোনা, কিন্তু এর দ্বারা অসাধু কিছু ব্যাবসায়িদপের পতন ঘটবে,, এবং কিছু দিনের মধ্যেই দাম হুর হুর করে কমতে থাকবে
আসুন আমরা দামি খাবার এড়িয়ে কমদামী খাবার কিনে অর্থ বাচায়।
সকল ধরনের দুষ্ক্রিও ষড়যন্ত্র থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক।।।।
ভোক্তাদের জোট করতে হবে। যখনই যে পণ্যের দাম বাড়বে তা কিনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
ওরা পথের ফকির হয়ে যাক।
গত কয়েক মাস ধরে ওরা যে সেনডি করে আসছে আপনারা এতোদিন কোথায় ছিলেন
ভারতে কোন জিনিসের দাম সহজে বাড়ে না কারন তারা প্রতি দিনের বাজার প্রতি দিন করে এবং এক সঙ্গে বেশী করে জিনিস কেনে না। ফলে ঐখানে সিন্পডিকেট করতে পারে না।। পচনশীল জিনিস কখনো এক সঙ্গে বেশী করে আমরাও যদি না কিনি তা আমাদের দেশেও সিন্ডেকট করে সুবিধা করতে পারবে না। তাই ক্রেতারাও যদি সিন্ডিকেট করে ৭ দিন দৈর্য ধরে থাকে।তাহলে বিক্রেতা সিন্ডিকেট শেষ।
কিছু পেঁয়াজ কিনে রাখুন কাজে লাগবে।
পড়ে বুঝবেন।
কিছু পেঁয়াজ কিনে রাখুন। পরে কাজে দিবে।
আমি আর কি বলব,
একটা কথাই বলি পিয়াজ কেনা বন্ধ করুন সব ঠিক হয়ে যাবে।
ভারতে কোন জিনিসের দাম সহজে বাড়ে না কারন তারা প্রতিদিনের বাজার প্রতিদিন করে এবং একসঙ্গে বেশী করে জিনিস কিনে না। ফলে ওখানে বিক্রেতারা সিন্ডিকেট করতে পারে না। পচনশীল জিনিস কখনো একসঙ্গে বেশী করে আমরাও যদি না কিনি তাহলে আমাদের দেশেও সিন্ডিকেট করে সুবিধা করতে পারবে না। তাই আমরা ক্রেতারাও যদি সিন্ডিকেট করে ৭ দিন ধৈর্য ধরে থাকতে পারি তাহলে বিক্রেতাদের সিন্ডিকেটও শেষ হয়ে যাবে।
পিয়াজঁ না কিনে ১৫ দিন পেয়াজ ছাড়া খানা খেলে কোন সমস্যা হবেনা।বদমাইশেরা শাস্তি পাবে
পিঁয়াজ ছাড়াও রান্না হয়। তরকারির স্বাদেতো কোন তার তম্য বুঝি নাই। এটা এমন ঝামেলা করে তাই চিন্তা করছি আর কিনবো না।
পিঁয়াজ ছাড়া ও তো রান্না হচ্ছে। স্বাদে তো কোন তারতম্য দেখছিনা।তাই চিন্তা করছি আর কিনবো না।
মজুদদার, কালোবাজারী,মুনাফাখোর ওসিন্ডিকেটদের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স ঘোষনা দেয়া উচিত।আইনের সংশোধন প্রয়োজন।তারপরও যদি সাধারন ভোক্তারা একটু শান্তি পায়।সব চাইতে বেশী অবহেলিত এদেশের সাধারন পাবলিক,এদের কান্না আহাজারি শুনার কেহ নাই।যদি একটু প্রশাসন নজর দেনতা হলে পাবলিক একটু উপকৃত হবে।
মজুদদার, কালোবাজারী,মুনাফাখোর ওসিন্ডিকেটদের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স ঘোষনা দেয়া উচিত।আইনের সংশোধন প্রয়োজন।তারপরও যদি সাধারন ভোক্তারা একটু শান্তি পায়।সব চাইতে বেশী অবহেলিত এদেশের সাধারন পাবলিক,এদের কান্না আহাজারি শুনার কেহ নাই।যদি একটু প্রশাসন নজর দেনতা হলে পাবলিক একটু উপকৃত হবে।
পেয়াজ বর্জনের ফল
পেয়াজ কোন জরুরী পন্য নয়। আমরা একটু সর্তক হলে পেয়াজ সহ সকল পন্যের সিন্ডিকেট বিনিষ্ট করতে পারব
Amar family peyaj sara ranna kortese already
Boykot kirun
সবাই একটু ধৈর্য ধরে পিয়াজের ব্যবহার কমিয়ে দিলে,পিয়াজ যখন বেচতে না পারবে,তখন পচন ধরবে,আর তখই দেখবে আসল খেলা, দেখবেন সিন্ডিকেট বলতে আর কিছু থাকবে না
গুয়া মারা সারা
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের পাছায় হাত লাগার কারণে আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি। এই অমানুষগুলির উপযুক্ত বিচার হওয়া জরুরী। কারণ তারা মুহূর্তের মধ্যে দাম বাড়িয়ে দিয়ে জনগণকে একটা ভোগান্তির মধ্যে ফেলে দেয়। আর সাধারণ জনগণ বিপদে পড়ে যায়।
পেয়াজ খাওয়া বন্ধ করুন এই এক সপ্তাহ, আমি বন্ধ করেছি আপনি করেছেন তো?
আমি ৫০০ গ্রাম কিনছি তা দিয়ে ১ সাপ্তাহ নিছি এটার ব্যবহার ৯নেক কমিয়ে দিছি। আপনারা কমিয়ে দিন। দেখবেন আমুল পরিবর্তন হচ্ছে।
No onion….. all consumers should awake together… No person will die for the no uses onion….. Consumers should make syndicate for any products of the price hiking…..
পেয়াজ ছাড়াই রান্না করবো ইনশাআল্লাহ। কোন ক্ষতি হবে না আশা করি। সবাই ১৫ দিন পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করি তাহলে দেখবেন পেঁয়াজের দাম আগের জায়গায় চলে আসছে। আবারও ৩০/৪০ টাকা কেজি চলে আসবে ইনশাআল্লাহ।
পেয়াজ ছাড়াই রান্না করবো ইনশাআল্লাহ। কোন ক্ষতি হবে না আশা করি। সবাই ১৫ দিন পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করি তাহলে দেখবেন পেঁয়াজের দাম আগের জায়গায় চলে আসছে। আবারও ৩০/৪০ টাকা কেজি চলে আসবে ইনশাআল্লাহ।
পেয়াজ ছাড়াই রান্না করবো ইনশাআল্লাহ। কোন ক্ষতি হবে না আশা করি। সবাই ১৫ দিন পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করি তাহলে দেখবেন পেঁয়াজের দাম আগের জায়গায় চলে আসছে। আবারও ৩০/৪০ টাকা কেজি চলে আসবে ইনশাআল্লাহ।
৩০ টাকায় নামার আগ পর্যন্ত পেঁয়াজ খাবো না।
পেঁয়াজ ছাড়া ই রান্না করবো ইনশাআল্লাহ